Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
উল্ফ-চাকঁফ প্রভাব

উল্ফ-চাকঁফ প্রভাব

Подписчиков: 0, рейтинг: 0

উল্ফ-চাকঁফ প্রভাব (Wolff–Chaikoff effect), বলতে অধিক পরিমাণের আয়োডিন সেবনের পরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়া বোঝায়। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ড° জাঁ উল্ফ এবং ইজরাইল লিয়ন চাকঁফ এই প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে তাঁরা লক্ষ্য করেন যে ইঁদুরের গায়ে আয়োডিনের ইনজেকশন দিলে থাইরয়েড গ্রন্থিতে সাধারণত হওয়া আয়োডিনের অর্গানিফিকেশন (জারণ) সম্পূর্ণভাবে ব্যাহত হয়।গ্রেভসের রোগ থাকা ব্যক্তির নীরোগ লোকের এমন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, এবং গ্রেভসের রোগের চিকিৎসায় আয়োডিন ব্যবহৃত হয়।

উল্ফ-চাকঁফ প্রভাব এক স্বয়ংনিয়ামক প্রভাব (autoregulatory phenomenon) যা থাইরয়েড গ্রন্থির অর্গানিফিকেশন, থাইরয়েডের আবৃত থলিতে থাইরয়েড হরমোনের সৃষ্টি এবং রক্তে এই হরমোনের ক্ষরণ ব্যাহত করে। এমন হলে রক্তে আয়োডিনের মাত্রা বেশি পাওয়া যায়। অতিমাত্রায় আয়োডিন নাকচ করে থাইরয়েড গ্রন্থিতে অধিক পরিমাণের থাইরয়েড হরমোন সৃষ্টি রোধ করতে এই প্রভাব এক কার্যকরী প্রক্রিয়া। উল্ফ-চাকঁফ প্রভাব কয়েকদিনও থাকে (প্রায় ১০ দিন)। তারপরে "অপসরণ প্রভাব" (escape phenomenon) দেখা যায় যেখানে সাধারণভাবে পুনরায় আয়োডিনের অর্গানিফিকেশন এবং থাইরয়েড পারোক্সিডেজের কাজ চলতে থাকে। থাইরয়েড আবৃত থলি কোষে সোডিয়াম-আয়োডিন সিম্পোর্টারের সংখ্যা কমে যাওয়া এবং এর ফলে অজৈব আয়োডিনের মাত্রা কমে যাওয়াকে "অপসরণ প্রভাব"-এর কারণ বলে ভাবা হয়।


Новое сообщение