Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
গ্রেটা থুনবার্গ
গ্রেটা থুনবার্গ
| |
---|---|
জন্ম |
গ্রেটা টিনটিন ইলেওনোরা এর্নম্যান থুনবার্গ
(2003-01-03) ৩ জানুয়ারি ২০০৩
স্টকহোম, সুইডেন
|
পেশা | শিক্ষার্থী, পরিবেশকর্মী |
কর্মজীবন | ২০১৮–বর্তমান |
আন্দোলন | জলবায়ুর জন্য স্কুল ধর্মঘট |
পিতা-মাতা |
|
আত্মীয় | অলোফ থানবার্গ (দাদা) |
পুরস্কার |
|
গ্রেটা টিনটিন ইলেওনোরা এর্নম্যান থুনবার্গ (সুয়েডিয়: [ˇɡreːta ˇtʉːnbærj] (শুনুন); (জন্ম ৩ জানুয়ারি ২০০৩) হলেন সুইডেনের একজন স্কুল শিক্ষার্থী যিনি ১৫ বছর বয়সে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অবিলম্বে কার্যকর প্রদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সুইডেন সংসদের বাইরে প্রতিবাদ শুরু করেন। তখন থেকে তিনি জলবায়ু কর্মী হিসেবে পরিচিতি পান। থুনবার্গ সোজাসোজি কথা বলার জন্য পরিচিত, জনসাধারণ্যে এবং রাজনৈতিক নেতা এবং বিভিন্ন সমাবেশগুলিতে তিনি যেখানে ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে সেখানে তিনি তা নিরসনে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।
থুনবার্গের সক্রিয়তা তার বাবা-মাকে তাদের নিজস্ব কার্বন পদচিহ্ন ব্যবহার ত্যাগ করার জন্য ভিন্ন কোন জীবনযাত্রা গ্রহণ করার জন্য বোঝানোর পরে শুরু হয়েছিল।
২০১৮ সালের নভেম্বরে তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় স্কুলে অবরোধের ডাক দেন এবং একই বছর ডিসেম্বরে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের পর এই আন্দোলন আরও বেগবান হয়। ২০১৮ সালের আগস্টে তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই প্রতিবাদ শুরু করেন এবং সেটি সে সময় প্রচার মাধ্যমে প্রচুর সাড়া ফেলে। ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ ১১২টি দেশের আনুমানিক ১৪ লক্ষ শিক্ষার্থী তার ডাকে সাড়া দিয়ে জলবায়ু প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে।
থুনবার্গ তার এই কার্যক্রমের জন্য অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। ২০১৯ সালের মার্চে নরওয়ের তিন জন সংসদ সদস্য তাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে।
জীবনী
গ্রেটা থুনবার্গ ২০০৩ সালের ৩ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা মালেনা এরম্যান হলেন একজন অপেরা শিল্পী এবং তার পিতা হলেন অভিনেতা স্ভান্তে থুনবের্গ। তার দাদা ওলফ থুনবের্গ একজন অভিনেতা ও পরিচালক ছিলেন।
২০১৮ সালের নভেম্বরে গ্রেটা প্রথম টিইডিএক্স আলোচনায় বলেন যে, তিনি আট বছর বয়সে প্রথম জলবায়ু পরিবর্তনের কথা শুনতে পান কিন্তু তিনি বুঝতে ব্যর্থ হন কেন এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
মানসিক স্বাস্থ্য
১১ বছর বয়সে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন এবং তিনি কথা বলা এবং খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন এবং দুই মাসে দশ কিলোগ্রাম (২২ পা) হারান৷ পরবর্তীতে তাকে বেশ কিছুদিন চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনি তার আলোচনায় বলেন, তারা ডিসঅর্ডার গুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল তিনি যখন প্রয়োজন শুধুমাত্র তখন কথা বলতেন।
তিনি বলেন, আমার অনেকটা এমন মনে হচ্ছিল যে, আমি যদি এটা সম্পর্কে প্রতিবাদ না করি তাহলে ভিতরে ভিতরে আমি মারা যাচ্ছিলাম। তার পিতা তার বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করাকে মেনে নিতে পারেননি৷ কিন্তু তিনি বলেছিলেন, আমরা মেয়েরা ঘরে বসে থাকতে পারি অখুশিভাবে কিন্তু বাইরে গিয়ে প্রতিবাদ করতে পারি যা সে চেয়েছিল। গ্রেটা কার্বনের প্রভাব কমাতে তার পরিবারের সব সদস্যকে ভেগানে পরিণত করেন ও বিমানে চরে ভ্রমণ বাদ দিতে বলেন। তিনি নিজেও এগুলো করেন না।
ঘরে সক্রিয়তা
প্রায় দুই বছর ধরে,থুনবার্গ তার পিতামাতাকে পরিবারের কার্বন পদচিহ্ন কমিয়ে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন এবং তিনি নিরামিষাশী হয়ে উঠেন এবং বিমান চড়াও বিসর্জন দিয়ে পরিবেশের উপর সামগ্রিক প্রভাব কমানোর চেষ্টা করেন। তিনি বলেছেন, তিনি তাদের জলবায়ু সংক্রান্ত গ্রাফ এবং ডেটা দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন যাতে তারা পরিবেশের ক্ষতি না করে। কিন্তু এটি কার্যকর না হলে তিনি তার পরিবারকে সতর্ক করেছিলেন যে, তারা তার ভবিষ্যত নষ্ট করছে৷ বিমানে চওড়া তার মায়ের একটি অংশ ছিল। কারণ তার মা ছিলেন আন্তর্জাতিক অপ্রতুল গায়ক৷ যার জন্য তার মা তার কর্মজীবন ছেড়ে দেন। থুনবার্গ তার বাবা-মাকে কৃতিত্ব করেন' তারা শেষ প্রতিক্রিয়া এবং জীবনধারাতে তার আশা এবং বিশ্বাস প্রদান করেন৷ তারা যে পরিবর্তিত হয়েছে তিনি এটি পার্থক্য করতে পারেন। ২০১৮ সালে সেন্স ফর্ম দ্য হার্ট বইয়ের মধ্যে পারিবারিক গল্পটি পুনরায় প্রকাশ করা হয়৷
তিনি ২০১৯ সালে বিবিসির স্বাক্ষাৎকারে বলেন, তার বাবা তার স্ত্রীকে বলেন বিমানে চওড়া বন্ধ করে মেয়েকে বাঁচাতে বরং পরিবেশ রক্ষা কর। তিনি আরো বলেন: "সৎ হতে, (তার মা) বিমানে না চওড়ে জলবায়ু সংরক্ষণ করে না। সে পরিবেশ সংরক্ষণ করে তিনি তার বাচ্চাকে বাঁচানোর জন্য৷ এটি করেছিলেন কারণ তিনি দেখেছিলেন যে এটি তার কাছে কতটা বোঝাচ্ছে এবং তারপরে, যখন সে তা করেছিল, তখন সে দেখেছিল যে সে থেকে কতটা উন্নতি করেছে (গ্রেটা), সে এই থেকে কী পরিমাণ শক্তি পেল। "
গ্রন্থপঞ্জি
- সেন্স ফর্ম দ্য হার্ট (২০১৮), তার বোন বাবা আর মাকে নিয়ে।
- No One Is Too Small to Make a Difference (May 2019), a collection of her climate action speeches. with the earnings being donated to charity.