Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

জীবাণুদূষণ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
জীবাণুদূষণ
প্রতিশব্দ সেপ্টিসেমিয়া, রক্তে বিষক্রিয়া, গুরুতর জীবাণুদূষণ, সেপটিক শক
Sepsis-Mikrothomben1.JPG
জীবাণুদূষণের কারণে ত্বকের দাগ এবং প্রদাহ
উচ্চারণ
বিশেষত্ব সংক্রামক রোগ
লক্ষণ জ্বর, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, নিম্ন রক্তচাপ, শ্বাসের হার বৃদ্ধি, কম প্রস্রাব উৎপাদন বা অনুপস্থিত বা নিকট অনুপস্থিত প্রস্রাব উৎপাদন, তীব্র ব্যথা, বিভ্রান্তি
জটিলতা একাধিক অঙ্গের কর্মহীনতা লক্ষণ; অস্থায়ী, ক্ষণস্থায়ী বা স্থায়ী অঙ্গ ক্ষতি; বহির্মুখী ঝিল্লি অক্সিজেনেশন; রক্ত পরিস্রাবণ বা ডায়ালাইসিস
রোগের সূত্রপাত দ্রুত হতে পারে (<৩ ঘন্টা) বা দীর্ঘায়িত (কয়েক দিন)
কারণ অনাক্রম্যতন্ত্র একটি সংক্রমণ দ্বারা আলোড়ন সৃষ্টি
ঝুঁকির কারণ তরুণ বা বৃদ্ধ বয়স, ক্যান্সার, বহুমূত্ররোগ, প্রধান ট্রমা, হাঁপানি, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি, মজ্জাকোষার্বুদ, পোড়া
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি পদ্ধতিগত প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়ার লক্ষণ,কিউসোফা
প্রতিরোধ ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন, টিকা, নিউমোনিয়া টিকা
চিকিৎসা শিরায় থেরাপি, জীবাণু নিরোধক, অ্যান্টিহাইপোটেনসিভ এজেন্ট
আরোগ্যসম্ভাবনা ১০ থেকে ৮০% মৃত্যুর ঝুঁকি
সংঘটনের হার প্রতি বছর প্রতি ১০০০-এ ০.২-৩ (উন্নত বিশ্বে)
সেপসিসে মৃত্যুসংক্রান্ত গ্রাফ
জীবাণুদূষণে আক্রান্ত শিশু

জীবাণুদূষণ (ইংরেজি: Sepsis) খুব মারাত্মক অসুস্থতা যা ব্যাকটেরিয়া (জীবাণু) দ্বারা রক্তের কার্য ক্ষমতাকে সম্পূর্ণ ভাবে পরাজিত করে।

রোগের কারণ

এই রোগ ব্যাকটেরিয়ার (জীবাণু) সংক্রমণে ঘটে যা দেহের যেকোন জায়গায় হতে পারে। সাধারনত দেহের যে যে জায়গায় এই সংক্রমণ ঘটতে পারে তাহোলো - অন্ত্রে, কিডনিতে, ঘিলুর ভাঁজে, যকৃতে, পিত্তথলিতে, ফুসফুসে (ব্যাকটেরিয়াল নিউমোনিয়া) ও ত্বকে। এছাড়া, শিশুদের হাড়ে এই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে।

রোগের লক্ষণ

এই রোগে রক্ত চাপ কমে যায় ও ধাক্কা অনুভুত হয়। দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ সমুহে; যেমন - কিডনি, যকৃত, ফুসফুস ও কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কাজ সঠিকভাবে থেমে যায়। মানসিক অবস্থার পরিবর্তন ও অতি শ্বাস-প্রশ্বাস এই রোগের পূর্ব লক্ষণ।

সাধারণভাবে রোগের লক্ষণ সমুহ

প্রস্রাব কমে যাওয়া, প্রচন্ড ঝাঁকুনি দেওয়া, বিভ্রান্ত বোধ করা, জ্বর অথবা দেহের তাপমাত্রা কমে যাওয়া, অতি শ্বাস নেওয়া, অল্প রক্ত চাপের দরুন মাথা ঘোরা ও ঝিমুনি, দ্রুত হৃদয় স্প্ন্দন হওয়া, কাঁপুনি দেওয়া, ত্বকে চাকা-চাকা লালচে দাগ হওয়া ইত্যাদি।

পরীক্ষার দ্বারা রোগ চিহ্নিত করা

এই রোগের জীবাণু সংক্রমণ রক্ত পরীক্ষার দ্বারা প্রায়শই দৃঢ়তরভাবে প্রতিপন্ন করা হয়। উপরন্তু, যদি জীবাণু প্রতিরোধী (Antibiotics) গ্রহণ করা হয়ে থাকে তাহলে রক্ত পরীক্ষায় জীবাণুর সংক্রমণ প্রকাশ নাও হতে পারে।

রোগের চিকিৎসা

রোগীকে সাধারণত হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা বিভাগে (ICU) ভর্তি করা হয়। ব্যাকটেরিয়া (জীবাণু) প্রতিরোধক ওষুধ ও তরল একটি শিরার মধ্য দিয়ে দেওয়া হয়। অক্সিজেন দেওয়া হয় এবং যে ওষুধ রক্ত চাপ বৃদ্ধি করে, প্রয়োজনে তাও দেওয়া হয়। বিকল বৃক্ক বা কিডনির জন্য ডায়ালাইসিস করা প্রয়োজন। অকৃতকার্য ফুসফুসের জন্য একটি যান্ত্রিক শ্বাসযন্ত্র (mechanical ventilation) প্রয়োজন। কিছু রোগীর জন্য ক্ষমতাশালী প্রদাহনিরোধক (anti-inflammatory) ঔষধ যেমন, করটিকোস্টেরয়েডস (corticosteroids) অথবা সহায়ক মানব-সক্রিয় প্রোটিন সি (human activated protein C) দ্বারা চিকিৎসা করা উপকারী হতে পারে।

এই রোগে হলে যা আশা করা হয়

সেপসিস পুনরায় জীবন দায়ী রোগ, বিশেষ করে যাদের রোগ প্রতিরোধ করার দুর্বলতা আছে অথবা দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার সহিত।

রোগের জটিলতা সমুহ

  • বিস্তীর্ণভাবে শিরার মধ্য রক্তের তঞ্চন হওয়া
  • অত্যাবশ্যক অঙ্গ সমুহ যথা - মস্তিষ্ক, হৃদয় ও কিডনিতে রক্ত প্রবাহের সমস্যা হওয়া
  • দেহের কলা সমুহের মধ্য দিয়ে তরল ও অক্সিজেনের প্রবাহ বিঘ্নিত হওয়া
  • মৃত্যু

রোগের প্রতিরোধ

নির্ধারিত সুপারিশ ও সতর্ক অনুসরণ করে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি কমানো যেতে পারে। বিশেষভাবে হাসপাতালের শিশুদের জন্য চিকিৎসা-শাস্ত্রগত‌ পদ্ধতি সতর্কতা ও যত্ন সহকারে অনুসরণ করলে এই রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

বহিঃসংযোগ

কার্লিতে জীবাণুদূষণ (ইংরেজি)


Новое сообщение