Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
অ্যাশ্টন কুচার
অ্যাশ্টন কুচার | |
---|---|
জন্ম |
ক্রিস্টোফার অ্যাশ্টন কুচার
(1978-02-07) ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮ |
পেশা | অভিনেতা, উদ্যোক্তা |
কর্মজীবন | ১৯৯৮–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
ডেমি মুর (বি. ২০০৫–২০১৩) (বি.বি.) মিলা কুনিস (বি. ২০১৫) |
সন্তান | ২ |
অ্যাশ্টন কুচার (ইংরেজি: Ashton Kutcher, /ˈkʊtʃər/; জন্ম: ফেব্রুয়ারি ৭, ১৯৭৮) হলেন একজন মার্কিন অভিনেতা ও বিনিয়োগকারী। তিনি ১৯৯০ এর দশকে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ফক্স সিটকমের হাস্যরসাত্মক ধারাবাহিক দ্যাট সেভেন্টিজ্ শো-এ অভিনয়ের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৯৯ সালে প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক কামিং সুন (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। তিনি হাস্যরসাত্মক ডুড, হোয়্যার্স মাই কার? (২০০২) দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে হিট হয়। কুচার ২০০৩ সালে জাস্ট ম্যারিড, মাই বস্স ডটার এবং একই বছর তিনি এমটিভিতে প্রচারিত পাঁচ মৌসুমের পাঙ্ক্ড অনুষ্ঠান প্রযোজনা ও উপস্থাপনা করেন। ২০০৪ সালে কুচার মনস্তাত্ত্বিক চলচ্চিত্র দ্য বাটারফ্লাই ইফেক্ট চলচ্চিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
কুচার ১৯৭৮ সালের ৭ই ফেব্রুয়ারি আইওয়ার সিডার র্যাপিড্সে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা ডায়ান (জন্মনাম: ফিনেগান) ছিলেন প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল-এর কর্মকর্তা এবং পিতা ল্যারি এম. কুচার ছিলেন একজন ফ্যাক্টরি কর্মী। তার পিতা চেক বংশোদ্ভূত, এবং তার মাতা চেক, জার্মান ও আইরিশ বংশোদ্ভূত।
কর্মজীবন
মডেলিং
আইএমটিএ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর ১৯৯৮ সালে কুচার নিউ ইয়র্কের নেক্স মডেলিং এজেন্সির সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। তিনি কেলভিন ক্লেইনের বিজ্ঞাপনে কাজ করেন এবং প্যারিস ও মিলানে মডেল হিসেবে কাজ করেন।
অভিনয়
মডেলিংয়ে সফলতার পর কুচার লস অ্যাঞ্জেলেসে তার প্রথম অডিশন দেন। তাকে দ্যাট সেভেন্টিজ্ শো টেলিভিশন ধারাবাহিকের জন্য নির্বাচন করা হয় এবং তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। কুচারকে কয়েকটি চলচ্চিত্রের ভূমিকার জন্যও নির্বাচন করা হয়েছিল। তিনি পার্ল হারবার (২০০১) চলচ্চিত্রের ড্যানি ওয়াকার চরিত্রের জন্য অডিশন দেন, কিন্তু তার পরিবর্তে জশ হার্টনেটকে নেওয়া হয়। তিনি কয়েকটি হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, সেগুলো হল ডুড, হোয়্যার্স মাই কার? (২০০০), জাস্ট ম্যারিড (২০০৩), এবং গেজ হু (২০০৫)। ২০০৩ সালে তিনি পারিবারিক চলচ্চিত্র চিপার বাই দ্য ডজন চলচ্চিত্রে একজন আত্ম-নিমগ্ন অভিনেতা চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৪ সালে তিনি নাট্যধর্মী দ্য বাটারফ্লাই ইফেক্ট চলচ্চিত্রে সময় ভ্রমণ করার এক দ্বিধান্বিত যুবক চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি মিশ্র ও নেতিবাচক সমালোচনা লাভ করে, কিন্তু বক্স অফিসে সফলতা অর্জন করে।
বহিঃসংযোগ
সাধারণ | |
---|---|
জাতীয় গ্রন্থাগার | |
অন্যান্য |