Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

মারিয়েল হেমিংওয়ে

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
মারিয়েল হেমিংওয়ে
Mariel Hemingway
Mariel Hemingway headshot, free use.jpg
২০১১ সালে মারিয়েল হেমিংওয়ে
জন্ম
মারিয়েল হ্যাডলি হেমিংওয়ে

(১৯৬১-১১-২২)২২ নভেম্বর ১৯৬১
মাতৃশিক্ষায়তন বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা অভিনেত্রী, লেখিকা
কর্মজীবন ১৯৭৬–বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গী স্টিভেন ক্রিসম্যান
(বি. ১৯৮৪; বিচ্ছেদ. ২০০৯)
সন্তান ড্রি ক্রিসম্যান
ল্যাংলি ফক্স
পিতা-মাতা
আত্মীয়

মারিয়েল হ্যাডলি হেমিংওয়ে (ইংরেজি: Mariel Hadley Hemingway; জন্ম: ২২ নভেম্বর ১৯৬১) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও লেখিকা। তিনি ১৪ বছর বয়সে লিপস্টিক (১৯৭৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং এই কাজের জন্য সেরা নবীন অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি উডি অ্যালেনের ম্যানহাটন (১৯৭৯) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারবাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরবর্তী কালে তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল পারসোনাল বেস্ট (১৯৮২) ও স্টার এইটি (১৯৮৩) এবং টেলিভিশন ধারাবাহিক সিভিল ওয়ার্স, যার জন্য তিনি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হওয়ার কারণে ১৯৯০-এর দশকে তার কর্মজীবনে অবনতি ঘটে।

মারিয়েল কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের নাতনী এবং সুপারমডেল মার্গো হেমিংওয়ের বোন। তিনি যোগ ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা সম্পর্কিত ভিডিওতে অভিনয় ও সেগুলো প্রযোজনা করেন। তিনি ২০০২ সালে ফাইন্ডিং মাই ব্যালেন্স ও ২০১৫ সালে আউট কেম দ্য সান নামে দুটি স্মৃতিকথা রচনা করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

মারিয়েল হ্যাডলি হেমিংওয়ে ১৯৬১ সালের ২২শে নভেম্বর ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের মিল ভ্যালি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জ্যাক হেমিংওয়ে (১৯২৩-২০০০) একজন লেখক ও মাতা বিয়ারা লুইস হুইটলেসি (১৯২২-১৯৮৮)। তার পিতামহ নোবেল বিজয়ী কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, যিনি তার জন্মের চারমাস পূর্বে আত্মহত্যা করেন, এবং পিতামহী হ্যাডলি রিচার্ডসন। মারিয়েল তার পিতামতার তিন কন্যার মধ্যে তৃতীয়, তার বাকি দুই বোন হলেন জোন "মাফেট" (জ. ১৯৫০) ও অভিনেত্রী ও সুপারমডেল মার্গো হেমিংওয়ে (১৯৫৪-১৯৯৬), যিনি অতিরিক্ত বারবিচুরেট গ্রহণ করে আত্মহত্যা করেন।

মারিয়েলের নামকরণ করা হয় কিউবীয় বন্দর মারিয়েলের নামানুসারে, যেখানে তার পিতা ও পিতামহ নিয়মিত মাছ ধরতে যেতেন। তার নামের মধ্যাংশ তার পিতামহীর নামানুসারে রাখা হয়। মারিয়েল আইডাহোর কেচামে বেড়ে ওঠেন, সেখানে তার পিতা জ্যাক ও তার পিতামহ আর্নেস্ট বসবাস করতেন।

কর্মজীবন

মারিয়েল ১৪ বছর বয়সে লিপস্টিক (১৯৭৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন। এই ছবিতে তিনি তার বোন মার্গো হেমিংওয়ের সাথে (তারও প্রথম চলচ্চিত্র) তার বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য মারিয়েল সেরা নবীন অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি উডি অ্যালেনের প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক ম্যানহাটন (১৯৭৯) চলচ্চিত্রে একজন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অ্যালেনের চরিত্রের প্রেমিকা ট্রেসি চরিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারবাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

তার স্মৃতিকথা আউট কেম দ্য সান (২০১৫)-এ মারিয়েল দাবী করেন যে এই চলচ্চিত্রের কাজ সমাপ্তির পর অ্যালেন তার সাথে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করেন, তখন তার বয়স ছিল ১৮ ও অ্যালেনের ৪৪। তার পিতামাতারও এতে সম্মতি ছিল, কিন্তু তিনি তা সফলভাবে উৎরে যান।

বহিঃসংযোগ



Новое сообщение