Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

ক্রিয়াযোগ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
ক্রিয়াযোগ
প্রতিষ্ঠাতা মহাবতার বাবাজি শিক্ষা দেন শ্যামাচরণ লাহিড়িকে
প্রতিষ্ঠাকাল ১৮৬১
অনুশীলন জোর
ক্রিয়াযোগ প্রাণায়াম

ক্রিয়াযোগ হল একটি যোগ পদ্ধতি। এই যোগের অনুশীলনকারীদের মতে, এটি একটি প্রাচীন যোগ পদ্ধতি, যা ১৮৬১ সালে মহাবতার বাবাজি তার প্রধান শিষ্য শ্যামাচরণ লাহিড়ির মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত করেন। পরমহংস যোগানন্দের যোগী কথামৃত বইটি এই যোগকে পাশ্চাত্য সমাজে পরিচিত করে তোলে। ১৯২০ সালের পর থেকে পাশ্চাত্যে যোগানন্দ এই যোগটিকে জনপ্রিয় করে তোলার ব্যাপারে প্রত্যক্ষ ভূমিকাও নিয়েছিলেন। প্রাণায়ামের একটি বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে আধ্যাত্মিক উন্নতিই এই যোগের ভিত্তি। এর মাধ্যমে অতীন্দ্রীয় চেতনা ও ঈশ্বর-সংযোগ হয় বলে এই যোগের অনুশীলনকারীরা মনে করেন।

পতঞ্জলির প্রাচীন যোগশাস্ত্র পাতঞ্জল যোগসূত্র-এর দ্বিতীয় অধ্যায়ে ক্রিয়াযোগের বর্ণনা পাওয়া যায়। যোগানন্দের মতে, পতঞ্জলি যোগসূত্র গ্রন্থের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৪৯ নং শ্লোকে ক্রিয়া পদ্ধতির উল্লেখ করেছেন। এই শ্লোকে বলা হয়েছে: উক্ত বিশেষ প্রাণায়মের মাধ্যমে মোক্ষলাভ করা সম্ভব।

তবে আধুনিক বর্ণনার সঙ্গে পতঞ্জলির মূল বর্ণনার কিছু পার্থক্য রয়েছে। যোগানন্দ মূলত তাঁর গুরু-পরম্পরার সূত্রে এই বর্ণনা করেছেন। তাঁর গুরু যুক্তেশ্বর গিরি ছিলেন শ্যামাচরণ লাহিড়ির শিষ্য। মহাবতার বাবাজি পতঞ্জলির রাজযোগভগবদ্গীতায় উল্লিখিত যোগদর্শন অনুসারে ক্রিয়াযোগের ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

পাদটীকা

বহিঃসংযোগ

  • উইকিমিডিয়া কমন্সে ক্রিয়াযোগ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।

raichur


Новое сообщение