Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস
হ্যারি পটার উপন্যাস হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস | |
---|---|
Harry Potter and the Chamber of Secrets.jpg | |
লেখক | জে. কে. রাউলিং |
চিত্রণ | ক্লিফ রাইট (যুক্তরাজ্য) মেরি গ্র্যান্ডপ্রি (যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ) |
ধরন | রূপকথা |
প্রকাশক |
ব্লুমসবারি (যুক্তরাজ্য) স্কলাস্টিক (যুক্তরাষ্ট্র) অঙ্কুর (বাংলাদেশ) |
প্রকাশের তারিখ | ২ জুলাই ১৯৯৮ (যুক্তরাজ্য) ২ জুন ১৯৯৯ (যুক্তরাষ্ট্র) |
বইয়ের সংখ্যা | দ্বিতীয় |
গল্পের সময়রেখা | ১৩ জুন ১৯৪৩ ৩১ জুলাই, ১৯৯২ – ২৯ মে, ১৯৯৩ |
অধ্যায় | ১৮ অধ্যায় |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২৫১ (যুক্তরাজ্য) ৩৪১ (যুক্তরাষ্ট্র) ৩১০ (বাংলাদেশ) |
পূর্ববর্তী বই | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন |
পরবর্তী বই | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান |
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস (ইংরেজিতে Harry Potter and the Chamber of Secrets) ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের দ্বিতীয় বই। বইটি ১৯৯৮ সালের ২ জুলাই যুক্তরাজ্যে এবং ১৯৯৯ সালের ২ জুন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়।
বইটির কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস ২০০২ সালে মুক্তি পায়। এছাড়াও বই ও চলচ্চিত্রের কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত একটি ভিডিও গেমসও তৈরি হয়েছে।
কাহিনী সংক্ষেপ
পূর্ব প্রেক্ষাপট
হ্যারি পটার সিরিজের পূর্ববর্তী চারটি উপন্যাসে, প্রধান চরিত্র হ্যারি পটারকে কেন্দ্র করে কাহিনী গড়ে উঠে। হ্যারির বয়স যখন এক বছর, তখন সেই সময়ের সব্বচেয়ে ভয়ঙ্কর কালো জাদুকর লর্ড ভলডেমর্ট হ্যারির বাবা মাকে হত্যা করে। ভলডেমর্ট হ্যারিকেও হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু কোন এক রহস্যময় কারণে হ্যারি বেঁচে যায় এবং ভলডেমর্টের পতন ঘটে। এরপর থেকে সে তার মাগল খালা ও খালু পেতুনিয়া ও ভার্নন ডার্সলির সঙ্গে বসবাস করতে থাকে।
এগার বছর বয়সে সে জাদুবিশ্বের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে পারে এবং হগওয়ার্টস স্কুলে ভর্তি হয়। সে রন উইজলি ও হারমায়োনি গ্রেঞ্জার এর সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তোলে এবং ভলডেমর্টের পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসার পথে বাঁধা দেয়।
মূল কাহিনী
হগওয়ার্টস স্কুলে হ্যারির দ্বিতীয় বর্ষে, হ্যারি এক অভূতপূর্ব বিপদের সম্মুখীন হয়। হগওয়ার্টসের দেয়ালে কেউ একজন হুমকি দিয়ে লিখে রাখে যে, চেম্বার অফ সিক্রেটসটি পুনরায় খোলা হয়েছে এবং "স্লিদারিনের উত্তরাধিকারী" মাগল বংশজাত ছাত্রছাত্রীদের হত্যা করবে। হ্যারির বন্ধু হারমায়োনিও এই হুমকির আওতায় পড়ে যেহেতু সে একজন মাগলবর্ন। এসময়ে স্কুলের করিডোরে বেশ কয়েকজন মাগলবর্ন ছাত্রছাত্রীকে পাথরে রূপান্তরিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এদিকে হ্যারি, রন