Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

ইউনিলিভার

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
ইউনিলিভার পিএলসি এন. ভি
ধরন Dual-listed
Public limited company
Naamloze vennootschap
LSIULVR
ইউরোনেক্সট: UNA
NYSEUN, টেমপ্লেট:NYSE link
FTSE 100 Component
টেমপ্লেট:TTSE
আইএসআইএন GB00B10RZP78
শিল্প ভোগ্যপণ্য
পূর্বসূরী
প্রতিষ্ঠাকাল ২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ (1929-09-02) (by merger)
প্রতিষ্ঠাতাগণ
সদরদপ্তর
Unilever House, লন্ডন, যুক্তরাজ্য
রটারডাম, নেদারল্যান্ড
বাণিজ্য অঞ্চল
Worldwide
প্রধান ব্যক্তি
পণ্যসমূহ খাদ্য, পানীয়, পরিষ্কারক এবং রূপচর্চার পণ্য।
আয় হ্রাস ৫০.৯৮২ বিলিয়ন ইউরো (২০১৮)
বৃদ্ধি ১২.৫৩৫ বিলিয়ন ইউরো (২০১৮)
বৃদ্ধি ৯.৮০৮ বিলিয়ন ইউরো (২০১৮)
মোট সম্পদ হ্রাস ৫৯.৪৫৬ বিলিয়ন ইউরো (২০১৮)
মোট ইকুইটি হ্রাস ১২.২৯২ বিলিয়ন ইউরো (২০১৮)
কর্মীসংখ্যা
১৫৫,০০০ (২০১৯)
ওয়েবসাইট www.unilever.com

ইউনিলিভার একটি ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারী বহুজাতিক কোম্পানি যার হেডকোয়ারটার রটার্ডাম,নেদারল্যান্ডস। এই প্রতিষ্ঠানের পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে খাদ্য ও পানীয় (প্রায় কোম্পানীর রেভিনিউর ৪০%),পরিষ্কারক পণ্য ও প্রসধনী সামগ্রী। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। এটি ইউরোপের সবচেয়ে পুরনো দামী কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭ম। ইউনিলিভার সবচেয়ে পুরনো কোম্পানীগুলোর মধ্যে অন্যতম; এটির পণ্য বিশ্বের ১৯০ টি দেশ প্রাপ্য।

ইউনিলিভারের রয়েছে ৪০০ এর উপর পণ্যসামগ্রী যেখান থেকে ২০১৬ এ টার্নওভার ছিল প্রয় ৫২.৭ বিলিয়ন ইউরো, ২০১৭ এ তা ছিল ৫৩.৭ বিলিয়ন ইউরো ও ১৩টি পণ্য এর সাথে ১ বিলিয়ন ইউরোর উপর বিক্রয়কৃত আয়।লাক্স (সাবান), Axe/Lynx, Dove, Omo, Heartbrand ice creams, Hellmann's, Knorr, Lipton, Magnum, Rexona/Degree, Sunsilk and Surf. এটি লন্ডন ভিত্তিক Unilever plc ও রটা্রডাম ভিত্তিক Unilever N.V একটি দ্বৈত-তালিকাভুক্ত (dual-listed) প্রতিষ্ঠান কিন্তু কোম্পানির বৈশ্বিক কেন্দ্র রটারডাম এ অবস্থিত। উভয় প্রতিষ্ঠান একটি সাধারন বোর্ড অফ ডিরেক্টরের মাধ্যমে একটি ব্যবসা পরিচালনা করে। ইউনিলিভার ৪টি বিভাগে সংগঠিত-খাবার,রিফ্রেশমেন্ট(পানীয় ও আইস্ক্রীম), ও পারসোনাল কেয়ার। এটির গবেষণা ও উন্নয়ন্ন সুবিধা রয়েছে -যুক্তরাজ্য(২টি),নেদারল্যান্ডস,চীন,ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।

 ইউনিলিভার ১৯৩০ সালে ডাচ মারজারিন উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠান  Margarine Unie এবুং ব্রিটিশ সাবান উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লিভার ব্রাদার্স । বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়া্রধে ক্রমবর্ধমানভাবে বৈচিত্র্যতা অর্জন করেছিল তেল ও চর্বিজাত পন্য উৎপাদন ও বিশ্বব্যাপী ব্যবসা প্রসারনের মাধ্যমে। এটি অনেক যৌথ অর্জন করেছিল যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে লিপটন(১৯৭১), ব্রুকবন্ড(১৯৮৪),চিসব্রো-পন্ডস(১৯৮৭), হেলম্যান এ্যন্ড বেস্টফুডস (২০০০), বেন এন্ড জেরি'স(২০০০),আলবার্তো-কালভার(২০১০), ডলার শেভ ক্লাব (২০১৬) ও পুক্কা হার্বস(২০১৭)। ইউনিলিভার ১৯৯৭ সালে কোম্পানির বিশেষ ক্যামিকেল ব্যবসাকে আইসিআই(ইম্পেরিয়াল ক্যামিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ) এর কাছে স্বতন্ত্রতা প্রদান করে। ২০১৫ সালে পল পলম্যানের  অধীনে ইউনিলিভার ধীরে ধীরে স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য সামগ্রী উৎপাদনের দিকে নজর দেয় ও খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন কমিয়ে ফেলে।

ইউনিলিভার পিএলসি লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ এর তালিকাভূক্ত ও FTSE 100 Index এর অন্যতম সংগঠক। ইউয়নিলিভার এন ভি Euronext Amsterdam এর তালিকাভূক্ত ও AEX index এর অন্যতম সংগঠক। প্রতিষ্ঠানটি Euro Stoxx 50 ও stock market index এর নক্ষত্র। ref>"Facts"। Unilever। ২৭ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৭ 

ইতিহাস

১৮৭০-১৯১০ 

স্যামুয়েল ভ্যান দেন জার্গেন ১৮৭২ সালে ন্যাদারল্যান্ডসের অস এ প্রথম মারজারিন কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর ১৮৮৮ তে অসের আরেকজন অধিবাসী স্যামুয়েল ভ্যান ডেনবার্গ তার মারজারিন কারখানা তৈরি করেন , এই দুটি প্রতিষ্ঠান ১৯৭২ সালে Margarine Unie প্রতিষ্ঠা করে।

১৯১০-১৯২০

লিভার হাউস, পোর্ট সানলাইট,যুক্তরাজ্য,লিভার ব্রাদার্সের সাবেক হেডকোয়ার্টার

পাম তেলের প্রাথমিক চাষাবাদ হত ব্রিটিশ ওয়েস্ট আফ্রিকা যেখান থেকে সংবাদ প্রতিবেদন ইংল্যান্ড এ এমন ভাবে দেখানো হত যে সেখানকারে চাষীরা ভাল অবস্থানে আছে। ১৯১১ সালে কোম্পানি বেলজিয়ান কংগো এর ৭,৫০,০০০ হেক্টর বনের অনুমোদন পায়,যেখানে জোরপূর্বক শ্রমিকদের কাজ করানোর একটা ব্যবস্থা চালু ছিল।

১৯২০-১৯৩০

১৯২৫ সালে লিভার ব্রাদার্স ম্যাক ফিশারিজের মালিকানা লাভ করে টি ওয়াল এন্ড সন্স এর কাছ থেকে। ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বরে ডাচ মারজারিন ইউনি এবং ব্রিটিশ সোপমেকার লিভারব্রাদার্স তাদের নাম যুক্ত করে কোম্পানির নাম রাখে ইউনিলিভার।

১৯৩০-১৯৪০

১৯৩০ সালে আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকায় ব্যবসা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল কোম্পানির পক্ষ থেকে। নাযিদের আগ্রাসনের সময়কাল অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউরোপে ইউয়নিলিভার কোন বিনিয়োগ কতে সমর্থ ছিল না,তাই এটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে নতুন নতুন ব্যবসায় পুনঃবিনিয়োগ করে। ১৯৪৩ সালে হিমায়িত খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টি জে লিপটন (বার্ডস আইয়ের স্বত্বাধিকারী) এবং ব্যাচেলর পিস, যা সবজি টিনজাতকরনে যুক্তরাজ্যের অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এরপর ১৯৪৪ এ পেপসোডেন্টের উদ্ভব।

১৯৪৫ সালের পর থেকে যুক্ত্রাষ্ট্রের একসময়কার সফল ব্যবসা ধ্বসের মুখ দেখতে লাগল। ফলাফল ইউনিলিভার "হ্যান্ডস অফ" পলিসি অনুসরন করে তাদের অধীনস্থ কোম্পানি গুলোকে কোম্পানি পরিচালনার দায়িত্ব দিল।

১৯৫০-১৯৬০

সানসিল্ক প্রথম ১৯৫৪ সালে বাজারজাতকরন শুরু হয়। ডাভ প্রথম বাজারজাতকরন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে ইউনিলিভার ১৯৫৭ সালে হিমায়িত  খাদ্য ব্যবসার পুরোপুরি মালিকানা অর্জন করে,যা বার্ডস আই নামে পুনঃনাম করা হয়। ইউএস ভিত্তিক গুড হিউমার আইস্ক্রিম কোম্পানি ব্যবসার মালিকানা পায় ১৯৬১ সালে।

১৯৬০ দশকের মধ্যবর্তীতে লন্ড্রি সাবান ও ভোজ্যতেল ব্যবসা হতে কোম্পানির পুরো লাভের অর্ধেক আসতো। ইয়েলো ফ্যাট (মারজারিন ও মাখন) এর বদ্ধ বাজার ব্যবস্থা এবং প্রোক্টর এন্ড গেম্বল (পি এন্ড জি) ইউনিলিভারকে বিভক্ত হতে বাধ্য করে। ১৯৭১ সালে ইউনিলিভার তার বন্ধু কোম্পানিগুলো থেকে লিপটনের মালিকানা প্রাপ্ত হয়।১৯৭৮ সালে ন্যাশনাল স্টার্চ কোম্পানির মালিকানা ৪৮৭ মিলিয়ন ডলারের এর বিনিময়ে পায় যা কোন ইউএস কোম্পানির সবচয়ে বড় বৈদেশিক অর্জন ছিল।  

১৯৭০-১৯৮০

১৯৯৩ সালে ইউনিলিভার ক্রাফটের কাছ থেকে ব্রেয়ার্স পাওয়ার পরে এটা যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ বরফমালাই বা আইসক্রিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।


Новое сообщение