Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯

করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯

Подписчиков: 0, рейтинг: 0

করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯

ভিডিও সারাংশ (script)
করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ বা কোভিড-১৯ মানুষের একটি সংক্রামক ব্যাধি যা গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস ২ (সার্স-কোভি-২) নামক এক ধরনের ভাইরাসের আক্রমণে হয়ে থাকে। এই ব্যাধিটি সর্বপ্রথম ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে ২০২০ সালের প্রারম্ভে ব্যাধিটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং বৈশ্বিক মহামারীর রূপ ধারণ করে। ব্যাধিটির সাধারণ উপসর্গ হিসেবে জ্বর, সর্দি এবং শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে মাংসপেশীর ব্যথা, বারবার থুতু সৃষ্টি এবং গলায় ব্যথা দেখা যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপসর্গগুলো নমনীয় আকারে দেখা যায়, কিন্তু কিছু গুরুতর ক্ষেত্রে ফুসুফুস প্রদাহ (নিউমোনিয়া) এবং বিভিন্ন অঙ্গের বিকলতাও দেখা যায়। সংক্রমিত হবার পরে এই ব্যাধিতে মৃত্যুর হার গড়ে ১.১%, যেখানে ২০ বছরের নিচের রোগীদের মৃত্যুর হার ০.২% এবং ৮০ বছরের ঊর্ধ্বে রোগীদের প্রায় ১৫%। (আরও পড়ুন)
Covid-19-curves-graphic-social-v3-bn.gif

ভাইরাস সম্পর্কিত

Novel Coronavirus SARS-CoV-2.jpg

গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস ২ (ইংরেজি: Severe acute respiratory syndrome coronavirus 2) বা সংক্ষেপে সার্স-কোভি-২ (SARS-CoV-2), একটি ধনাত্মক দিকমুখী একক-সূত্রবিশিষ্ট আরএনএ ভাইরাস। এটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়ে একটি রোগের সৃষ্টি করে, যার নাম করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯। এই ভাইরাসঘটিত রোগটি ২০২০ সালে চলমান একটি বৈশ্বিক মহামারীর সৃষ্টি করেছে। ভাইরাসটিকে প্রথমদিকে সাময়িকভাবে "২০১৯ নভেল করোনাভাইরাস" (অর্থাৎ "২০১৯ নতুন করোনাভাইরাস", সংক্ষেপে "2019-nCoV") নাম দেওয়া হয়েছিল। (আরও পড়ুন)

সংক্রমণ ও উপসর্গ বিষয়ক

Symptoms of coronavirus disease 2019 4.0-bn.svg

ব্যক্তিভেদে করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯-এর লক্ষণ-উপসর্গগুলি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। কোনও কোনও ব্যক্তি কোনও লক্ষণ-উপসর্গই অনুভব করে না, আবার অন্য কোনও কোনও ব্যক্তির জন্য এগুলি মারাত্মক রূপ ধারণ করে। বৃদ্ধ রোগী ও বয়স নির্বিশেষে যেসব রোগী অন্য এক বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে রোগটির গুরুতর আকার ধারণ করার সম্ভাবনা বেশি। করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯-এ আক্রান্ত ব্যক্তি কাশি বা হাঁচি দেওয়ার ফলে বাতাসে নিক্ষিপ্ত বহু লক্ষ অতিক্ষুদ্র শ্লেষ্মাকণা বাতাসে ভাসতে শুরু করলে নিকটবর্তী অপর কোনও ব্যক্তি সেই ভাইরাসযুক্ত বাতাস শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করলে তার দেহেও ভাইরাসটি সংক্রমিত হতে পারে। সাধারণ শ্বাস-প্রশ্বাসের কারণেও অত্যন্ত স্বল্প পরিমাণ ভাইরাস কণা বাতাসে ভাসতে পারে। এছাড়া ভাইরাস কণা টেবিলে বা অন্য কোনও পৃষ্ঠে হাঁচি-কাশির মাধ্যমে কিংবা ভাইরাসযুক্ত হাত দিয়ে স্পর্শের মাধ্যমে পৃষ্ঠের উপাদানভেদে কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিন লেগে থাকতে পারে, যেই পৃষ্ঠ আরেকজন ব্যক্তি স্পর্শ করে তারপরে নাকে, মুখে বা চোখে হাত দিলে ঐ ব্যক্তির শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির মধ্য দিয়ে ভাইরাস দেহে প্রবেশ করতে পারে, তবে এভাবে সংবহনের ঘটনা বিরল। সাধারণত নিকটবর্তী ব্যক্তিদের কাছেই ভাইরাসটি ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি, তবে ভবন বা কক্ষের অভ্যন্তরে এবং নিম্নমানের বায়ুচলাচল ব্যবস্থাবিশিষ্ট স্থানে ভাইরাসটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী দূরে ছড়ানোর ঝুঁকি থাকে। (আরও পড়ুন)

রোগের অগ্রগতি

অবস্থান অনুযায়ী কোভিড-১৯ মহামারী
অবস্থান মামলা মৃত্যু
বিশ্ব ২৫৩,৩৯১,৩২৪ ৫,১০৮,০০৮
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪৭,৮৩৪,৮১০ ৭৮২,৯৩৩
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৩৯,২৬৯,১৮৫ ৭৮৭,৭৭২
ভারত ৩৪,৪২৬,০৩৬ ৪৬৩,২৪৫
ব্রাজিল ২১,৯৪০,৯৫০ ৬১০,৯৩৫
যুক্তরাজ্য ৯,৪৮৭,৩০২ ১৪২,৬৭৮
রাশিয়া ৯,০৩১,৮৫১ ২৫৪,১৬৭
তুরস্ক ৮,৩৬৩,৯৫৯ ৭৩,১২৭
ফ্রান্স
ইরান
আর্জেন্টিনা
স্পেন
কলম্বিয়া
ইতালি ৪,৮৪৩,৯৫৭ ১৩২,৬৮৬
জার্মানি
ইন্দোনেশিয়া
মেক্সিকো
পোল্যান্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা
ইউক্রেন
ফিলিপাইন
মালয়েশিয়া
পেরু
নেদারল্যান্ডস
ইরাক
থাইল্যান্ড
চেক প্রজাতন্ত্র
জাপান
কানাডা
চিলি
বাংলাদেশ ১,৫৭২,১২৭ ২৭,৯১২
রোমানিয়া
ইসরায়েল
বেলজিয়াম
পাকিস্তান ১,২৭৯,৩৭৩ ২৮,৫৯৫
সুইডেন
পর্তুগাল
সার্বিয়া
কাজাখস্তান
মরক্কো
কিউবা
ভিয়েতনাম
সুইজারল্যান্ড
জর্ডান
হাঙ্গেরি
নেপাল
অস্ট্রিয়া
সংযুক্ত আরব আমিরাত
তিউনিসিয়া
গ্রিস
জর্জিয়া (দ্ব্যর্থতা নিরসন)
লেবানন
গুয়াতেমালা
বেলারুশ
বুলগেরিয়া
কোস্টা রিকা
সৌদি আরব
শ্রীলঙ্কা
ইকুয়েডর
আজারবাইজান
বলিভিয়া
মিয়ানমার
পানামা
প্যারাগুয়ে
ফিলিস্তিন
শ্লোভাকিয়া
ক্রোয়েশিয়া
প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
কুয়েত
ভেনিজুয়েলা
উরুগুয়ে
লিথুয়ানিয়া
ডেনমার্ক
ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র
হন্ডুরাস
ইথিওপিয়া
লিবিয়া
দক্ষিণ কোরিয়া
মঙ্গোলিয়া
মলদোভা
মিশর
শ্লোভেনিয়া
ওমান
আর্মেনিয়া
বাহরিন
কেনিয়া
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
কাতার
নাইজেরিয়া
জাম্বিয়া
আলজেরিয়া
নরওয়ে
উত্তর ম্যাসেডোনিয়া
ল্যাটভিয়া
বতসোয়ানা
উজবেকিস্তান
কিরঘিজস্তান
আলবানিয়া
এস্তোনিয়া
সিঙ্গাপুর
কসোভো
আফগানিস্তান
অস্ট্রেলিয়া
ফিনল্যান্ড
মোজাম্বিক
মন্টেনিগ্রো
জিম্বাবোয়ে
ঘানা
নামিবিয়া
উগান্ডা
সাইপ্রাসের
কম্বোডিয়া
এল সালভাদর
ক্যামেরুন
রুয়ান্ডা
চীন
জামাইকা
মালদ্বীপ
লুক্সেমবুর্গ
সেনেগাল
অ্যাঙ্গোলা
মালাউই
আইভরি কোস্ট
কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো
ফিজি
সুরিনাম
ইস্তেনী
মাদাগাস্কার
সিরিয়া
সুদান
কেপ ভার্দে
মাল্টা
মৌরিতানিয়া
গায়ানা
গ্যাবন
লাওস
গিনি
পাপুয়া নিউ গিনি
তানজানিয়া
টোগো
বেলিজ
বেরিন
হাইতি
বাহামা
সেশেলস
লেসোথো
সোমালিয়া
বুরুন্ডি
পূর্ব তিমুর
তাজিকিস্তান
মরিশাস
কঙ্গো প্রজাতন্ত্র
তাইওয়ান
নিকারাগুয়া
মালি
অ্যান্ডোরা
বুরকিনা ফাসো
বার্বাডোস
জিবুতি
নিরক্ষীয় গিনি
আইসল্যান্ড
সেন্ট লুসিয়া
হংকং
দক্ষিণ সুদান
ব্রুনেই
মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র
গাম্বিয়া
ইয়েমেন
ইরিত্রিয়া
সিয়েরা লিওন
নাইজার
গিনি-বিসাউ
লাইবেরিয়া
গ্রেনাডা
নিউজিল্যান্ড
সান মারিনো
চাদ
সেন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডাইনস
ডোমিনিকা
কোমোরোস
অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
সাও টোম এবং প্রিন্সিপ
লিচেনস্টাইন
মোনাকো
সেন্ট কিটস এবং নেভিস
ভুটান
ভ্যাটিকান সিটি
সলোমন দ্বীপপুঞ্জ
প্যালেস
ভানুয়াটু
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ
সামোয়া
কিরিবাটি
মাইক্রোনেসিয়ার ফেডারেটেড স্টেটস

আরও পড়ুন...

জাতীয় প্রতিক্রিয়া

কোভিড-১৯ পৃথিবীব্যাপি ভিন্নতা করা হয়েছে, এবং যেমন সংবরণ ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করেছেন লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন এবং কারফিউ। ১ জুন ২০২০, ৬.১৫ মিলিয়ন এরও বেশি কোভিড -১৯ এর কেস ১৮৮ টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলগুলিতে প্রকাশিত হয়েছে, যার ফলস্বরূপ ৩৭১,০০০ এরও বেশি লোক মারা গেছে। ২.৬৩ এরও বেশি মানুষ ভাইরাস থেকে পুনরুদ্ধার হয়েছে। নিশ্চিত হওয়া মামলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হ'ল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক এবং চীন। (আরও পড়ুন)

অর্থনৈতিক প্রভাব

২০১৯ থেকে পশ্চিম টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে দামের উঠানামা। দামের পতনটি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে শুরু হয়েছিল। ২০২০ সালের ২০ এপ্রিল প্রথমবারের মতো মূল্য পতনের হার শূন্যের নীচে নেমে আসে

কোভিড-১৯ মহামারী রোগটি সারা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া ও মানুষের মধ্যে সামাজিক ভাবে দূরত্ব তৈরি করা ছাড়াও স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর এক সুদুর প্রসারী অর্থনৈতিক প্রভাব তৈরী করেছে। সার্স-কোভ-২ ভাইরাসটি যেভাবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পরেছে, ঠিক সেভাবেই উৎপাদন-খাতের সরবরাহকে হ্রাস করে ব্যবসায়িক বাজারে মন্দাতা সৃষ্টি করেছে। মহামারীটি বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি লোককে বন্দী (লকডাউন) রেখে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক মন্দা তৈরী করেছে। মহামারীটিকে মোকাবিলার জন্য জনগণের আতঙ্কিত ক্রয়, কিছু কিছু পণ্যের ব্যবহারকে বৃদ্ধি করেছে। সেই সাথে চীনের মূল-ভূখন্ডের কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদন কমেছে। ফলে বিশ্বজুরে নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যক্ষ হয়েছে। বহুমাত্রিকভাবে ঔষধের ঘাটতির খবর সহ, বিভিন্ন জায়গায় আতঙ্কিত ক্রয়ের কারণে খাদ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর অপ্রতুলতা দেখা দিয়েছে। প্রযুক্তি খাত, বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি সরবরাহে বিলম্বের কথা সতর্ক করে রাখা হয়েছে। চীনের মূল ভূখণ্ডের বাইরে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০২০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব শেয়ার বাজারগুলি হ্রাস পেয়ে যায়। ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে, বিশ্বব্যাপী শেয়ার বাজারগুলি ২০০৮ এর আর্থিক সঙ্কটের পরে তাদের বৃহত্তম একক সপ্তাহের হ্রাস দেখতে পেয়েছিল। ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিশ্বব্যাপী শেয়ারবাজারগুলি ক্র্যাশ হয়ে এবং বিশ্বের প্রধান সূচকে কয়েক শতাংশ পড়েছে। মহামারীটি ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি, ফ্যাশন এবং ক্রীড়া জগতে সম্মেলন এবং ইভেন্টগুলি বাতিল বা স্থগিত করা হচ্ছে। ভ্রমণ এবং বাণিজ্য শিল্পে আর্থিক প্রভাব এখনও অনুমান করা যায় না, এটি সম্ভবত বিলিয়ন কিংবা তারও বেশি বৃদ্ধি পাবে। (আরও পড়ুন)

কর্মক্ষেত্র

কর্মস্থলে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা এর জন্য পেশাগত সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্য পদ্ধতির প্রয়োগ হলো করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ প্রতিরোধে (কোভিড-১৯) বিপত্তি নিয়ন্ত্রণ। কর্মক্ষেত্রে সঠিক বিপত্তি নিয়ন্ত্রণ কর্মক্ষেত্র এবং কাজের উপর নির্ভর করে প্রকাশের উৎসগুলির ঝুঁকি মূল্যায়ন এর উপর ভিত্তি করে, সম্প্রদায়ের মধ্যে রোগের তীব্রতা এবং স্বতন্ত্র শ্রমিকদের ঝুঁকির কারণগুলি বিশ্লেষণ যারা কোভিড-১৯ চুক্তিতে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

এন৯৫ ফেসমাস্ক

মার্কিন ব্যবসায়িক সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্য প্রশাসন (ওএসএইচএ) এর মতে, কম আবরণমোচন ঝুঁকিযুক্ত কাজের জনসাধারণ এবং অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে নূন্যতম পেশাগত যোগাযোগ রয়েছে, যার জন্য হাত ধোয়া সহ প্রাথমিক সংক্রমণ প্রতিরোধের ব্যবস্থাগুলি সুপারিশ করা হয়, অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকুন, শ্বাসকষ্টের শিষ্টাচারে কর্মীদের উৎসাহিত করছে, এবং রুটিন পরিষ্কার এবং কাজের পরিবেশের জীবাণুনাশক বজায় রাখা।

ওএসএইচএ বলেছে কোভিড-১৯ এর পরিচিত বা সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছে স্বাস্থ্যসেবা এবং মর্তি কর্মী হিসাবে বিবেচিত, উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে, যা শ্রমিকরা অ্যারোসোল সম্পাদন করলে - প্রক্রিয়া উৎপন্ন করে, বা কোভিড-১৯ এর সাথে পরিচিত বা সন্দেহভাজন ব্যক্তি থেকে নমুনাগুলি সংগ্রহ বা পরিচালনা করতে পারেন। এই শ্রমিকদের জন্য উপযুক্ত বিপত্তি নিয়ন্ত্রণগুলির মধ্যে প্রকৌশল নিয়ন্ত্রণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যেমন নেতিবাচক চাপ বায়ুচলাচল কক্ষ এবং কাজের সুরক্ষার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম। (আরও পড়ুন)

ভুল তথ্য

Fake medical advice, unproven treatments, state-sponsored narratives, and conspiracy theories abound..

করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯)-এর প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই অনলাইনে এই রোগের উৎপত্তি, মাত্রা এবং রোগের অন্যান্য দিক সম্পর্কে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র তত্ত্ব এবং ভুল তথ্য ছড়াতে শুরু করে। । ভুল তথ্য ছাড়া ইচ্ছাকৃত ভাবেও বানোয়াট খবর ছড়ানো হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে, মুঠোফোন বার্তার মাধ্যমে, এবং গণমাধ্যমে । মহামারী সম্বন্ধে মিথ্যে খবর ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় সাংবাদিকদের একাংশকে । সেলিব্রেটি, রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্টবর্গের দরুনও ভুল তথ্যের ব্যাপক সম্প্রসার ঘটে । কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে আসে যে, ইংরেজি গণমাধ্যমে ভুল তথ্যের প্রচারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ডোনালড ট্রাম্প । অন্যান্য দেশের সরকারের মাধ্যমেও ভুল ধারণা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে । (আরও পড়ুন)

নমুনা পরীক্ষা

কোভিড-১৯ পরীক্ষা হল করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯) এবং সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ফলে সৃষ্ট রোগ শনাক্তকরণ পরীক্ষা। মূলত দুই উপায়ে এই পরীক্ষা চালানো হয়: আণবিক চিহ্নিতকরণ এবং সেরোলোজি পরীক্ষা। আণবিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে পলিমারেজ চেইন রিএকশন (পিসিআর) এবং নিউক্লিক এসিড পরীক্ষা, এবং অন্যান্য আধুনিক বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। এর মাধ্যমে প্রকৃত-সময় বিপরীত ট্রান্সক্রিপশন পলিমারেজ চেইন বিক্রিয়া ব্যবহার করে রোগ নির্ণয়ের জন্য ভাইরাসের জিনগত উপাদান শনাক্ত করা হয়। সেরোলজি পরীক্ষায় এলিসা অ্যান্টিবডি পরীক্ষণ-সামগ্রী ব্যবহার করা হয় যেন হোস্ট দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে তা শনাক্ত করে রোগ নির্ণয় করা যায়। যদি দুই পরীক্ষাই ধনাত্মক ফলাফল দেয়, তবে মাইক্রোনিউট্রালাইজেশন অ্যাসে পরীক্ষা করা হয় এই ফলাফল নিশ্চিত করার জন্য। মাইক্রোনিউট্রালাইজেশন অ্যাসে অনেক বেশি নির্দিষ্ট, কিন্তু অধিক শ্রম এবং সময় ব্যয় হয়। যেহেতু সংক্রমণ কেটে যাওয়ার পরেও অ্যান্টিবডি সারা দেহে প্রবাহিত হতে থাকে, সেরোলজি পরীক্ষা অনেক সময় এমন কারো ক্ষেত্রে ধনাত্মক ফলাফল দেয় যারা পূর্বে আক্রান্ত হয়েছিল এবং এখন দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দ্বারা তৈরিকৃত অ্যান্টিবডির কারণে সুস্থ। অর্থাৎ সেরোলজি পরীক্ষায় ধনাত্মক ফলাফল মানেই সক্রিয় সংক্রমণ নয়। তবে সেরোলজি পরীক্ষা তত্ত্বাবধান এবং তদন্তজনিত কারণে ব্যবহৃত হয়। চীনে সুস্থ হওয়া নিশ্চিতকরণের জন্য আণবিক পরীক্ষা পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। (আরও পড়ুন)

টিকা গবেষণা

কোভিড-১৯ টিকা একটি প্রকল্পিত টিকা যা করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯) এর বিরুদ্ধে কাজ করবে। একটি ভাইরাস বিরোধী টিকা যা লুই পাস্তুরের আবিষ্কৃত পদ্ধতির উপর প্রতিষ্ঠিত। কোভিড ১৯ অভিমারী এর পূর্বে, করোনাভাইরাস সংক্রান্ত রোগ যেমন গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস এবং মধ্যপ্রাচ্যীয় শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস(সার্স) এর বিরুদ্ধে কার্যকর টিকা আবিষ্কার এর লক্ষ্যে গবেষণালব্ধ কাজ করোনাভাইরাসের আকৃতি এবং কার্যপ্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞানলাভে সহায়তা করে; এই গবেষণালব্ধ জ্ঞান ২০২০ সালের প্রথমাংশে বিভিন্ন ভ্যাক্সিন তৈরির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।

, ক্লিনিক্যাল গবেষণায় মোট ৬৬টি টিকা রয়েছে, যার মধ্যে ১৭টি প্রথম দশার ট্রায়ালে রয়েছে, ২৩টি প্রথম-দ্বিতীয় দশায় রয়েছে, ৬টি দ্বিতীয় দশায় রয়েছে, এবং ২০টি তৃতীয় দশায় রয়েছে। অন্য চারটির আবেদন বাতিল হয়েছে। তৃতীয় দশায় ট্রায়ালে থাকা বেশ কিছু ভ্যাক্সিন, কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিরুদ্ধে ৯৫% পর্যন্ত সফলতা দেখিয়েছে। ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত, দশটি ভ্যক্সিন অন্তত একটি জাতীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্বারা জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে দুটি আরএনএ টিকা ( ফাইজার-বায়োএনটেক কোভিড-১৯ টিকা এবং এমআরএনএ-১২৭৩),চারটি গতানুগতিক iনিস্ক্রিয় টিকা (সাইনোফার্ম এর বিবিআইবিপি-কোরভি, ভারত বায়োটেক এর বিবিভি১৫২, সাইনোভ্যাক এর করোনাভ্যাক, এবং সাইনোফার্ম এর ডব্লুউআইবিপি),তিনটি ভাইরাল ভেক্টর ভ্যাক্সিন ( গামানেয়া গবেষণা কেন্দ্র এর স্পুটনিক-ফাইভ , অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন, এবং ক্যানসাইনো বায়োলজিকস এর এডি৫-এনকোভ ), এবং একটি পেপটাইড টিকা ( ভেক্টর ইন্সটিটিউট এর এপিভ্যাককরোনা). (আরও পড়ুন)

চিকিৎসা গবেষণা

ভিডিও

আরোও ভিডিও...

চিত্র

আরও চিত্র...

সাম্প্রতিক খবর

আপনি জানেন কি?

কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই

বিষয়াবলী

সংযুক্ত থাকুন!

SARS-CoV-2 (Wikimedia colors).svg

Get involved by joining WikiProject COVID-19. We discuss collaborations and all manner of issues on our talk page. As of ২০ মে ২০২৩, there are articles within the projects scope. A full list is available here.

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ

সহযোগী উইকিমিডিয়া

</references>


Новое сообщение