ও হারমায়োনি মেয়েদের বাথরুমে মোনিং মার্টল নামে একটি মেয়ের ভূতকে খুঁজে পায় যে সর্বশেষ যখন চেম্বার অফ সিক্রেটস খোলা হয়েছিল, তখন এই বাথরুমেই মারা গিয়েছিল। মার্টল হ্যারিকে বাথরুমে পড়ে থাকা একটি ডায়েরি দেখায়, যেটির উপরে শুধু "টম মারভোলো রিডল" নামটি লেখা ছিল। এর পৃষ্ঠাগুলো সম্পূর্ণ খালি ছিল। কিন্তু হ্যারি যখন এটিতে লেখে তখন ডায়েরিটি এর জবাব দেয়। এক সময় ডায়েরিটি হ্যারিকে পঞ্চাশ বছর আগের হগওয়ার্টসে নিয়ে যায় যেখানে হ্যারি দেখতে পায় টম রিডল নামের তৎকালীন একজন ছাত্র চেম্বারটি খোলার দায়ে তের বছর বয়স্ক রুবিয়াস হ্যাগ্রিডকে দোষী সাব্যস্ত করে।
চার মাস পরে, ডায়েরিটি হ্যারির কাছ থেকে চুরি হয়ে যায় এবং কিছুদিন পরেই হারমায়োনিকেও পাথরে রূপান্তরিত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে হ্যারি হারমায়োনির হাতে থাকা একটি কাগজ দেখতে পায়, যেখানে লেখা ছিল ছাত্রছাত্রীদের পাথর হয়ে যাওয়ার পিছনে দায়ী বাসিলিস্ক নামে দৈত্যাকার এক সরীসৃপ, যার রয়েছে ভয়াবহ বিষদৃষ্টি। অর্থাৎ বাসিলিস্কটি চোখের দৃষ্টির মাধ্যমে যে কাউকে হত্যা করতে পারে, যদি কেউ সরাসরি এটির চোখের দিকে তাকায়। তবে কেউ যদি কোন মাধ্যমের (যেমন- পানি, আয়না, ক্যামেরা ইত্যাদি) মধ্য দিয়ে বাসিলিস্কের দিকে তাকায়, তাহলে সে শুধু পাথর হয়ে যায়। হারমায়োনি আরো লিখে রাখে যে, বাসিলিস্কটি স্কুলের পাইপসমূহের মধ্য দিয়ে চলাচল করে এবং মার্টলের বাথরুম থেকে এটির আবির্ভাব ঘটে। ছাত্রছাত্রীদের উপর আক্রমণ অব্যাহত থাকায় এসময়ে জাদুমন্ত্রী কর্নেলিয়াস ফাজ স্কুলে আসেন এবং হ্যাগ্রিডকে এসব আক্রমণের জন্য অভিযুক্ত করে জাদুকরদের জেলখানা আজকাবানে প্রেরণ করেন। এদিকে ছাত্রছাত্রীদের উপর আক্রমণ ঠেকাতে ব্যর্থ হওয়ায় লুসিয়াস ম্যালফয় স্কুলের গভর্নরদের পক্ষে অ্যালবাস ডাম্বলডোরকে হেডমাস্টারের পদ থেকে পদচ্যুত করেন।
কিছুদিন পর রনের ছোট বোন জিনি উইজলিকে অপহরণ করে চেম্বারের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। স্কুলের পক্ষ থেকে কালো জাদুর প্রতিরোধ বিষয়ের শিক্ষক গিল্ডরয় লকহার্টকে এ বিপদসংকুল পরিস্থিতি মোকাবেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এদিকে, হ্যারি ও রন বাসিলিস্ক সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য লকহার্টের অফিসে যায়। কিন্তু লকহার্ট প্রকাশ করেন যে, তিনি আসলে একজন প্রতারক এবং অন্যের কৃতিত্বকে নিজের হিসেবে চালিয়ে তিনি এত বিখ্যাত। এরপর লকহার্ট হ্যারি ও রনের উপর একটি মেমোরি চার্ম প্রয়োগ করতে উদ্যত হয়। কিন্তু তারা লকহার্টকে নিরস্ত্র করে এবং মার্টলের বাথরুমে নিয়ে যায়। সেখানে হ্যারি পার্সেলটাং ব্যবহার করে চেম্বার অফ সিক্রেটসটি খুলে ফেলে এবং সে, রন ও লকহার্ট এতে প্রবেশ করে। এ সময় লকহার্ট রনের ভাঙ্গা জাদুদন্ড ছিনিয়ে নেয় এবং আবার তাদের উপর মেমোরি চার্ম প্রয়োগ করার চেষ্টা করে, কিন্তু রনের জাদুদন্ডটি ভাঙ্গা হওয়ায় মন্ত্রটি বুমেরাং হয়ে লকহার্টকেই আঘাত করে এবং তিনি তার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেন।
