Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

নৈশকালীন নির্গমন

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
স্বপ্নদোষের ফলে দূষিত অন্তর্বাস (জাপানি ক্যাপশন সহ)

নৈশকালীন নির্গমন বা ঘুমন্ত/নিদ্রারত রাগমোচন বা নিদ্রারতি, যৌন স্বপ্ন, সিক্ত স্বপ্ন বা নৈশপতন, বাংলায় স্বপ্নদোষ নামেও পরিচিত, হল ঘুমন্ত দশায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অর্থাৎ কোন সক্রিয় কর্মকাণ্ড ব্যতিরেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাগমোচন ঘটা, যেখানে পুরুষ বা ছেলেদের ক্ষেত্রে বীর্যপাত ঘটে এবং মহিলা বা মেয়েদের ক্ষেত্রে শুধু রাগমোচন বা সিক্ততা বা উভয় ঘটে থাকে। বাংলায় শব্দটির নামে দোষ থাকলেও মূলত এটি দোষ নয় বরং স্বাভাবিক ঘটনা। এটি বয়ঃসন্ধি বা উঠতি তারুণ্যে সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল পার হবার অনেক পরেও এটি ঘটতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকা সকল ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষের বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারে না।

সংজ্ঞা

মানব সন্তান বিশেষত ছেলেরা, বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়। স্বপ্নদোষের সময় অনেকে স্বপ্নে অবচেতনভাবে যৌন কর্মকাণ্ডের প্রতিচ্ছবি অবলোকন করেন, তবে উক্ত অনুভূতি ছাড়াও স্বপ্নদোষ সঙ্ঘটিত হয়। ব্যক্তিবিশেষের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষে বীর্যপাতের পরিমাণ কম বা বেশি হতে পারে। স্বপ্নদোষ নারীদের ক্ষেত্রেও হতে পারে। মেয়েদের স্বপ্নদোষের ফলে সাধারণত বীর্য নির্গত হয় না, ফলে তা স্বপ্নদোষ কিনা সেটি সহজে চিহ্নিত বা নির্ণয় করা যায় না।

কারণ

স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, এটি কোন শারীরিক সমস্যা নয়। এটি প্রজননক্ষম জীব হিসেবে মানব প্রজাতির স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার একটি অংশ। বয়ঃসন্ধিকালে দেহের যৌন বৈশিষ্ট্যসমূহ বর্ধনের ফলাফলস্বরূপ এটি ঘটে থাকে। স্বপ্নদোষ সঙ্ঘটনের ধারাবাহিকতার ক্ষেত্রে স্থান ও বয়সভেদে ব্যাপক বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। কিছু পুরুষ দাবি করেন যে তারা যে সময়কালটিতে সঙ্গম অথবা স্বমেহন কোনভাবেই যৌনকর্মে সক্রিয় হন না, কেবল তখনই এটি ঘটে থাকে। কিছু পুরুষ তাদের বয়ঃসন্ধিকালে বা উঠতি কৈশোরে বহুসংখ্যকবার স্বপ্নদোষের সম্মুখীন হয়েছেন, আর বাকি পুরুষদের জীবনে একবারও এটি ঘটেনি। যুক্তরাষ্ট্রে, ৮৩% পুরুষ জীবনে কোন না কোন সময়ে স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। বয়ঃসন্ধিকালে যারা নতুনভাবে স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেন তারা অনেকেই প্রথমদিকে একে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারেন না এবং আতঙ্ক ও হীনম্মন্যতা বোধ করেন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্বপ্নদোষের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। এছাড়াও স্বপ্নদোষ হতে নানা কারণে পারে, যেমনঃ মুখ্য কারণঃ

  • বয়ঃসন্ধিকালে যৌন হরমোনের আধিক্যের জন্য

গৌণ বা অনিশ্চিত কারণঃ

  • স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত যৌন বিষয়ক চিন্তা করা
  • পর্ণগ্রাফি বা নীল ছবিতে আসক্ত হওয়া
  • যৌন উদ্দীপক বই পড়া
  • শয়নকালের পূর্বে যৌন বিষয়ক চিন্তা করা বা দেখা

বয়ঃসন্ধিকালে কারো কারো স্বপ্নদোষ নাও হতে পারে , এতে এটা প্রমাণ করে না যে তার সমস্যা আছে। আবার নিয়মিত হস্তমৈথুনের প্রভাবে স্বপ্নদোষের পরিমাণ হ্রাস পায়। স্বপ্নদোষের সাথে সবসময় স্বপ্ন দেখার সম্পর্ক নাও থাকতে পারে। যেহেতু স্বাভাবিক নিয়মিত স্বপ্নদোষ কোন সমস্যা নয়, তাই এর কোন চিকিৎসা নেই। তবে অস্বাভাবিক বা অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের ব্যাপারে চিকিৎসকগণ বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

আরো দেখুন

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение