Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক
Jonas Salk candid.jpg
Magazine photo by Yousuf Karsh, 1956
জন্ম
জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক

(১৯১৪-১০-২৮)২৮ অক্টোবর ১৯১৪
মৃত্যু ২৩ জুন ১৯৯৫(1995-06-23) (বয়স ৮০)
জাতীয়তা মার্কিন
মাতৃশিক্ষায়তন সিটি কলেজ অব নিউ ইয়র্ক
নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণ পোলিও প্রতিষেধক
দাম্পত্য সঙ্গী Donna Lindsay (বি. ১৯৩৯১৯৬৮)
Françoise Gilot (বি. ১৯৭০১৯৯৫)
পুরস্কার লাস্কার পুরস্কার (১৯৫৬)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্র চিকিৎসা গবেষণা,
ভাইরাসবিজ্ঞানরোগবিস্তার বিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহ পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়
সল্ক ইন্সটিটিউট
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়
ডক্টরাল উপদেষ্টা Thomas Francis, Jr.
স্বাক্ষর
Jonas Salk signature.svg

জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক( ২৮ অক্টোবর ১৯১৪ - ২৩ জুন ১৯৯৫) ছিলেন একজন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল গবেষক এবং ভাইরাসবিদ। তিনি প্রথম পোলিও প্রতিষেধক আবিষ্কার করেন।

জন্ম ও শিক্ষা জীবন

জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতে ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ২৮ শে অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। রাশিয়ান-ইহুদি অভিবাসী ড্যানিয়েল এবং ডোরা (প্রেস) সল্কের তিন পুত্রের মধ্যে জ্যেষ্ঠ ছিলেন তিনি। তার ছোট দুই ভাই ছিলেন হারমান এবং বিখ্যাত শিশু মনোবিজ্ঞানী লি।তাদের পিতা শহরে কাপড় কলে কাজ করতেন। সল্করা তিন ভাই-ই পড়াশোনায় ছিলেন মেধাবী। তাদের পিতার ও তাদের শিক্ষাদীক্ষার প্রতি সর্বদা সতর্ক নজর ছিল।

জোনাসের বয়ঃক্রম তেরো বৎসর হলে, তিনি নিউ ইয়র্কের টাউনসেন্ড হ্যারিস স্কুলে ভরতি হন। স্কুলের সমস্ত পরীক্ষায় জোনাস প্রথম হতেন। স্কুলের শিক্ষকদের প্রিয়পাত্র জোনাস স্কুল থেকে সসম্মানে পাশ করার পর ভর্তি হন নিউ ইয়র্কের সিটি কলেজে (সিসিএনওয়াই)। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি রসায়ন বিজ্ঞানে স্নাতক হন। জোনাসের কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিশেষ আগ্রহ ছিল। তাই তিনি এরপর ভরতি হন নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা বিভাগে। সিটি কলেজের পরীক্ষা গুলিতে অসাধারণ ফল করার জন্য তিনি সব রকমের বৃত্তি লাভ করেন এবং সেই বৃত্তির অর্থেই তাঁর পড়াশোনা চলতে থাকে। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন থেকে মেডিকেল ডিগ্রি অর্জন করেন। স্কুল অফ মেডিসিনে পড়ার সময়ই তার পরিচয় হয় ড. মরিস ব্রডির সঙ্গে, যিনি সেসময় পোলিও রোগ নিয়ে গবেষণায় লিপ্ত ছিলেন। তার আর এক যশস্বী অধ্যাপক ড.থমাস ফ্রান্সিস জুনিয়রও ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের উপর গবেষণা করছিলেন।

কর্মজীবন

ডাক্তারী পাশ করার পর তিনি মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে বিজ্ঞানী চিকিৎসক হন। ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের উপর অধ্যাপক ড.ফ্রান্সিসের কাজ জোনাসকে আকর্ষণ করে। ড.ফ্রান্সিসের কাছে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ শিখতে লাগলেন।


Новое сообщение