Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

খৎনা

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
পুংলিঙ্গাগ্রচর্মচ্ছেদন
Circumcision illustration.jpg
হোমোস্ট্যাট (রক্তক্ষরণপ্রতিরোধী সংকুচিত পোশাক) ও কাচি সহযোগে লিঙ্গাগ্রচর্মচ্ছেদনের (খৎনার) অঙ্কিত চিত্র।
আইসিডি-১০-পিসিএস 0VBT
আইসিডি-৯-সিএম V৫০.২
মেশ D002944
মেডিসিনপ্লাস 002998
ইমেডিসিন 1015820
"(লাল)" স্থানগুলোকে খৎনা প্রবন এলাকা বোঝানো হয়েছে

পুরুষ খৎনা বা পুরুষ লিঙ্গাগ্রচর্মচ্ছেদন বা পুংলিঙ্গাগ্রভাগছেদন বা পুংলিঙ্গ অগ্রত্বকচ্ছেদ (লাতিন circumcidere, অর্থ হল "চারদিক থেকে কেটে ফেলা") হল একটি অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে মানব শিশ্নের অগ্রচর্ম (প্রিপিউস) অপসারণ। এ প্রক্রিয়ায় সাধারণত, অগ্রচর্মটিকে ভাজ খুলে প্রসারিত করা হয় এবং পেনিস গ্ল্যান্স বা শিশ্নের গোলাকার অগ্রভাগ হতে অপসারণ করা হয়। ব্যথা ও মানসিক চাপ কমাতে অনেক সময় আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় বা প্রচলিত এনেস্থেশিয়া দিয়ে অবশ করে নেয়া হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, সাধারণ এনেস্থেশিয়া হল একটি উপায়, এবং কোন বিশেষ চর্মচ্ছেদন অস্ত্র ছাড়াই অস্ত্রপাচার সম্পন্ন করা যেতে পারে। প্রায়শই এটি ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কারণে নবজাতক ও শিশুদের উপর ঐচ্ছিক শল্যচিকিৎসা হিসেবে সম্পাদন করা হয়, কিন্তু অন্যান্য ক্ষেত্রে একে সমস্যা নিরাময় ও রোগ প্রতিরোধজনিত কারণে ডাক্তারি পরামর্শ হিসেবে নির্দেশ করা হয়। অসুস্থতাজনিত ফিমোসিস বা লিঙ্গের অগ্রচর্ম স্থায়ীভাবে সরু হওয়ার দরুন তা প্রসারিত না হওয়ার সমস্যা, স্থায়ী বালানোপস্থিটিস এবং দীর্ঘস্থায়ী মূত্রনালিজনিত প্রদাহের (ইউটিআই'স) জন্য এটি একটি চিকিৎসা; কিছু নির্দিষ্ট জননাঙ্গের আকারজনিত অস্বাভাবিকতা এবং দুর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারীদের ক্ষেত্রে এটি করতে নিষেধ করা হয়ে থাকে।

খৎনার কারণে লিঙ্গের সংবেদনশীলতা কমে যায়। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্য সংগঠনসমূহ নবজাতক খৎনাকে উপকারিতাবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ থেকে শুরু করে প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য নির্ভরযোগ্য উপকারী ও ঝুঁকি হ্রাসকারী পর্যন্ত বিভিন্নভাবে বিবেচনা করে থাকেন। কোন প্রধান স্বাস্থ্য সংগঠনই বিশ্বের সকল নবজাতকের জন্য খৎনার পরামর্শও দেয় না (আফ্রিকার কিছু এলাকার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেয়া পরামর্শ ব্যতীত), আবার এই চিকিৎসাকে নিষিদ্ধও করে না। অসুস্থতাবিহীন শিশু অথবা নবজাতকদের খৎনার বিষয়ে রোগীর অবগত সম্মতি ও মানবাধিকারকে কেন্দ্র করে এযাবৎ বহু নীতিশাস্ত্রগত ও আইনি প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে।

এটি প্রমাণ দ্বারা সমর্থিত যে, পুরুষ খৎনা সাব-সাহারান আফ্রিকা অঞ্চলে বিপরীতকামী পুরুষদের মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়েছিল।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা উচ্চমাত্রার এইচআইভি সংক্রমিত অঞ্চলগুলোতে সম্প্রসারিত এইচআইভি কর্মশালার অংশ হিসেবে বিবেচনাপ্রসূত খৎনার পরামর্শ দিয়ে থাকে। পুরুষদের সঙ্গে যৌনসংগমকারী পুরুষদের ক্ষেত্রে খৎনার ফলে এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি হ্রাসের প্রমাণ ততটা পরিষ্কার নয়। উন্নত বিশ্বেও এইচআইভি প্রতিরোধে এর ব্যবহারের কার্যকারিতা একইভাবে অস্পষ্ট। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি'র দ্বারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনার হার কমাতে এবং মূত্রনালিপথের প্রদাহ ও পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার উভয়ের ঝুঁকি কমাতে খৎনা সহায়ক ভূমিকা রাখে। তবে, আনুষ্ঠানিক খৎনা এই সকল অবস্থা প্রতিরোধের জন্য কার্যকর হিসেবে স্বীকৃত নয়। গবেষণায় অন্যান্য যৌনবাহিত সংক্রমণ প্রতিরোধে খৎনার ভবিষ্যৎ কার্যকারিতার প্রমাণও অস্পষ্টই রয়ে গেছে। ২০১০ সালের বিশ্বব্যাপী ডাক্তারদের দ্বারা সম্পাদিত খৎনার একটি সমীক্ষা পর্যালোচনায় ১.৫% নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে ও ৬% বয়স্ক শিশুর ক্ষেত্রে অস্ত্রপাচার পরবর্তী বিলম্বিত জটিলতা এবং অল্প কিছু শিশুর ক্ষেত্রে বড়মাপের জটিলতা খুঁজে পাওয়া গেছে। রক্তক্ষরণ, প্রদাহ এবং প্রয়োজনের অধিক বা কম পরিমাণ চর্ম অপসারণ হল পরিলক্ষিত সবচেয়ে সাধারণ জটিলতা। অনভিজ্ঞ শল্যচিকিৎসকদের করা অপরিচ্ছন্ন বা অপরিশোধিত অস্ত্রের দ্বারা অস্ত্রপাচারের ক্ষেত্রে জটিলতার হার সবচেয়ে বেশি থাকে, অথবা শিশুর বয়স যদি বেশি হয় তখন। যৌন কর্মপ্রক্রিয়ায় খৎনার কোন নেতিবাচক প্রভাব পাওয়া যায় নি।

মধ্য এশিয়ায় সম্পাদিত একটি লিঙ্গাগ্রচর্মচ্ছেদন, আনু. ১৮৬৫ – ১৮৭২

বিশ্বের প্রায় এক তৃতীয়াংশ পুরুষ হল খৎনাকৃত অর্থাৎ তাদের খৎনাকর্ম সম্পাদিত হয়েছে। মুসলিম বিশ্বে এবং ইসরাইলে (যেখানে এটি প্রায়-সার্বজনীন একটি ধর্মীয় বাধ্যতামূলক কর্ম), যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু অংশে এটি সবচেয়ে বেশি প্রচলিত; সেই তুলনায় ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকার কিছু অংশ এবং এশিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলেই এটি বিরল। খৎনার মূল উৎপত্তি কখন ও কোথায় ঘটেছিল তা নিশ্চিতভাবে জানা যায় না; সবচেয়ে প্রাচীন তথ্যভিত্তিক প্রমাণ অনুযায়ী প্রাচীন মিশরেই এর উৎপত্তি ঘটে। এর উৎপত্তি সম্পর্কে বহু তত্ত্বের প্রস্তাব করা হয়েছে, যার অন্যতম হল এটি একটি ধর্মীয় উৎসর্গবিশেষ এবং একটি বালকের বয়ঃপ্রাপ্তিতে প্রবেশকে কেন্দ্র করে বয়স বৃদ্ধির সাংস্কৃতিক প্রথা। ইহুদিধর্মে এটি ধর্মীয় প্রথার একটি অংশ এবং ইসলাম ধর্ম, কপ্টিক খ্রিষ্টধর্ম ও ইথিওপীয় অর্থোডক্স গির্জায় এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধর্মীয় আচার।

প্রতিহত

যেসব শিশুর জননাঙ্গে অস্বাভাবিকতা আছে; যেমন তার মূত্রনালির আরম্ভের জায়গাটা যদি ভুলভাবে বিন্যাসিত হয় (যাকে হাইপোসপাডিয়া এবং এপিসপোডিয়া বলা হয়), যদি শিশ্নের মাথায় বক্রতা সৃষ্টি হয় (করোডি) অথবা জননাঙ্গ দ্ব্যর্থবোধক হয় তবে পুনর্গঠনমুলক অপারেশনের জন্য লিঙ্গত্বক প্রয়োজন। আর তখন শিশুদের খৎনা করাকে প্রতিহত করা হয়। যেসব শিশুরা বালপ্রৌঢ় (৮ মাসের পুর্বে যাদের জন্ম হয়) হিসেবে জন্ম নেয়, বা যাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে না, তাদেরও খৎনা করা হয় না। যদি কোনো শিশুর বা বয়োপ্রাপ্তের পারিবারিক ইতিহাসের কোনো সদস্যের রক্তপাত জনিত ডিসঅর্ডার (হিমোফিলিয়া) থাকে, তবে তার রক্ত স্বাভাবিক ভাবে জমাট বাধবে কিনা, তা পরীক্ষা নিরীক্ষা করেই খৎনা করা উচিত।

উপকারিতা

খৎনার উপকারিতা বিজ্ঞানের আলোকে প্রমাণিত। ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তথ্য অনুসারে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ নবজাতকের খৎনা করা হয়। ২০১২ সালে আমেরিকান একাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স দেখিয়েছে যে, নবজাতকের পুরুষ খৎনার স্বাস্থ্য ঝুঁকির চেয়ে উপকারিতাই বেশি। বিজেইউ ইন্টারন্যাশনাল-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক বড় গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকির বিরুদ্ধে খৎনা একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ফেলে , বিশেষ করে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষদের মধ্যে যারা উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। 

সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে পুরুষদের ৩৫ বছরের বেশি বয়সে খৎনা করানো হয়েছিল তাদের প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি ৪৫ শতাংশ কমে যায়। জন্মের ১ বছরের মধ্যে খৎনা করানো পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি ১৪ শতাংশ কমে গেছে। যারা প্রোস্টেট ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের জন্য খৎনা করানোটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তিনটি গবেষণায় দেখা গেছে যে খৎনা এইচআইভি এইডসের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ফেলে।

কেনিয়া , দক্ষিণ আফ্রিকা এবং উগান্ডায় পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে যে, খৎনা করানো একজন পুরুষের এইচআইভিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।  মায়ো ক্লিনিক প্রসিডিংস-এ প্রকাশিত একটি নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে, খৎনা না করা অর্ধেক পুরুষেরা তাদের জীবনকাল ধরে ফোরস্কিন বা তাদের লিঙ্গের সামনের চামড়ার কারণে সৃষ্ট রোগে আক্রান্ত হয়। গবেষণায় বলা হয়েছে যে, খৎনা ১০০ থেকে ১% ঝুঁকিতে কমিয়ে আনে।

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে খৎনা করানো ছেলেদের তুলনায় খৎনা না করা ছেলেদের মূত্রনালীর সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কানাডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত ২০১২ সালের একটি গবেষণা অনুসারে , খৎনা করা ছেলেদের মধ্যে সংক্রমণের ঝুঁকি প্রায় 88 শতাংশ কম ছিল।  একটি খৎনা করা শিশুর জীবনের প্রথম বছরে ইউটিআই (মূত্রণালী সংক্রমণ) হওয়ার সম্ভাবনা ১,০০০ টির মধ্যে ১ টির মতো থাকে; যেখানে একটি খৎনা না করা শিশুর জীবনের প্রথম বছরে ইউটিআই হওয়ার সম্ভাবনা ১০০ জনের মধ্যে ১ টির মতো থাকে। জেনিটাল হারপিস (HSV), হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV) এবং সিফিলিস সহ বেশ কয়েকটি রোগের ঝুঁকি খৎনার দ্বারা কমে যায়।

