Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

যোজক কলা

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
এপিডিমিসের অংশ। যোজক কলা (নীল) এপিথিলিমকে সমর্থন করতে দেখা হয় (রক্তবর্ণ)

যোজক কলা এক ধরনের আঁশবহুল কলা, যেটি মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গ অথবা কলাকে সমর্থন করে, যুক্ত করে অথবা বিচ্ছিন্ন করে। এটি চার ধরনের কোষকলার একটি (অপর তিনটি হচ্ছে আবরণী, পেশি ও স্নায়ুকলা)।

যোজক কলা ফাইব্রোব্লাস্ট, এডিপোসাইট, ম্যাক্রোফেজ, মাস্ট কোষ এবং লিউকোসাইড নিয়ে গঠিত। ১৮৩০ সালে জোসেফ পিটার মুলার "যোজক কলা" শব্দটি (জার্মান ভাষায়, বিন্দেগিউবে) প্রস্তাব করেন। ১৮ শতকেই যোজক কলা স্বতন্ত্র্য শ্রেণি হিসেবে বিবেচিত হত। প্রাণীদের যোজক কলার মূল উপাদান কোলাজেন ও স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে এটির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, যা প্রায় ২৫%।

যোজক কলার সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ ১.কোষগুলো সাধারণত নির্দিষ্ট স্তরে বিন্যস্ত থাকে না; ২.কোষ গুলোর মাঝে ম্যাট্রিক্স থাকায় ঘন সন্নিবেশিত হয় না; ৩.মেসোডার্ম নামক ভ্রুন থেকে এ কলার উৎপত্তি; ৪.রক্তবাহ উপস্থি।

সাধারণ কার্যাবলীঃ

১.দেহের বিভিন্ন অঙ্গ বা কলার মধ্যে যোগসূত্র সৃষ্টি করে; ২.কঙ্কাল গঠন করে দেহের বিভিন্ন কাঠামো প্রদান এবং বিভিন্ন অঙ্গের সংরক্ষণে চলাচলে সাহায্য করে; ৩.বিভিন্ন পদার্থের পরিবহনে অংশগ্রহণ করে; ৪.দেহের উপবিষ্ট ক্ষতিকারক পদার্থ ও জীবণু থেকে রক্ষা করে; ৫.ক্ষত নিরাময়ের অংশগ্রহণ করে; ৬.দেহের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

তরল যোজক কলা

যে কলা ধাত্র তরল ও যার কোষগুলো ধাত্রে ভাসমান অবস্থায় থাকে, তাকে তরল যোজক কলা বলে। এটি শোষিত খাদ্যসহ বিভিন্ন দ্রবীভূত পদার্থ দেহের বিভিন্ন অংশে পরিবহন করে এবং রেচন পদার্থ ধৌত করে বলে একে পরিবহন বা সংবহন কলাও বলা হয়। তরল যোজক কলা প্রধানত দুই প্রকার। যথা:

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение