Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
আমীরা শাহ
Другие языки:

আমীরা শাহ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
আমীরা শাহ
Ameera Shah.jpg
জন্ম (1979-09-24) ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯
জাতীয়তা ভারতীয়
মাতৃশিক্ষায়তন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিন
ওয়েবসাইট ওয়েবসাইট

আমীরা শাহ (জন্ম: ২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৯) হলেন একজন ভারতীয় উদ্যোক্তা এবং মুম্বইয়ে অবস্থিত প্যাথলজি সেন্টারের একটি বহুজাতিক চেইন মেট্রোপলিস হেলথ কেয়ারের (সাতটি দেশে শাখা রয়েছে) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি মহানগর হেলথ কেয়ারের প্রতিষ্ঠাতা ও উক্ত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ড. সুশীল শাহের মেয়ে।ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম তাঁকে ২০১৫ সালের "ইয়ং গ্লোবাল লিডার" হিসাবে সম্মানিত করেছে। তিনি ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে ফরচুন ইন্ডিয়ার "ব্যবসায়ে সবচেয়ে ক্ষমতাধর নারী" তালিকায় স্থান পেয়েছিলেন।ফোর্বস ইন্ডিয়া তাঁকে "টাইকুন অফ টুমরো" তালিকায় স্থান দিয়েছিল।

প্রারম্ভিক জীবন

আমীরা শাহ ১৯৭৯ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর তারিখে ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর বাবা ড. সুশীল শাহ একজন প্যাথলজিস্ট এবং তাঁর মা ড. দুরু শাহ একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি মুম্বইয়ের চিকিৎসকদের একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর বড় বোন অপর্ণা শাহ একজন জেনেটিক বিশেষজ্ঞ। তিনি এইচআর কলেজ অফ কমার্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স-এর জুনিয়র কলেজে বাণিজ্য বিভাগে পড়েছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিন থেকে ফাইন্যান্স ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি নিউইয়র্কে গোল্ডম্যান স্যাক্‌সের সাথে কাজ করেছেন। পরে, তিনি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে অউনার-প্রেসিডেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম শেষ করেছেন। শাহ শিল্পের একজন মুখপাত্র এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফোরামে, শিল্প ইভেন্ট এবং সম্মেলনে বক্তা হিসাবে বক্তব্য পেশ করেন । তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট আহমেদাবাদ, হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল, টেড এবং সিআইআই দ্বারা আয়োজিত অনুষ্ঠানগুলোতে বক্তব্য রেখেছেন।

পেশা

তিনি ২০০১ সালে তাঁর বাবার প্যাথলজি ব্যবসা-মেট্রোপলিস ল্যাবে কাজ শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি এই একক ডায়াগনস্টিক ল্যাবকে (যার আয় ছিল প্রায় ১.৫ মিলিয়ন ডলার এবং যেখানে প্রায় ৪০ জন কর্মচারী কাজ করতেন) একটি মেট্রোপলিস হেলথ কেয়ারে রূপান্তরিত করেছিলেন, যাদের বর্তমানে ১২৫টি ডায়াগনস্টিক ল্যাবের বহুজাতিক চেইন রয়েছে , যা ৯০ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করে এবং যেখানে প্রায় ৪,৫০০ জন কর্মচারী কাজ করেন। তিনি ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে সফলভাবে এই সংস্থাকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি মারিকো কেয়া এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের একজন বোর্ড সদস্য ছিলেন এবং মেট্রোপলিস হেলথ কেয়ার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।

শাহ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অফ প্যাথলজি ল্যাবরেটরিজ-এর (আইএপিএল) সচিব এবং ২০১২ সালে ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) স্বাস্থ্যসেবা কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।

বহিসংযোগ


Новое сообщение