Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
আম্বার মেরিট
ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
ডাকনাম | বম্বি |
জাতীয়তা | অস্ট্রেলিয়া |
জন্ম |
(1993-02-17) ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ পোর্টস্মাথ, ইংল্যান্ড |
ক্রীড়া | |
দেশ | অস্ট্রেলিয়া |
ক্রীড়া | হুইলচেয়ার বাস্কেটবল |
অক্ষমতার শ্রেণিবিন্যাস | ৪.৫ |
বিভাগ | মহিলা দল |
ক্লাব | ওয়েস্টান স্টার্স |
আম্বার মেরিট (জন্ম: ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩) একজন ৪.৫ পয়েন্ট হুইল চেয়ার বাস্কেটবল খেলোয়াড়, যিনি সাধারণত মাঠের অগ্রভাবে খেলে থাকেন। তিনি ২০১২ লন্ডন গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে হুইল চেয়ার বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অংশগ্রহণ করে রৌপ্য পদক অর্জন করেন।
মেরিট ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন, তবে ১০ বছর বয়সে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান। তিনি মূলত একজন সাঁতারু ছিলেন কিন্তু প্যারালিম্পিক হল অব ফেম এর কোচ ফ্রাঙ্ক পোন্তা কর্তৃক ২০০৭ সালে হুইল চেয়ার বাস্কেটবলে যোগ দেন। তিনি ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ পর্যায়ের হুইল চেয়ার বাস্কেটবল ক্লাব পার্থ ওয়েস্টার্ন স্টার্স এর হয়ে জাতীয় মহিলা হুইল চেয়ার বাস্কেটবল লীগে খেলা শুরু করেন। ২০১৩ সালে মেরিট দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হন এবং একই বছর তার নেতৃত্বে তারা ডব্লিউএনডব্লিউবিএল চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করে। তিনি লীগ পর্যায়ের একজন সর্বোচ্চ স্কোরধারী এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ৪ পয়েন্ট ক্রীড়াবিদ।
ব্যক্তিগত জীবন
আম্বার মেরিটের ডাকনাম বম্বি। তিনি ইংল্যান্ডের পোর্টস্মাথ এ ১৯৯৩ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। জন্মগতভাবেই তার পা দুটি বাকা ছিল। যখন তার বয়স ১০ বছর তখন তিনি পরিবারের সাথে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থে চলে আসেন এবং সেখানেই তিনি তার স্নাতক ২০১০ সালে সমাপ্ত করেন। ২০১৩ সালে থেকে তিনি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার ওয়ান্নারোতে বসবাস করছেন।
হুইলচেয়ার বাস্কেটবল
মেরিট একজন ৪.৫ পয়েন্ট হুইলচেয়ার বাস্কেটবল খেলোয়াড় এবং তিনি সাধারণত অগ্রভাগে খেলে থাকেন। তিনি ২০০৭ সালে বাস্কেটবল খেলা শুরু করেন। এর পূর্বে তিনি সাঁতারু হিসাবে পরিচিত ছিলেন কিন্তু প্যারালিম্পিক হল অব ফেম এর কোচ ফ্রাঙ্ক পোন্তা এর নিকট হুইলচেয়ার প্রশিক্ষণ নিয়ে খেলা শুরু করেন।
২০১২/১৩ অর্থ বছরে অস্ট্রেলীয় ক্রীড়া কমিশন সরাসরি ক্রীড়াবিদ সহায়তা প্রোগ্রাম (DAS) এর মাধ্যমে A$২০,০০০ ডলার সহায়তা প্রদান করে। এছাড়াও তিনি ২০১১/১২ এবং ২০১০/১১ অর্থবছরে A$১৭,০০০ ডলার করে এবং ২০০৯/১০ অর্থবছরে A$৫,৫৭১.৪২ ডলার সহায়তা পান।
আম্বার ১৪ নাম্বার জার্সি পড়ে, অস্ট্রেলীয় শীর্ষ হুইলচেয়ার বাস্কেটবল ক্লাব পার্থ ওয়েস্টান স্টার্স এর হয়ে জাতীয় মহিলা হুইলচেয়ার বাস্কেটবল লীগে খেলা শুরু করেন। একই মৌসুমের দ্বিতীয় পর্বে ওয়েস্টান স্টার্স ৫২-৪৪ ব্যবধানে হিলস হরনেটসকে পরাজিত করে। তার দল বিজয়ী হলে তার স্কোর পয়েন্ট দ্বারায় ১০ পয়েন্ট।
২০১২ মৌসুমে তারা প্রথম পরাজিত হয় এবং মেরিটের স্কোর ছিল ৮ পয়েন্ট, তার পাচঁটি রিবাউন্ডস এবং দুটি এসিস্ট ছিল।
পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা | মৌসুম | ম্যাচ | মিনি | FGM–A | FG% | 2PM–A | 2P% | 3PM–A | 3P% | FTM–A | FT% | ব্যফা | পয়ে | OFF | DEF | TOT | AST | STL | BLK | TO | ব্যফা | পয়ে |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০০৯ | ১৭ | 596:48 | 127–254 | 50.0 | 127–250 | 50.8 | 0–4 | 0.0 | 18–54 | 33.3 | 36 | 272 | n/a | n/a | 10.9 | 2.0 | n/a | n/a | n/a | n/a | 16.0 |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১০ | ১৭ | n/a | 159–282 | 56.4 | n/a | n/a | 0–5 | 0.0 | 15–55 | 27.3 | 40 | 333 | n/a | n/a | 9.8 | 1.5 | n/a | n/a | n/a | n/a | 19.6 |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১১ | ১৯ | n/a | 207–406 | 51.0 | n/a | n/a | 0–3 | 0.0 | 32–84 | 38.1 | 49 | 446 | n/a | n/a | 13.7 | 2.6 | n/a | n/a | n/a | n/a | 23.5 |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১২ | ১৫ | n/a | 169–350 | 48.3 | n/a | n/a | 0–5 | 0.0 | 49–85 | 57.6 | 33 | 387 | n/a | n/a | 9.9 | 2.9 | n/a | n/a | n/a | n/a | 25.8 |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১৩ | ১৪ | 518:43 | 204–367 | 55.6 | 204–364 | 56.0 | 0–3 | 0.0 | 32–76 | 42.1 | 25 | 440 | 3.1 | 7.4 | 10.4 | 3.6 | 1.6 | 0.6 | 2.3 | 1.8 | 31.4 |
ম্যাচ : ম্যাচ খেলেছে | মিনি : মিনিট খেলেছে |
FGM, FGA, FG%: field goals made, attempted and percentage | 3FGM, 3FGA, 3FG%: three-point field goals made, attempted and percentage |
FTM, FTA, FT%: free throws made, attempted and percentage | OFF, DEF, TOT: rebounds average offensive, defensive, total per game |
AST: assists average per game | STL: steals average per game |
BLK: blocks average per game | TO: turnovers average per game |
ব্যফা: ব্যক্তিগত ফাউল | পয়ে: পয়েন্টস, গড়ে প্রতি খেলার |
n/a: প্রযোজ্য নয় |
গ্যালারি
- আম্বার মেরিট
সিডনীতে রোলার্স ওয়াল্ড চ্যালেঞ্জে আম্বার মেরিট ও তার সতীর্থ খেলোয়াড় সারাহ ভিঞ্চি, জুলাই ২০১২