Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

হাঁচি

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
Sneeze.JPG

হাঁচি, ফুসফুস থেকে নাক ও মুখের মধ্যদিয়ে বাতাস বের করে দেয়ার একটি আধা-নিয়ন্ত্রিত,খিঁচুনি উদ্রেককারী প্রক্রিয়া যা সাধারণত নাসিকাগহ্বরে বাহ্যিক কোন যন্ত্রণাদায়ক পদার্থ প্রবেশের কারণে হয়ে থাকে।

হাঁচি দেওয়ার সময় ঘণ্টায় প্রায় ১৬০ কিলোমিটার বেগে ফুসফুস থেকে বাতাস বের হয়ে আসে। সেই সঙ্গে শ্বাসনালি ও নাকে জমে থাকা শ্লেষ্মা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার আকারে বা স্প্রের মতো বের হয়। হাঁচি দিলে গতির কারণেই এসব কণা সামনের প্রায় ২ মিটার পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। হাঁচি দেওয়া ব্যক্তির যদি কোনো রোগ থাকে যেমন সর্দি-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস জ্বর, হাম, মাম্প্‌স, যক্ষ্মা, জলবসন্ত, সার্স, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা, ডিফথেরিয়া ইত্যাদি, তাহলে হাঁচির সঙ্গে এসব রোগের অসংখ্য জীবাণু বাতাসে বেরিয়ে আসে। মুহূর্তেই এসব জীবাণু কাছের মানুষগুলোর শরীরে ঢুকে পড়তে পারে। এ ছাড়া এসব জীবাণু বাতাসে ভেসে দূরের মানুষেও ছড়াতে পারে।

রোগবিস্তার বিজ্ঞান

হাঁচি, কাশির সময় মুখ, নাক দিয়ে যে কফের বিন্দু (ড্রপলেটস) বেরিয়ে আসে তার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে লক্ষ কোটি জীবাণু। সুস্থ্য দেহে হাঁচি ক্ষতিকর নয়। তবে সংক্রামক ড্রপলেট যেসবের আকৃতি সাধারণত ০.৫ থেকে ০৫µm হয় তারা রোগবালাই ছড়াতে পারে। একটি হাঁচি ৪০,০০০ ড্রপলেট তৈরি করতে পারে। । তাই রোগবিস্তার (যেমনঃ ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস জ্বর, করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯) প্রতিরোধ করার জন্যে হাঁচি দেয়ার সময় মুখ ঢেকে ফেলা উচিত। বাহু (কনুইয়ের উল্টো পিঠ বা তৎসংলগ্ন অংশ),রুমাল দিয়ে নাক ও মুখ ঢেকে হাঁচলে বা কাশলে রোগবিস্তারের সম্ভাবনা অনেকখানি কমে যায়। তবে হাত দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি দেয়া এখন অরক্ষিত হয়ে পড়েছে।


Новое сообщение