Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম
আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম | |
---|---|
সাহাবি | |
জন্ম | মক্কা |
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন | ইসলাম |
যার দ্বারা প্রভাবিত | মুহাম্মদ |
আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম(রাদিঃ) (আরবি: عبد الله بن أم مكتوم) রাসুল(সঃ) এর একজন বিশিষ্ট অন্ধ সাহাবা-সহচর। তিনি খাইরুল কুরুনীর (শ্রেষ্ঠ তিন যুগ- সাহাবা যুগ, তাবেয়ী যুগ, তাবে তাবেয়ীন যুগ ) প্রথম সারির সদস্য। তিনি প্রথমদিকে ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। তিনি কুরআনের হাফেজ ছিলেন একই সাথে বেলা(রাদিঃ) সাথে সমন্বয়ে মসজিদে নববীর মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করতেন। এমনকি মাঝে মাঝে রাসুল(সঃ) এর অনুপস্থিতিতে ইমামের দায়িত্বও পালন করেছেন। কোরআনের ৮০ তম সূরা আবাসার প্রথম আয়াত তাঁর সাথে সংঘবদ্ধ একটি ঘটনায় নাজিল বলে বিবেচিত হয়।
পরিচয়
ইসলাম গ্রহণের পূর্বে তার নাম ছিলো হুসাইন। ইসলাম গ্রহণের পর মুহাম্মদ(সঃ) তার নাম পাল্টে রাখলেন আবদুল্লাহ। তিনি ছিলেন খাদিজা(রাদিঃ) আপন মামাতো মতান্তরে ফুফাতো ভাই ছিলেন। সেই হিসেবে তিনি রাসুল(সঃ) এর শ্যালক হন।
আবদুল্লাহ ইবনে উম্মে-মক্তুম(রাদিঃ) ইসলামের প্রথম গ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন। মুহাম্মদ(সঃ) তাকে এবং মুসাব ইবনে উমাইর(রাদিঃ) কে হিজরত হওয়ার আগে বাসিন্দাদের কুরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য মদীনায় প্রেরণ করেছিলেন। তিনি এবং বিলাল ইবনে রাবাহ(রাদিঃ) মুহাম্মদ(সঃ) দ্বারা মদীনায় মুয়েজিন হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। মুহাম্মদ(সঃ) যখন যুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য মদীনা ত্যাগ করেছিলেন, তখন তাকে নামাজের ইমামতি করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তিনি মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। কোন কোন বর্ণনায় তিনি মদিনায় হিজরত কারীদের মধ্যে দ্বিতীয়জন ছিলেন। উম্মে মাকতুম(রাদিঃ) ও মুসআব(রাদিঃ) একসঙ্গে মানুষের বাড়ি বাড়ি ঘুরতেন আর কোরআনের দাওয়াত এবং তালিমের কাজ করতেন।
চারিত্রিক গুনাবলী
অত্যন্ত নম্র-ভদ্র আচরণের এই সাহাবী ইসলাম গ্রহণের পরে নির্মম নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছিল । তারপরেও ইসলাম থেকে বিচলিত হননি।