Energetik | |
 | |
 | |
| পূর্ণ নাম | এনার্জেটিক সংস্কৃতি প্রাসাদ |
|---|---|
| ঠিকানা | লেনিন স্কয়ার প্রিপিয়াত চেরনোবিল বহিষ্করণ অঞ্চল ইউক্রেন |
| স্থানাঙ্ক | ৫১°২৪′২৪.৩″ উত্তর ৩০°০৩′২৪.০″ পূর্ব / ৫১.৪০৬৭৫০° উত্তর ৩০.০৫৬৬৬৭° পূর্ব |
| ধরন | |
| নির্মাণ | |
| নির্মাণাধীন | ১৯৭০-এর দশক |
| উদ্বোধন | ১৯৭২ |
| বন্ধ | ২৬ এপ্রিল ১৯৮৬ |
| কার্যকাল | ১৯৭০-এর দশক-১৯৮৬ |
এনার্জেটিক সংস্কৃতি প্রাসাদ (রুশ: Дворец культуры Энергетик) ইউক্রেনের চেরনোবিল বহিষ্করণ অঞ্চল, প্রিপিয়াত শহরে অবস্থিত একটি পরিত্যক্ত সংস্কৃতি প্রাসাদ।
ইতিহাস
১৯৭০-এর দশকে প্রিপিয়াত শহরের নাগরিকদের জন্য প্যালেস অব কালচার এনার্জেটিক নির্মিত হয়েছিল। "এনার্জেটিক" নামটি শব্দের উপর একটি নাটক, যার অর্থ "শক্তিমান" (প্রাণবন্ত) এবং "বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মী" উভয়ই।
১৯৮৮ সালের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রায় ১৩৭,০০০ এরও বেশি সংখ্যক সংস্কৃতি কেন্দ্র সোভিয়েত যুগে প্রতিষ্ঠিত বিশাল সম্প্রদায় কেন্দ্র ছিল। সাধারণভাবে শারীরিকভাবে চিত্তাকর্ষক এই ভবনগুলি রাজনৈতিক প্রচারের নিচে, আক্ষরিক অর্থেই বেশকয়েকটি বিনোদনমূলক ও শৈল্পিক ক্রিয়াকলাপ উপভোগ করার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পরিকল্পিত ছিল। প্রিপিয়াতের সংস্কৃতি প্রাসাদে সিনেমা, থিয়েটার, গ্রন্থাগার, ব্যায়ামাগার, সুইমিং পুল, বক্সিং/কুস্তির রিং, নৃত্য এবং সভা, এমনকি বেসমেন্টে শ্যুটিংয়ের পরিসীমার সুবিধা সম্পন্ন ছিল।
১৯৮৬ সালের এপ্রিলে চেরনোবিল বিপর্যয়ের পরে, প্রিপিয়াতের বেশিরভাগ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল এবং ভবনগুলি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। বর্তমানে সংস্কৃতি প্রাসাদটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বিপর্যয়ের পরে, লিকুইডেটরডের দ্বারা প্রযুক্তিগত ঘর হিসেবে ব্যবহৃত হত। ২০০০ সালে, চেরনোবিল পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সমস্ত কার্যক্রম শেষের পরে, এটি বন্ধ হয়ে যায়।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
- এস.টি.এ.এল.কে.ই.আর.: শ্যাডো অব চেরনোবিল ভিডিও গেমে "প্যালেস অব কালচার" নামে এটি ভেন্যু হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
- ইউক্রেনিয় লেখক ল্যুবভ সিরোতা সংস্কৃতি প্রাসাদে সংক্ষিপ্তভাবে কাজ করেছিলেন।
চিত্রশালা
বহিঃসংযোগ
- দ্য চেরনোবিল গ্যালারিতে সংস্কৃতি প্রাসাদ