Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
ডেবি ফোর্ড
Другие языки:

ডেবি ফোর্ড

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
ডেবি ফোর্ড
জন্ম ১ অক্টোবর, ১৯৫৫
মৃত্যু ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ (৫৭ বছর)
সান ডিয়েগো কাউন্টি, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
পেশা স্ব-সহায়িকা লেখিকা, প্রশিক্ষিকা, প্রভাষিকা, শিক্ষিকা
উল্লেখযোগ্য কর্ম
দ্য ডার্ক সাইড অফ দ্য লাইট চ্যাজার (১৯৯৮)
ওয়েবসাইট www.debbieford.com

ডেবি ফোর্ড (১ অক্টোবর, ১৯৫৫―১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩) ছিলেন একজন আমেরিকান স্ব-সহায়ক লেখিকা, প্রশিক্ষিকা, প্রভাষিকা এবং শিক্ষিকা। তিনি নিউ ইয়র্ক টাইমসের অন্যতম সর্বাধিক বিক্রিত বই "দ্য ডার্ক সাইড অফ দ্য লাইট চেজার" (১৯৯৮) এর জন্য সমধিক পরিচিতি পেয়েছিলেন। পরের বছরগুলোতে, তিনি স্পিরিচুয়াল ডিভোর্স, হোয়াই গুড পিপল ডু ব্যাড থিংস, এবং দ্য ২১-ডে কনসাসনেস ক্লিনজ সহ আরও আটটি বই লিখেছিলেন যেগুলো প্রায় ১০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে এবং ৩২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তিনি "শ্যাডো প্রসেস" এর উপর কর্মশালার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং বিভিন্ন টিভি ও রেডিও অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন। এর পাশাপাশি তিনি "ফোর্ড ইনস্টিটিউট ফর ট্রান্সফরমেশনাল ট্রেনিং" নামে একটি বিদ্যাপীঠও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

কর্মজীবন

২০০০ সালে ওপরা উইনফ্রি তাঁর একটি অনুষ্ঠানে ডেবি ফোর্ডের প্রথম বই "দ্য ডার্ক সাইড অফ দ্য লাইট চেজার" (১৯৯৯) নিয়ে আলোচনা করার পরে এটি ২০০০ সালের শেষের দিকে এবং ২০০১ সালের শুরুর দিকে নিউইয়র্ক টাইমসের সেরা বিক্রিত বইয়ের তালিকায় বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে অবস্থান করেছিল। দীপিকা চোপড়া এবং মেরিয়েন উইলিয়ামসনের সহযোগিতায় লেখা তাঁর অন্যান্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে হোয়াই গুড পিপল ডু ব্যাড থিংস (২০০৮) এবং দ্য শ্যাডো এফেক্ট: ইলিউমিনেটিং দ্য হিডেন পাওয়ার অফ ইয়ুর ট্রু সেলফ (২০১০)।

২০ বছরের কর্মজীবনে বেশ কয়েক বছর তিনি আমেরিকা জুড়ে কর্মশালা, বক্তৃতা এবং 'শ্যাডো প্রসেস' বিষয়ে প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। তিনি ওপরা, গুড মর্নিং আমেরিকা, ল্যারি কিং লাইভ, দ্য বিগ আইডিয়া উইথ ডনি ডয়েচ এবং ফক্স অ্যান্ড ফ্রেন্ডস অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। তিনি হাফিংটন পোস্টের নিয়মিত লেখিকা ছিলেন। তিনি "শ্যাডো টক" শিরোনামে হ্যে হাউস রেডিওতে একটি সাপ্তাহিক রেডিও অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন।

মৃত্যু

ডেবি ফোর্ড সান ডিয়েগো কাউন্টির লা জোলার সমুদ্র উপকূলীয় সম্প্রদায়ে বসবাস করতেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে ২০১৩ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারিতে তিনি তার নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение