Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
বদরুল আলম (ভাষা সৈনিক)
বদরুল আলম | |
---|---|
জন্ম | ১৯২৯ |
মৃত্যু | ১০ ডিসেম্বর ১৯৮০ |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা মেডিকেল কলেজ |
পুরস্কার | একুশে পদক (২০১৪) |
বদরুল আলম (১৯২৯ – ১০ ডিসেম্বর ১৯৮০) বাংলাদেশের একজন ভাষা সৈনিক, চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষায়তনিক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি প্রথম শহিদ মিনারের নকশা করেছিলেন।ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য ২০১৪ সালে তাকে মরণোত্তর একুশে পদক প্রদান করা হয়েছিল।
জীবনী
বদরুল আলম ১৯২৯ সালে শেরপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম নাসির উদ্দিন আহমদ ও মায়ের নাম তহুরুন্নেছা। তার পৈতৃক নিবাস নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে। তিনি ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর মুন্সিগঞ্জের হরগঙ্গা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর, তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালে তিনি সেখান থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি প্রথম শহিদ মিনারের নকশা করেছিলেন।
পড়াশোনা শেষ করার পর বদরুল আলম ঢাকা মেডিকেল কলেজে চাকরির জন্য আবেদন করেন কিন্তু, পদ খালি না থাকায় তিনি চাকরি পান নি। এরপর, তিনি পশ্চিম পাকিস্তান গমন করেন ও সেখানকার আদোয়ালের একটি হাসপাতালে চাকরি করা শুরু করেন। তারপর, ১৯৫৭ সালে তিনি চাকরি ছেড়ে দিয়ে পেশাওয়ারের একটি মেডিকেল কলেজে ১৯৫৭ সালে এনাটমি বিভাগের প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬১ সালে তিনি উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যুক্তরাজ্য গমন করেন। ১৯৬৭ সালে নিজ দেশে ফিরে আসেন তিনি।
১৯৭০ সালে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর বদরুল আলম স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১০ বছর সেখানে চাকরি করার পর তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে বদলি করা হয়।
বদরুল আলম ১৯৮০ সালের ১০ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর ২০১৪ সালে তিনি ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য মরণোত্তর একুশে পদক লাভ করেন।
একুশে পদক বিজয়ী ২০১৪
| ||
---|---|---|
গবেষণা | ||
ভাষা ও সাহিত্য | ||
ভাষা আন্দোলন |
|
|
শিক্ষা | ||
শিল্পকলা |
|
|
সমাজসেবা | ||
সাংবাদিকতা | ||