বিরুপ প্রভাব

অভিজ্ঞ চিকিৎসকের দ্বারা নবজাতকে খৎনা করাটা সাধারণত নিরাপদ খৎনায় সাধারণত জটিলতা সৃষ্টি হয় রক্তপাত বন্ধ না হলে, অধিক অথবা অনধিক লিঙ্গত্বক অপসারণে ইনফেকশন হলে। ৩ শতাংশ ক্ষেত্রে লঘু জটিলতা তৈরী হয়, তীব্র জটিলতা কমই তৈরী হয়। সুনির্দিষ্টভাবে কী পরিমাণ জটিলতা তৈরী হয়, তা নির্ধারণ করা কঠিন, কারণ এ বিষয়ে পর্যাপ্ত উপাত্ত সবসময় নথিবদ্ধ হয় না। জটিলতার সম্ভাবনা তখনি বাড়ে, যদি অনভিজ্ঞ কারো দ্বারা খৎনা করা হয় অথবা শিশুর বয়স যদি অনেক হয়ে যায়। তীব্র জটিলতা খুব কমই হয়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৫০০ জনে ১ জন শিশুর এ হেন জটিলতা তৈরী হয়। এই জটিলতার কারণে কেও মারা গিয়েছে, এমনটা সমাজে খুবই বিরল। শুধুমাত্র একটা প্রতিবেদনে এরকম উল্লেখ পাওয়া যায়। অন্যান্য জটিলতা হতে পারে, যেমন বারিড শিশ্ন, করেডে, ফাইমোসিস, স্কিন ব্রিজ, মেটাল স্টেনোসিস হতে পারে। এই জটিলতা গুলো হাসপাতালে না গিয়েই কৌশলে সারিয়ে তুলা যায়।

ব্যথা

খৎনা নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে তীব্র ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। নবজাতকরা এই তীব্র ব্যথার পাশাপাশি ঔষুধে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায়।

যৌনাচারণে প্রভাব

উচ্চ পর্যায়ের প্রমাণ থেকে এটা দেখা গিয়েছে খৎনা করলে তা শিশ্নের স্পর্শকাতরতা হ্রাস করে না, যৌনাচারণে ক্ষতি করে না অথবা যৌন প্রশান্তি হ্রাস করে না।বরং খৎনা শিশ্নের স্পর্শকাতরতা ও যৌন প্রশান্তি বৃদ্ধি করে। ২০০৩ সালের সিস্টেমিক রিভিউ থেকে দেখা গিয়েছে খৎনা যৌন প্রশান্তিতে বিরুপ প্রভাব সৃষ্টি করে না, সঙ্গমের সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যথার উপদ্রব ঘটায় না, অকাল বীর্যপাত অথবা নপুংসকতা সৃষ্টি করে না, বা কামভাবে কোনো প্রতিকূলতা সৃষ্টি করে না। যাইহোক, এই গবেষণাগুলো এটাও বলেছে, বিদ্যমান তথ্য উপাত্ত অনেকটাই সাধারণ। ২০১৩ সালের সিস্টেমিক রিভিউ থেকে বলা হয়েছে, উচ্চ পর্যায়ের প্রমাণ থেকে খৎনা করালে যৌন প্রশান্তিতে কোনো বিরুপ প্রভাব পরবে এমনটা দেখা যায় নি। ২০১৭ সালের সিস্টেমিক রিভিউ এবং মেটা এনালাইসিস থেকে দেখা গিয়েছে খৎনা প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশনে প্রভাব ফেলে না।

মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব

খৎনা করার পর আচরণগত প্রভাব লক্ষিত হয়, যেমন শিশুর ঘুম বিন্যাসে, বিরক্তবোধ তৈরী হয়, খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে এবং পিতামাতার সাথে বন্ধনে প্রভাব পরে। কিছু মানুষ যারা শৈশবে খতনা করেছে তাদের কেও কেও একে "উৎক্রমণ, নিপীড়ন, অঙ্গহানি এবং যৌন লাঞ্ছনা" বলে অভিহিত করেছে। তবে অধিকাংশের বেলায়ই বিরুপ প্রভাব পড়ে না।

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение