Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

মাটি দূষণ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
একটি অব্যবহৃত গ্যাস বিপণন স্থানে ভূমি দূষণ

মাটি দূষণ বা মৃত্তিকা দূষণ বলতে রাসায়নিক বর্জ্যের নিক্ষেপ কিংবা ভূ-গর্ভস্থ ফাটলের কারণে নিঃসৃত বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থের মিশ্রণের কারণে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হওয়াকে বুঝানো হয়ে থাকে।

কারণ

মৃত্তিকা দূষণ বা মাটি দূষণ নিম্নরূপে সংঘটিত হতে পারে -

মূলত সাধারণ রাসায়নিক পদার্থ হিসেবে পেট্রোলিয়াম হাইড্রোজেন ও কার্বনের মিশ্রিত যৌগ, কীটনাশক, সীসা এবং অন্যান্য ভারী পদার্থ মৃত্তিকা দূষণের জন্যে দায়ী।

মাটি দূষকের শ্রেণিবিভাগ

প্রকৃতি অনুসারে মাটি দূষককে নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায়:

১. জীব-সংক্রান্ত দূষণ

২. পরিপোষক দূষণ

৩. অজৈব পদার্থঘটিত দূষণ

৪. জৈব পদার্থঘটিত দূষণ

5. অ্যাসিড দূষণ

৬. তেজস্ক্রিয় পদার্থঘটিত দূষণ এবং

৭. প্লাস্টিক দূষণ

৮. সীসা দূষণ

মানুষ যেভাবে দূষণের সংস্পর্শে আসে

তিনটি উপায়ে মানবদেহে মাটি দূষণের উপকরণ প্রবেশ করতে পারে– ক. খাবার গ্রহণ খ. শ্বসন গ. ত্বকীয় শোষণ বা ত্বক ভেদ করে ঢুকে যাওয়া জিওফ্যাগি অর্থাৎ মৃত্তিকা-ভক্ষণের মাধ্যমে সরাসরি বা ঘটনাচক্রে কাঁচা খাবারের সঙ্গে মাটি মুখে প্রবেশ করতে পারে।

মানবদেহে মাটি দূষণের প্রভাব

গৃহীত মাটি শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির জোগান দিতে পারে ঠিকই, তবে সেই সঙ্গে ভারী ধাতু, জৈব রাসায়নিক বা প্যাথোজেনও ঢুকে যেতে পারে, অধিক মাত্রায় যেসব পদার্থ ক্ষুদ্রান্ত্রবৃহদান্ত্রে বাধার সৃষ্টি করে। মাটি-সম্পৃক্ত ধূলা প্রশ্বাসের সাথে ঢুকলে কক্সিডিয়োডোমাইকোসিস, ব্রঙ্কিয়ার পথের মধ্যে তীব্র ফোলা, এমফাইজ়েমা, ফাইব্রোটিক পরিবর্তন দেখা দেয় (ফাইব্রোসিস: চোট পেলে শরীরের সংযোজক কোষকলা শুকিয়ে উঠে পুরু হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া)। মাটি দূষণের ফলে পোডোকোনায়োসিস নামে আরেকটি অসংক্রামক রোগ হতে পারে যেটা আগ্নেয়গিরিজাত কাদায় নগ্ন পায়ে হাঁটলে হতে পারে। এ রোগ লসিকাতন্ত্রের কাজ ব্যাহত করতে পারে। স্রেফ পায়ে জুতা পরে হাঁটলে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।কি

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:দূষণ



Новое сообщение