Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
পরিবেশ (বায়োফিজিক্যাল)

পরিবেশ (বায়োফিজিক্যাল)

Подписчиков: 0, рейтинг: 0

পরিবেশ শব্দটির উৎপত্তি জার্মান শব্দ environ থেকে, যার অর্থ en অর্থে in অর্থাৎ মধ্যে এবং viron অর্থে circuit অর্থাৎ পরিবেষ্টন। অর্থাৎ পরিবেশ বলতে পরিবেষ্টনকারী পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে বোঝায়। বায়োফিজিক্যাল পরিবেশ হচ্ছে কোনো সজীব উপাদানকে ঘিরে সজীব এবং নির্জীব উপাদান বা পপুলেশনের উপস্থিতি। সুতরাং উপাদানগুলোর টিকে থাকা, উন্নতি সাধন এবং বিবর্তনের উপর প্রভাব বিস্তার করে এমন সকল জিনিসই বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের অন্তর্ভুক্ত। বায়োফিজিক্যাল পরিবেশ আণুবীক্ষণিক থেকে বৈশ্বিক মাপকাঠিতে বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এটা নিজ বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতেও বিভক্ত হতে পারে। উদাহরণস্বরুপ সামুদ্রিক পরিবেশ, বায়ুমন্ডল এবং স্থলজ পরিবেশ অন্তর্ভুক্ত করা যায় । বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের সংখ্যা অগণিত, বলতে গেলে প্রত্যেকটি সজীব উপাদানেরই নিজস্ব পরিবেশ রয়েছে।

বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের সংক্ষিপ্ত রূপ হিসেবে কখনো কখনো পরিবেশ পরিভাষাটি ব্যবহৃত হয়, যেমনঃ যুক্তরাজ্যের পরিবেশ সংস্থা। পরিবেশ কথাটি মানবিক সম্পর্কের কিছু ক্ষেত্রে বৈশ্বিক পরিবেশের প্রতিনিধিত্ব করে। 

জীব-পরিবেশ মিথস্ক্রিয়া

বেঁচে থাকা সকল জীবকে অবশ্যই নিজেদের পরিবেশের পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছে। তাপমাত্রা, আলো, আর্দ্রতা, মাটির পুষ্টি উপাদান ইত্যাদি সকলেই যেকোনো পরিবেশে যেকোনো প্রজাতিকে প্রভাবিত করে।  জীবন শুধু পরিস্থিতি অনুযায়ী বিভিন্ন রূপে পরিমার্জিত হয়। আমাদের গ্রহের ইতিহাসে কিছু দীর্ঘমেয়াদী পরিবর্তন বেশ গুরুত্ব বহন করে- যেমন বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন নিগম। প্রকৃয়াটি অক্সিজেন নিরপেক্ষ আণুবীক্ষণিক জীবের  মাধ্যমে কার্বন ডাই অক্সাইডের ভাঙনের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। আণুবীক্ষণিক জীবগুলো তাদের বিপাকে কার্বন ব্যবহার করে এবং অক্সিজেনকে বায়ুমন্ডলে  মুক্ত করে দেয়। এই মহা অক্সিজেনিকরণ  ঘটনাটি অক্সিজেন নির্ভর উদ্ভিদ ও প্রাণীর উন্মেষ ঘটায়। অন্যান্য মিথস্ক্রিয়াগুলো আরো তাৎক্ষণিক এবং সরল, যেমন সংলগ্ন বিরান অঞ্চলের তুলনায় তাপমাত্রা চক্রের উপর বনাঞ্চলের মৃদুকরণ প্রভাব।

সম্পর্কিত গবেষণা

পাবলিক পার্কের ইকসিস্টেমে কখনো দেখা যায় যে, মানুষ বন্যপ্রাণীদেরকে খাওয়াচ্ছে।

পরিবেশ বিজ্ঞান হচ্ছে বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের অভ্যন্তরীণ মিথস্ক্রিয়া বিষয়ক অধ্যয়ন। এই বৈজ্ঞানিক বিষয়ের একটি অংশ হচ্ছে পরিবেশের উপর মানুষের প্রভাব সংক্রান্ত অনুসন্ধান। জীববিজ্ঞানের একটি শাখা এবং পরিবেশ বিজ্ঞানের অংশ ইকোলজিকে মাঝে মাঝে মানব-প্রবৃত্ত প্রভাব বলে ভুল করা হয়। পরিবেশ বিষয়ক অধ্যয়ন একটি বৃহত্তর একাডেমিক বিভাগ, যা পরিবেশের সাথে মানুষের মিথস্ক্রিয়া সংক্রান্ত নিয়মানুগ ও প্রণালীবদ্ধ অধ্যয়ন করে। এটি অধ্যয়নের একটি বড় ক্ষেত্র, যাতে প্রাকৃতিক পরিবেশ, নির্মিত পরিবেশ এবং সামাজিক পরিবেশ অন্তর্ভুক্ত।

পরিবেশবাদ একটি বিস্তৃত সামাজিক এবং দার্শনিক আন্দোলন, যার একটি বড় অংশ বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের উপর মানুষের খারাপ প্রভাব হ্রাস এবং ক্ষতিপুরণের চেষ্টা করে। পরিবেশবিদদের উদ্বেগের বিষয়গুলো সচরাচর প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত, সাথে আরো গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জলবায়ূ পরিবর্তন, প্রজাতি বিলুপ্তি, দূষণ এবং পূর্ণবিকশিত বনাঞ্চল ধ্বংস।

সম্পর্কিত একটি গবেষণায় বায়োফিজিক্যাল পরিবেশের অধ্যয়নে ভূতাত্ত্বিক তথ্যবিজ্ঞান অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

আরও দেখুন

  • পদার্থবিজ্ঞান, বিষয়, প্রসঙ্গ
  • তালিকা সংরক্ষণ বিষয়
  • তালিকা পরিবেশগত বিষয়
  • তালিকা পরিবেশগত বিষয়

সংস্করণ

Miller, G. Tyler (1995). Environmental science. California: Wadsworth. ISBN 0-534-21588-2. McCallum, Malcolm L.; Gwendolynn W. Bury. "Google search patterns suggest declining interest in the environment". Biodiversity and Conservation. doi:10.1007/s10531-013-0476-6.


Новое сообщение