Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
টম ক্রুজ
টম ক্রুজ | |
---|---|
জন্ম |
চতুর্থ টমাস ক্রুইজ ম্যাপোথার
(1962-07-03) ৩ জুলাই ১৯৬২ সাইরেকিউজ, নিউইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
|
পেশা | অভিনেতা, চলচ্চিত্র নির্মাতা, লেখক, পরিচালক |
কর্মজীবন | ১৯৮১-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
মিমি রজার্স (১৯৮৭-১৯৯০) নিকোল কিডম্যান (১৯৯০ - ২০০১) কেটি হোমস (২০০৬ - ২০১২) |
সন্তান | ইসাবেলা ক্রুজ কনর ক্রুজ সুরি ক্রুজ |
ওয়েবসাইট | টমক্রুজ.কম |
স্বাক্ষর | |
টম ক্রুজ (জন্ম: চতুর্থ টমাস ক্রুজ ম্যাপোথার /ˈtɒməs
নব্বইয়ের দশকেও তিনি কয়েকটি হিট চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯২ সালে ফার অ্যান্ড অ্যাওয়ে ও আ ফিউ গুড ম্যান, ১৯৯৩ সালে দ্য ফার্ম, ১৯৯৪ সালে ইন্টারভিউ উইথ দ্য ভ্যাম্পায়ার, ১৯৯৬ সালে কমেডি-নাট্যধর্মী জেরি ম্যাগুইর, এবং ১৯৯৯ সালে আইজ ওয়াইড শাট ও ম্যাগ্নোলিয়া। এছাড়া ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১৫ পর্যন্ত তিনি মিশন: ইম্পসিবল চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের পাঁচটি পর্বে ইথান হান্ট চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
শৈশবকাল
ক্রুজ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের সাইরেকিউজে জন্মগ্রহণ করেন। তার মা মেরি লি একজন শিক্ষাবিদ ছিলেন। ১৯৮৪ সালে মৃত্যুবরণকারী বাবা ৩য় থমাস ক্রুজ ম্যাপোথার ছিলেন একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার।
টম ক্রুজের পূর্বপুরুষগণ ছিলেন - জার্মান, আইরিশ এবং ইংরেজ গোত্রের। দারিদ্র্যের মধ্যে ক্যাথলিক পরিবারে রাগী ও কটুভাষী পিতার কঠোর অনুশাসনে তিনি বড় হন। এর ফলে তিনি পিতাকে অভিহিত করেন একজন বিশৃঙ্খল ব্যবসায়ী হিসেবে।
ক্যারিয়ার
অভিনয়
১৯৮১ সালে ক্রুজ এন্ডলেস লাভ এবং ট্যাপস চলচ্চিত্রে সহকারী চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন। এরপর তিনি একটি সামরিক বিদ্যালয়ের মাথা পাগল ছাত্রের চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন।
১৯৮৩ সালে লসইন' ইট শীর্ষক কমেডি ধাঁচের চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন। ঐ একই বছরে অল দ্য রাইট মুভস এবং রিস্কি বিজনেস চলচ্চিত্রের মাধ্যমে টম ক্রুজের বর্ণাঢ্য অভিনয় জীবনে সাফল্য গাঁথা শুরু হয়। এরপর ১৯৮৬ সালের টপ গান চলচ্চিত্র তাকে পুরোপুরি তারকা খ্যাতির মর্যাদা এনে দেয়। এরপর দ্য কালার অব মানি ঐ বছরই মুক্তি পায়। অসাধারণ অভিনয়শৈলীর জন্য তিনি পল নিউম্যানের সাথে যৌথভাবে একাডেমী পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮৮ সালে তাকে ককটেল ছবিতে অভিনয়ের জন্য র্যাজি এ্যাওয়ার্ড ফর ওর্স অ্যাক্টর হিসেবে মনোনীত করে।
প্রযোজনা
প্রযোজক হিসেবেও ভালো মুন্সিয়ানার পরিচয় রেখেছেন টম ক্রুজ। মিশন ইম্পসিবল সিরিজটি ছবিটি তারই উদাহরণ। ২০০৫ সালে হলিউড সাংবাদিক এডওয়ার্ড জে এপস্টিন দাবি করেন, খুব কমসংখ্যক প্রযোজক আছেন, যিনি টম ক্রুজের মতো বিলিয়ন-ডলার চুক্তির চলচ্চিত্রে সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারেন। ক্রুজ/ওয়াগনার প্রডাকশনস ক্রুজ ও তার অংশীদার ওয়াগনারের ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি।
ব্যক্তিগত জীবন
রিস্কি বিজনেস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সময় সহ-তারকা রেবেকা ডি মোর্নের সাথে টম ক্রুজের সম্পর্ক ছিল বলে জানা যায়। নিউইয়র্কে তারা ১৯৮৩-১৯৮৫ সাল পর্যন্ত একত্রে বসবাস করতেন।
৯ মে, ১৯৮৭ সালে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী মিমি রজার্সকে বিয়ে করেন তিনি। পরবর্তীতে ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০ সালে তাদের মধ্যে বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে।ডেজ অব থান্ডার চলচ্চিত্রের সেটে ক্রুজের সাথে নিকোল কিডম্যানের প্রথম দেখা হয়। তারা ১৯৯০ সালের ২৪ ডিসেম্বর বিয়ে করেন। এ সংসারে ইসাবেলা জেন (জন্মঃ ডিসেম্বর, ১৯৯২) এবং কনর এন্টনী (জন্মঃ জানুয়ারি, ১৯৯৫) নামের দুই সন্তান রয়েছে।২০০১ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ভ্যানিলা স্কাই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সময় অভিনেত্রী পেনেলোপি ক্রুজের সাথে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হন। তিন বছরের সম্পর্কটি ২০০৪ সালে ভেঙ্গে যায়।
পরবর্তীতে ১৮ই নভেম্বর, ২০০৬ তিনি অভিনেত্রী কেটি হোমসকে বিয়ে করেন। ২০১২ সালে হোমস বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। একই বছর তাদের উকিলের মাধ্যমে বিচ্ছেদটি চুড়ান্ত হয়।
সায়েন্টোলজি
চার্চ অব সায়েন্টোলজির প্রতি টম ক্রুজের এক ধরনের অন্ধ বিশ্বাস ছিল। ক্রুজ ‘সায়েন্টোলজিকে’ ইউরোপে ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচার চালিয়ে এই বিতর্কের জন্ম দেন। প্রথম স্ত্রী মিমি মিমি রজার্সের মাধ্যমেই ক্রুজ সায়েন্টোলজির সাথে জড়িত হন। অনেকেই মনে করেন সায়েন্টোলজি তার ক্যারিয়ারে খুব নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আবার সায়েন্টোলজি ধর্মে বিশ্বাস করার জন্যও সর্বাধিক পরিচিত তিনি।
সম্মাননা
জনপ্রিয়তা
পিপল ম্যাগাজিন পত্রিকায় তিনি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ব্যক্তির মর্যাদা লাভ করেন। ১৯৯০, ১৯৯১ এবং ১৯৯৭ সালে তিনি ৫০ জন ব্যক্তির একজন হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৯৫ সালে এম্পায়ার ম্যাগাজিন তাকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ১০০ জন আবেদনময় পুরুষ তারকা হিসেবে তাদের তালিকায় স্থান দেয়। এর দু'বছর পর পত্রিকাটি সর্বকালের সেরা পাঁচ জনের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। ২০০২ এবং ২০০৩ সালে তিনি প্রিমিয়ার ম্যাগাজিন কর্তৃক বার্ষিক আকারে প্রকাশিত পাওয়ার হান্ড্রেড তালিকায় শীর্ষ ২০-এ স্থান পান।
২০০৬ সালে প্রিমিয়ার ম্যাগাজিন টম ক্রুজকে হলিউডের সবচেয়ে ক্ষমতাধর অভিনেতা হিসেবে মনোনীত করে; এতে তিনি ম্যাগাজিনের পাওয়ার হান্ড্রেড তালিকায় ত্রয়োদশ স্থান দখল করেন। একই বছর ফোর্বস সাময়িকী তাকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর চিত্রতারকার আসনে অভিষিক্ত করে।
টম ক্রুজ ডে
১০ অক্টোবর, ২০০৬ সালে জাপানে টম ক্রুজ ডে হিসেবে পালন করা হয়। জাপান মেমোরিয়াল ডে এসোসিয়েশন বিশেষ দিবস হিসেবে তার এ অর্জনের জন্য বলেছে যে, টম ক্রুজ অন্য যে কোন হলিউড তারকার তুলনায় তিনি জাপানে অধিকবার ভ্রমণ করেন।
পুরস্কার
বহিঃসংযোগ
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- ফেসবুকে টম ক্রুজ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে টম ক্রুজ (ইংরেজি)
- টম ক্রুজ - ইয়াহু মুভিজ
- কার্লিতে টম ক্রুজ (ইংরেজি)
- Transcript of the Matt Lauer interview
- Rolling Stone Interview: "The Passion of the Cruise"; 08/11/04 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে
- Tom Cruise at Rotten Tomatoes ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ আগস্ট ২০০৭ তারিখে