Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

আঞ্জির

Подписчиков: 0, рейтинг: 0

আঞ্জির
Ficus carica
Ficus carica L, 1771.jpg
আঞ্জির পাতা ও ফল
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Rosales
পরিবার: Moraceae
গোত্র: Ficeae
গণ: Ficus
উপগণ: Ficus
প্রজাতি: F. carica
দ্বিপদী নাম
Ficus carica
L.

আঞ্জির হচ্ছে ডুমুর জাতীয় এক ধরনের ফল। এর গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Ficus carica । এটি Moraceae পরিবারের Ficus গণের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। বর্তমানে এটি বিভিন্ন দেশে অত্যন্ত লাভজনকভাবে চাষ করা হচ্ছে । এমনকি বাংলাদেশেওফাইকাস গণভুক্ত প্রায় ৮০০ প্রজাতির মধ্যে আঞ্জির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি। এই ফলের আকার কাকডুমুর-এর চাইতে বড়; এটি একটি জনপ্রিয় মিষ্টি ও রসালো ফল। হিন্দি, মারাঠি, ফার্সি ও উর্দু ভাষায় এই ফলকে আঞ্জির বলা হয় এবং আরবি ভাষায় এর নাম ত্বীন

পৃথিবীর অনেক দেশে এর চাষ হয়, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং পশ্চিম এশিয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয় এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। আফগানিস্তান থেকে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস মধ্যপ্রাচ্য। আঞ্জির গাছ ৬ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।

মুসলিম ধর্মগ্রন্থ কুরআনে 'ত্বীন' (আঞ্জির) নামে একটি অনুচ্ছেদ বা সূরা রয়েছে। সেখানে এই ফলকে আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত বা অনুগ্রহরূপে ব্যক্ত করা হয়েছে। বাইবেলে এই ফলের উল্লেখ আছে; সেখানে বলা হয়েছে, ক্ষুধার্ত যীশু একটি আঞ্জির গাছ দেখলেন কিন্তু সেখানে কোনো ফল ছিল না, তাই তিনি গাছকে অভিশাপ দিলেন।

আঞ্জির, তাজা
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি ৩১০ কিজু (৭৪ kcal)
১৯ g
চিনি ১৬ g
খাদ্য আঁশ ৩ g
০.৩ g
০.৮ g
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

বিবরণ

ফাইকাস গণভুক্ত প্রায় ৮০০ প্রজাতির মধ্যে আঞ্জির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি। এই ফলের আকার কাকডুমুর-এর চাইতে বড়; এটি একটি জনপ্রিয় মিষ্টি ও রসালো ফল। আঞ্জির গাছ ৬ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। হিন্দি, মারাঠি, ফার্সি ও উর্দু ভাষায় এই ফলকে আঞ্জির বলা হয় এবং আরবি ভাষায় এর নাম ত্বীন

পৃথিবীর অনেক দেশে এর চাষ হয়, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং পশ্চিম এশিয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয় এবং এটি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। আফগানিস্তান থেকে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস মধ্যপ্রাচ্য।

মুসলিম ধর্মগ্রন্থ কুরআনে 'ত্বীন' (আঞ্জির) নামে একটি অনুচ্ছেদ বা সূরা রয়েছে। সেখানে এই ফলকে আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত বা অনুগ্রহরূপে ব্যক্ত করা হয়েছে। বাইবেলে এই ফলের উল্লেখ আছে; সেখানে বলা হয়েছে, ক্ষুধার্ত যীশু একটি আঞ্জির গাছ দেখলেন কিন্তু সেখানে কোনো ফল ছিল না, তাই তিনি গাছকে অভিশাপ দিলেন।

আঞ্জির, তাজা
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি ৩১০ কিজু (৭৪ kcal)
১৯ g
চিনি ১৬ g
খাদ্য আঁশ ৩ g
০.৩ g
০.৮ g
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল
আঞ্জির, শুকনো
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি ১,০৪১ কিজু (২৪৯ kcal)
৬৪ g
চিনি ৪৮ g
খাদ্য আঁশ ১০ g
১ g
৩ g
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

উৎপাদন

আঞ্জির উৎপাদন – ২০১৮
দেশ (টন)
 তুরস্ক
৩০৬,৪৯৯
 মিশর
১৮৯,৩৩৯
 মরক্কো
১২৮,৩৮০
 আলজেরিয়া
১০৯,২১৪
 ইরান
৫৯,৩৩৯
 স্পেন
৪৭,৭৫০
 সিরিয়া
৩৫,৩০০
 যুক্তরাষ্ট্র
২৮,৮৭৪
 তিউনিসিয়া
২৫,৬৯৬
 আলবেনিয়া
২৪,৪৪৮
 ব্রাজিল
২৩,৬৭৪
বৈশ্বিক
১,১৩৫,৩১৬
উৎস: জাতিসংঘ ফাওস্ট্যাট (FAOSTAT)

২০১৮ সালে, বিশ্বব্যাপী কাঁচা আঞ্জিরের উৎপাদন ছিল ১.১৪ মিলিয়ন টন, তুরস্ক (বিশ্বের মোট ২৭% সহ), মিশর, মরক্কো এবং আলজেরিয়ার নেতৃত্বে সর্ববৃহৎ উৎপাদক হিসেবে যৌথভাবে মোট উৎপাদনের ৬৪%।

চিত্রশালা


Новое сообщение