Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
সারাহ ভিঞ্চি
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জাতীয়তা | অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||
জন্ম | (1991-12-04) ৪ ডিসেম্বর ১৯৯১ | |||||||||||||||||||
ক্রীড়া | ||||||||||||||||||||
দেশ | অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||
ক্রীড়া | হুইলচেয়ার বাস্কেটবল | |||||||||||||||||||
অক্ষমতা | স্পাইনা বাইফিডা | |||||||||||||||||||
অক্ষমতার শ্রেণিবিন্যাস | ১.০ | |||||||||||||||||||
বিভাগ | মহিলা দল | |||||||||||||||||||
ক্লাব | ওয়েস্টার্নস স্টার্স | |||||||||||||||||||
পদকের তথ্য
|
সারাহ ভিঞ্চি (ইংরেজি: Sarah Vinci জন্ম: ৪ ডিসেম্বর ১৯৯১) একজন ১ পয়েন্ট হুইল চেয়ার বাস্কেটবল খেলোয়াড়, যিনি অস্ট্রেলীয় জাতীয় মহিলা হুইলচেয়ার বাস্কেটবল লীগে পার্থ ওয়েস্টার্ন স্টার্সের হয়ে খেলে থাকেন। ২০১১ সালে জাপানে অনুষ্ঠিত ওসাকা কাপে তার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অভিষেক ঘটে। সেখানে তিনি হুইল চেয়ার বাস্কেটবলের গ্লিডার্স নামে পরিচিত অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা হুইর চেয়ার বাস্কেটবল দলের হয়ে অংশগ্রহণ করেন। ভিঞ্চি ২০১২ লন্ডন গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে হুইল চেয়ার বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অংশগ্রহণ করে রৌপ্য পদক অর্জন করেন। তার সাম্প্রতিকালের সেরা আন্তর্জাতিক অর্জন হল ২০১৩ ওসাকা কাপ।
ব্যক্তিগত জীবন
সারাহ ভিঞ্চি ১৯৯১ সালের ৪ঠা ডিসেম্বর পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী পার্থে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্পাইনা বাইফিডায় আক্রান্ত ছিলেন। ২০১৩ সাল থেকে তিনি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার স্পিয়ারুটে বসবাস করছেন এবং তিনি একজন ছাত্রী। তিনি ইতোমধ্যেই কারিগরি ও উচ্চ শিক্ষা ইনিস্টিটিউট থেকে ডিজিটাল মিডিয়ায় সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন।
কর্মজীবন
ভিঞ্চি একজন ১ পয়েন্ট হুইল চেয়ার বাস্কেটবল খেলোয়াড়। তিনি ২০০৬ সালে হুইল চেয়ার বাস্কেটবল খেলা শুরু করেন। ভিঞ্চি ২০০৯ সালে পার্থ ওয়েস্টানর্স স্টার্সের হয়ে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা হুইলচেয়ার বাস্কেটবল লীগে খেলা শুরু করেন এবং ২০১৩ সাল পর্যন্ত স্টার্সের হয়ে খেলেছেন। ২০১০ সালে ভিঞ্চি ও তার দল কেভিন কুম্বস কাপে নিউ সাউথ ওয়েলসকে ৬৩-৫৮ পয়েন্টে পরাজিত করেন এবং জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশীপ লীগে বিজয়ী হন।
২০১০ সালে ভিঞ্চি বিশ্বব্যাপী গ্লিডার্স নামে পরিচিত অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা হুইলচেয়ার বাস্কেটবল দলের জন্য নির্বাচিত হন এবং একই বছর জাপানের ওসাকা কাপে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার অভিষেক হয়। এরপর তিনি ২০১১ এশিয়া ওসেনিয়া আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশীপ, ২০১১ অনূর্ধ্ব-২৫ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ এবং ২০১২ বি.টি. প্যারালিম্পিক বিশ্ব কাপে অংশগ্রহণ করেন, যাতে ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে লড়াই করেন।
ভিঞ্চি ২০১২ গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হন। লন্ডন গেমস ছিল তার প্রথম অলিম্পিক মিশন। এ উপলক্ষে জুলাইয়ের শেষের দিকে তিনি পার্থের রাজ্য বাস্কেটবল সেন্টারে একটি প্যারালিম্পিক বিদায়ী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
২০১২ গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে গ্রুপ পর্বে তারা ব্রাজিল, গ্রেট ব্রিটেন এবং নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়লাভ করে, কিন্তু কানাডার কাছে পরাজিত হয়। কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার জন্য গ্লিডার্সদের এ সাফল্যই যথেষ্ট ছিল। যেখানে তারা মেক্সিকোকে পরাজিত। ফাইনালে তাদের প্রতিযোগি ছিল জার্মানি যারা ১ পয়েন্টের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রকে হারিয়ে ফাইনালে এসেছে। গ্লিডার্সরা ফাইনালে ৪৪-৫৮ পয়েন্টের ব্যবধানে পরাজিত হয় এবং রৌপ্য পদক অর্জন করে।
জাপানের ২০১৩ ওসাকা কাপে ভিঞ্চি ও গ্লিডার্সরা সফলভাবে তাদের বিজয়ের শিরোপা ধরে রাখে, যা তারা পূর্বে ২০০৮, ২০০৯, ২০১০ এবং ২০১২ সালে জিতেছিল।
পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা | মৌসুম | ম্যাচ | FGM–FGA | FG% | 3FGM–3FGA | 3FG% | FTM–FTA | FT% | ব্যফা | পয়ে | TOT | AST | পয়ে |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০০৯ | ১৭ | ১৬–৩৯ | ৪১.০ | — | ০.০ | ২–৬ | ৩৩.৩ | ৯ | ৩৪ | ১.৮ | ০.৪ | ২.০ |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১০ | ১৭ | ১৫–২৭ | ৫৫.৬ | — | ০.০ | — | ০.০ | ৮ | ৩০ | ১.৬ | ০.৪ | ১.৮ |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১১ | ১৯ | ৩৫–১০৬ | ৩৩.০ | — | ০.০ | ৩–১৩ | ২৩.১ | ১৪ | ৭৩ | ৩.৩ | ১.৫ | ৩.৮ |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১২ | ১৫ | ৩২–১০২ | ৩১.৪ | — | ০.০ | ৩–৮ | ৩৭.৫ | ১৬ | ৬৭ | ২.৯ | ১.১ | ৪.৫ |
ডব্লিউ.এন.ডব্লিউ.বি.এল | ২০১৩ | ১৯ | ৩১–৯১ | ৩৪.১ | — | ০.০ | ৪–১১ | ৩৬.৪ | ১৭ | ৬৬ | ১.৮ | ০.৪ | ২.০ |
FGM, FGA, FG%: ফিল্ড গোল প্রদান, প্রচেষ্টা ও শতকরা | 3FGM, 3FGA, 3FG%: থ্রি-পয়েন্ট ফিল্ড গোল প্রদান, প্রচেষ্টা ও শতকরা |
FTM, FTA, FT%: ফিল্ড থ্রো প্রদান, প্রচেষ্টা ও শতকরা | ব্যফা: ব্যক্তিগত ফাউল |
পয়ে: পয়েন্টস, গড়ে প্রতি খেলার | TOT: প্রতি খেলায় গড় টার্নওভার, AST: প্রতি খেলায় গড় সহায়তা |
চিত্রশালা
- সারাহ ভিঞ্চি
সিডনীতে রোলার্স ওয়াল্ড চ্যালেঞ্জে সারাহ ভিঞ্চি ও তার সতীর্থ খেলোয়াড় আম্বার মেরিট, জুলাই ২০১২