Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
প্রসবকালীন ব্যথা
প্রসবকালীন ব্যথা একজন প্রসূতির জন্য তীব্র যন্ত্রণাময় একটি অভিজ্ঞতা কেননা মানব শিশু প্রসূতির যোনীপথে ভূমিষ্ঠ হয়ে থাকে এবং এর ফলে যোনীপথের যে সাময়িক প্রসারণ ঘটে তা স্নায়ুতন্ত্রের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করে। অপ্রশস্ত যোনীপথের ক্ষেত্রে ব্যথার মাত্রা তীব্রতর হয়ে থাকে এবং যোনীপথ ছিঁড়ে যেতে পারে। এ সময় ডাক্তার, ধাত্রী ও সেবিকারা যৌথভাবে প্রসূতির ব্যথানাশের জন্য নানাভাবে চেষ্টা করে থাকেন। প্রসূতির সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এ ধরনের ক্ষেত্রে পূর্বপ্রস্তুতি নেয়া হয়ে থাকে।
প্রকৃতপক্ষে, সকল মহিলারা চিন্তিত থাকেন উনারা কীভাবে প্রসব এবং প্রসবের ব্যথা মোকাবিলা করবেন। সন্তানের জন্ম প্রতিটি মহিলার জন্য ভিন্ন এবং জন্ম ও প্রসবের সময় যে পরিমাণ ব্যথার অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে তা অন্যের পক্ষে অচিন্তনীয়।
প্রসববেদনার কারণ
স্বায়ুতন্ত্রে অস্বাভাবিকতা না থাকলে প্রসববেদনা অনিবার্য। সন্তান প্রসবকালে নানা কারণে ব্যথার উদ্ভব হয়ে থাকে। একজন মহিলা সন্তান প্রসবের সময় যে মাত্রার প্রসববেদনা অনুভব করেন তা নির্ভর করে উনার সন্তানের আকার এবং জরায়ূ অভ্যন্তরে অবস্থান, তার নিম্নদেশের আকার, তার আবেগ, সংকোচনের শক্তি এবং সর্বোপরি তার দৃষ্টিভঙ্গির উপর। চাপা উত্তেজনা প্রসববেদনার সময় ব্যথা বৃদ্ধি করে।
প্রসববেদনা ব্যবস্থাপনা
প্রসববেদনা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ডাক্তার ও ধাত্রীরা নানা ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন। এর মধ্যে বেদনানাশক ঔষধের প্রয়োগ অন্যতম। তবে ঔষধের পরিবর্তে নানা পদ্ধতি প্রয়োগে প্রসববেদনা সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
বহিঃসংযোগ
- BabyCentre entry on Entonox ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে (ইংরেজি)
- Detailed medical analysis of the drug (ইংরেজি)