মেট্রোনিডাজল
| রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
|---|---|
| উচ্চারণ | /mɛtrəˈnaɪdəzoʊl/ |
| বাণিজ্যিক নাম | Flagyl, Metro, others |
|
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম |
মনোগ্রাফ |
| লাইসেন্স উপাত্ত |
|
| গর্ভধারণ বিষয়শ্রেণী |
|
| প্রয়োগের স্থান |
মুখগহ্বর, সাময়িক, মলদ্বার, IV, যোনীয় |
| এটিসি কোড | |
| আইনি অবস্থা | |
| আইনি অবস্থা | |
| ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
| জৈবপ্রাপ্যতা | ৮০% (মুখগহ্বর-সংক্রান্ত), ৬০-৮০% (মলদ্বার-সম্বন্ধীয়), ২০-২৫% (যোনিপথ সংক্রান্ত) |
| প্রোটিন বন্ধন | ২০% |
| বিপাক | যকৃত্যুক্ত |
| বর্জন অর্ধ-জীবন | ৮ ঘণ্টা |
| রেচন | মূত্র (৭৭%), মল (১৪%) |
| শনাক্তকারী | |
| |
| সিএএস নম্বর |
|
| পাবকেম সিআইডি | |
| ড্রাগব্যাংক |
|
| কেমস্পাইডার |
|
| ইউএনআইআই | |
| কেইজিজি |
|
| সিএইচইবিআই | |
| সিএইচইএমবিএল | |
| এনআইএআইডি কেমডিবি | |
| কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
| ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.006.489 |
| রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
| সংকেত | C6H9N3O3 |
| মোলার ভর | 171.15 g/mol |
| গলনাঙ্ক | ১৫৯ থেকে ১৬৩ °সে (৩১৮ থেকে ৩২৫ °ফা) |
| |
মেট্রোনিডাজল (MNZ), বাজারে ফ্লাগয়ল ও আরও অন্যান্য নামে পাওয়া যায়। মেট্রোনিডাজল একটি অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিপ্রটোজোয়াল জাতীয় ঔষধী। এটি বিশ্বের সর্বত্র পাওয়া যায়।
যে রোগসমূহে ব্যবহৃত
- আমাশয়, অতিরিক্ত সাদাস্রাব, জ্বরায়ুতে প্রদাহ বা ইনফেকশন, লিভার অ্যাবসেস এ্যানোরবিক ইনফেকশন বা শরীরের ভিতরের প্রদাহ যা অক্সিজেন ছাড়াই সংগঠিত হয়। এছাড়া ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত রোগের ক্ষেত্রেও এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
সেবন মাত্রা
কোন কোন চিকিৎসক প্রতিবেলা ৩টি করে ৫ দিন খাবার পরামর্শ দেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা উচিত।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সাবধানতা
বমি বমি ভাব বা বমি, অরুচি, ধাতব স্বাদ বা মেটালিক টেষ্ট, কোষ্টকাঠিন্য ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এটি একটি এন্টিএ্যামিবিক ঔষুধ। কোন ভাবেই এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না । যে কয়দিন যে ভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সে ভাবেই খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় এই মেডিসিনটি একদম নেওয়া চলবে না।
পরিচিতিমুলক নাম
ভারতে, এটি মেট্রোজিল এবং ফ্ল্যাগাইল ব্র্যান্ড নামে বিক্রি হয়। বাংলাদেশে, এটি এ্যামোডিস, অ্যামোট্রেক্স, ডিরোজিল, ফিলমেট, ফ্লাগাল, ফ্ল্যামিড, মেট্রা, মেট্রোডল, মেট্রিল ইত্যাদি হিসাবে পাওয়া যায়।
মন্তব্য
ঔষুধ খাবার কারণে খাবারের স্বাভাবিক স্বাদ বদলে যেতে পারে এটাকে মেটালিক টেষ্ট বলে। ঔষুধ খাওয়া শেষ হয়ে গেলে কয়েকদিনের মধ্যে আবার তা ঠিক হয়ে যায়।