Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
কম্বলাম্বর পা
কম্বলাম্বর পা বা কম্বল পা বা লাওয়া পা (ওয়াইলি: la ba pa) দশম শতাব্দীর একজন মহাসিদ্ধ এবং কম্বলগীতিকা ও চর্যাপদের একটি পদের রচয়িতা ছিলেন।
নামকরণের প্রবাদ
কম্বলাম্বর পার নামকরণ তিব্বতী বৌদ্ধমতে প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে। এই প্রবাদানুসারে, কম্বল পা পানাবা পর্বতে ধ্যানরত অবস্থায় থাকাকালীন কিছু ডাকিনী তার পরণের কম্বল ছিঁড়ে খেয়ে নেয় ও বাকি অংশ পুড়িয়ে ফেলে। এতে ক্রুদ্ধ হয়ে কম্বল পা এই ডাকিনীদের ভেড়ায় রূপান্তরিত করে দিলে তারা ভীত হয়ে খেয়ে নেওয়া কম্বলের টুকরোগুলি বমি করে ফেললে কম্বল পা সেগুলিকে কুড়িয়ে সেলাই করে আবার ব্যবহার শুরু করেন। সেই থেকে তার নাম কম্বল পা বা কম্বলাম্বর পা হয়।
পরিচয়
অষ্টম শতাব্দীর শেষভাগ এবং নবম শতাব্দীর শেষভাগের মধ্যবর্তী সময়ে রচিত হেবজ্র তন্ত্র নামক অনুত্তরযোগতন্ত্র শ্রেণীর যোগিনীতন্ত্রকে কম্বলাম্বর পা পূর্ব ভারতে নিয়ে যান। তিনি কম্বলগীতিকা নামে একটি দোহাগ্রন্থ রচনা করেন। এছাড়া তিনি চর্যাপদের একটি পদের রচনা করেন। তিব্বুতী ঐতিহ্যানুসারে তিনি হেরুকা সাধন পদ্ধতির ওপর ছয়টি গ্রন্থ রচনা করেন। কম্বল পা স্বপ্নদর্শন নামক এক যোগপদ্ধতির দিকপাল ছিলেন। এই যোগ তার নিকট হতে মহাসিদ্ধ তিলো পা শিক্ষা লাভ করেন। কম্বল পা ইন্দ্রভূতিকে শিক্ষাদান করেন।
পাদটীকা
তথসূত্র
আরো পড়ুন
- Dudjom Rinpoche and Jikdrel Yeshe Dorje. The Nyingma School of Tibetan Buddhism: its Fundamentals and History. Two Volumes. 1991. Translated and edited by Gyurme Dorje with Matthew Kapstein. Wisdom Publications, Boston. আইএসবিএন ০-৮৬১৭১-০৮৭-৮
- Dargyay, Eva M. (author) & Wayman, Alex (editor)(1998). The Rise of Esoteric Buddhism in Tibet. Second revised edition, reprint.Delhi, India: Motilal Banarsidass Publishers Pvt Ltd. Buddhist Tradition Series Vol.32. আইএসবিএন ৮১-২০৮-১৫৭৯-৩ (paper)