এরপর হ্যারি চেম্বার অফ সিক্রেটসে প্রবেশ করে এবং দেখতে পায় জিনি ডায়েরিটির পাশে পড়ে আছে। এসময় টম রিডল সেখানে আবির্ভূত হয়। তাকে দেখতে পঞ্চাশ বছর আগের মতই লাগছিল। রিডল বলে সে আসলে তার ডায়েরির পাতায় সংরক্ষিত একটি স্মৃতি। জিনি এই ডায়েরিটিতে তার সবচেয়ে গভীর আশা, আকাঙ্খা ও ভয়ের কথাগুলো লিখেছিল এবং রিডল তার প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে তার বিশ্বাস অর্জন করেছিল। এরপর রিডল জিনিকে বশীভূত করে ফেলে এবং তাকে দিয়ে চেম্বারটি খোলায়। রিডল আরো প্রকাশ করে যে সে আসলে কিশোর ভলডেমর্ট। যখন জিনি বুঝতে পারে যে সে মাগলবর্নদের উপর আক্রমণের জন্য দায়ী, তখন সে ডায়েরিটি ছুড়ে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে। এরপর এটি হ্যারির হাতে আসে। এরপর রিডল হ্যারিকে হত্যা করার জন্য বাসিলিস্কটিকে মুক্ত করে দেয়। কিন্তু ডাম্বলডোরের পোষা ফিনিক্স, ফকেস হ্যারিকে সাহায্য করার জন্য স্কুলের সর্টিং হ্যাটটি নিয়ে আসে। হ্যারি হ্যাটটির মধ্য থেকে একটি রুবি পাথর খচিত তলোয়ার বের করে এবং বাসিলিস্কটিকে হত্যা করে। এরপর হ্যারি বাসিলিস্কটির একটি বিষদাঁত ব্যবহার করে ডায়েরিটিকেও ধ্বংস করে, ফলে রিডল চিৎকার করে উধাও হয়ে যায়। রিডল উধাও হয়ে যাওয়ার পর জিনির চৈতন্য ফিরে আসে এবং তারা লকহার্ট ও রনের সাথে মিলিত হয়। সেখান থেকে ফকেস তাদের সকলকে হগওয়ার্টসে ফিরিয়ে নিয়ে আসে।
এদিকে ডাম্বলডোর হেডমাস্টার পদে পুনর্বহাল হন এবং হ্যারি ও রনের কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য তাদের হাউজপয়েন্ট প্রদান করেন। এরপর তিনি হ্যারিকে বলেন যে, হ্যারি গ্রিফিন্ডর হাউজকে বেছে নিয়েছিল কারণ সে আসলেই একজন প্রকৃত গ্রিফিন্ডর। কেননা কেবলমাত্র একজন প্রকৃত গ্রিফিন্ডরই হ্যাটটির মধ্য থেকে গড্রিক গ্রিফিন্ডরের তলোয়ারটি বের করে আনতে সক্ষম। শেষদিকে হারমায়োনি সহ পাথরে পরিণত সকল ছাত্রছাত্রীকে সুস্থ করে তোলা হয় এবং স্কুলের পক্ষ থেকে বিশেষ উপহার হিসেবে সকল পরীক্ষা বাতিল করা হয় এবং আজকাবান থেকে হ্যাগ্রিড নিরাপদে ফিরে আসে।
অধ্যায়সমূহ
চেম্বার অফ সিক্রেটসে মোট ১৮ টি অধ্যায় রয়েছে। এগুলো হলঃ
১। নিকৃষ্টতম জন্মদিন
২। ডব্বির সতর্কবাণী
৩। দ্য বারো
৪। ফ্লারিশ ও ব্লটসে
৫। হোমপিং উইলো
৬। গিল্ডরয় লকহার্ট
৭। মাডব্লাডস ও মার্মারস
৮। মৃত্যুদিনের উৎসব
৯। দেয়াল লিখন
১০। রোগ ব্লাজার
১১। ডুয়েলিং ক্লাব
১২। পলিজুস পোশান
১৩। অতি গোপনীয় ডায়েরি
১৪। কর্নেলিয়াস ফাজ
১৫। আরাগগ
১৬। চেম্বার অফ সিক্রেটস
১৭। স্লিদারিনের উত্তরাধিকারী
১৮। ডব্বির পুরস্কার
রূপায়ন
চলচ্চিত্র
মূল নিবন্ধঃ হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস (চলচ্চিত্র)
চেম্বার অফ সিক্রেটস এর কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রটি একই নামে ২০০২ সালে মুক্তি পায়। ক্রিস কলম্বাস চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন এবং স্টিভ ক্লোভস এর চিত্রনাট্য লিখেন। মুক্তি পাওয়ার পর এটি ইতিহাসে তৃতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে আন্তর্জাতিক বক্স অফিসে ৬০০ মিলিয়ন ডলারের অধিক আয় করে। (প্রথম দুইটি চলচ্চিত্র হল- ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত টাইটানিক ও ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন) এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে স্যাটার্ন অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছিল, কিন্তু লর্ড অফ দ্য রিংসঃ দ্য টু টাওয়ারস এর কাছে হেরে যায়।
