অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকা কোভিড-১৯ টিকা
|
Oxford/AstraZeneca COVID-19 vaccine are seen in a refrigerator at Ashton Gate Stadium in Bristol
| |
| টিকার বিবরণ | |
|---|---|
| লক্ষ্য ব্যাধি | COVID-19 |
| প্রকার | Modified chimpanzee adenovirus vector |
| রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
| অন্যান্য নাম | Oxford–AstraZeneca vaccine, ChAdOx1 nCoV-19, COVID-19 Vaccine AstraZeneca, Covishield |
| প্রয়োগের স্থান |
Intramuscular injection |
| এটিসি কোড |
|
| আইনি অবস্থা | |
| আইনি অবস্থা |
|
| শনাক্তকারী | |
| সিএএস নম্বর | |
| ড্রাগব্যাংক | |
| ইউএনআইআই | |
অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন হিসাবে পরিচিত এজেডডি১২২২ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রাজেনেকা দ্বারা প্রস্তুতকৃত একটি কোভিড-১৯ টিকা। টিকাতে ভেক্টর হিসাবে পরিবর্তিত শিম্পাঞ্জি অ্যাডেনোভাইরাস ChAdOx১ ব্যবহৃত হয়। একটি অর্ধ-ডোজের কমপক্ষে এক মাস পরে একটি সম্পূর্ণ ডোজ প্রয়োগ করা হলে টিকাকরণটি ৯০% দক্ষতা দেখায়। কমপক্ষে এক মাসের ব্যবধানে টিকার দুটি পূর্ণ মাত্রা দেওয়া হলে ৬২% দক্ষতা দেখায়।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনার ইনস্টিটিউট এবং অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন গ্রুপ দ্বারা এই গবেষণাটি করা হয়। গবেষণা দলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সারা গিলবার্ট, অ্যাড্রিয়ান হিল, অ্যান্ড্রু পোলার্ড, টেরেসা ল্যাম্বে, স্যান্ডি ডগলাস ও ক্যাথরিন গ্রিন।
২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত, টিকার তৃতীয় পর্যায়ের রুগীভিত্তিক গবেষণা চলে।
টিকাটি ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্যের টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয় এবং প্রথম ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারিতে টিকাকরণ পরিচালিত হয়।
বহিঃসংযোগ
| নির্মাণ | |||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| শ্রেণী | |||||||||||
| সরবরাহ | |||||||||||
| টিকাসমূহ |
|
||||||||||
| উদ্ভাবক/গবেষক |
|
||||||||||
| বিতর্ক | |||||||||||
| সম্পর্কিত | |||||||||||
| |||||||||||