ভিডিও গেমস
বই ও চলচ্চিত্রের কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত একটি ভিডিও গেমস একই নামে ২০০২ সালে মুক্তি পায়। ইলেকট্রনিক আর্টস গেমসটি প্রকাশ করে।
প্রকাশক | সাল | প্লাটফর্ম | প্রকার | মেটাক্রিটিক স্কোর |
---|---|---|---|---|
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | MS উইন্ডোজ | রোল প্লেয়িং গেম | ৭৭% |
অ্যাস্পায়ার | ২০০২ | ম্যাক | রোল প্লেয়িং গেম | (অপ্রযোজ্য) |
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | গেমবয় কালার | রোল প্লেয়িং গেম | (অপ্রযোজ্য) |
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | গেমবয় অ্যাডভেঞ্চার | অ্যাডভেঞ্চার/পাজল গেম | ৭৬% |
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | গেম কিউব | অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার | ৭৭% |
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | প্লে স্টেশন | রোল প্লেয়িং গেম |
|
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | প্লে স্টেশন ২ | অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার | ৭১% |
ইলেকট্রনিক আর্টস | ২০০২ | এক্সবক্স | অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার | ৭৭% |
অনুবাদ
মূল নিবন্ধঃ অনুবাদে হ্যারি পটার
সিরিজের অন্য বইগুলোর মত চেম্বার অফ সিক্রেটস বইটিও বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বইটি যেসব ভাষায় অনূদিত হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সার্বীয়, ডাচ, জার্মান, রুশ, হিন্দি, বাংলা, আরবি, ফরাসি, স্পেনীয়, ফার্সি, চীনা, জাপানী, ইন্দোনেশীয় প্রভৃতি। তবে বিভিন্ন দেশে বইটির অনেক বেআইনি অনুবাদও প্রকাশিত হয়।
বাংলা ভাষায় অনুবাদ
অঙ্কুর প্রকাশনী হ্যারি পটার সিরিজের বইগুলোকে বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় প্রকাশ করেছে। সিরিজের দ্বিতীয় বই চেম্বার অফ সিক্রেটস এর বাংলা অনুবাদ ২০০৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি অঙ্কুর সর্বপ্রথম বাংলাদেশে প্রকাশ করে। বইটির অনুবাদ করেছেন মুনীরুজ্জামান। এর পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩১০। বইটি বাংলাভাষী হ্যারি পটার ভক্তদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে।
আরো দেখুন
বহিঃসংযোগ
জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার সিরিজ
| |
---|---|
চরিত্রসমূহ | |
জাদুবিশ্ব |
জাদু • কালপঞ্জি • স্থান • হগওয়ার্টস • জাদু মন্ত্রনালয় • কুইডিচ • জাদুক্ষমতাসম্পন্ন জীব • মাগল • মন্ত্র • জাদুক্ষমতাসম্পন্ন দ্রব্য • হরক্রাক্স
|
বিবিধ বিষয় | |
সহকারী গ্রন্থাবলি | |
অন্যান্য গেম | |
আকর্ষণ | |