Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

ঋষিকেশ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
ঋষিকেশ
শহর
Triambakeshwar Temple
Muni Ki Reti
Parmarth Niketan
Evening aarti at Triveni Ghat
Shiva Statue on the bank of Ganges
Ram Jhula
AIIMS Rishikesh
বাম থেকে ডান; উপরে থেকে নীচে : ত্র্যম্বকেশ্বর মন্দির, মুনি কি রেতি, পারমার্থ নিকেতন, ত্রিবেণী ঘাটে সন্ধ্যা আরতি, গঙ্গা তীরে শিব মূর্তি, রাম ঝুলাএইমস ঋষিকেশ
ডাকনাম: যোগনগরী
স্থানাঙ্ক: ৩০°০৬′৩০″ উত্তর ৭৮°১৭′৫০″ পূর্ব / ৩০.১০৮৩৩° উত্তর ৭৮.২৯৭২২° পূর্ব / 30.10833; 78.29722
রাষ্ট্র ভারত
রাজ্য উত্তরাখণ্ড
জেলা দেরাদুন
পৌরসভা ১৯৫২
নামকরণের কারণ হৃষীকেশা
সরকার
 • ধরন মেয়র-কাউন্সিল
 • শাসক ঋষিকেশ পৌরসংস্থা
 • মেয়র অনিতা মামগাইন (বিজেপি)
 • পৌর কমিশনার জি.সি. গুরওয়ান্ত
আয়তন
 • মোট ১১.৫ বর্গকিমি (৪.৪ বর্গমাইল)
উচ্চতা ৩৪০ মিটার (১,১২০ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট ১,০২,১৩৮ (শহুরপুঞ্জ)
৭০,৪৯৯ (শহর; ২,০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)
 • ক্রম ৭ম
 • জনঘনত্ব ৮,৮৫১/বর্গকিমি (২২,৯২০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • দাপ্তরিক হিন্দি
 • অন্যান্য গাড়োয়ালি
সময় অঞ্চল আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০)
পিন ২৪৯২০১
টেলিফোন কোড +৯১-১৩৫
যানবাহন নিবন্ধন ইউকে-১৪
সাক্ষরতা (২০১১) ৮৬.৮৬%
লিঙ্গ অনুপাত (২০১১) ৮৭৫ / ১০০০

হৃষীকেশ একটি শহর, যা ঋষিকেশ পৌরসংস্থা (২০১৭ সালের অক্টোবর মাস থেকে) ও ভারতীয় রাজ্য উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন জেলার একটি মহকুমা দ্বারা শাসিত হয়। উত্তর ভারতের হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত শহরটি হল "গাড়োয়াল হিমালয়ের প্রবেশদ্বার" এবং "বিশ্বের যোগ রাজধানী" নামে পরিচিত। এটি হরিদ্বার শহরের ২১ কিমি (১৩ মাইল) উত্তরে এবং রাজ্যের রাজধানী দেরাদুন থেকে ৪৫ কিমি (২৮ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। ২০২১ সালের হিসাবে, ঋষিকেশ মহকুমার মোট জনসংখ্যা ৩,২২,৮২৫ জন; এই পরিসংখ্যানে শহর ও আশেপাশের ৯৩ টি গ্রাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি উত্তরাখণ্ড রাজ্যের সপ্তম জনবহুল শহর। ঋষিকেশ তীর্থস্থান শহর হিসাবে পরিচিত এবং হিন্দুদের জন্য অন্যতম পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়। উচ্চতর জ্ঞানের সন্ধানে ধ্যান করার জন্য প্রাচীন কাল থেকেই হিন্দু ঋষি ও সাধুরা ঋষিকেশে এসেছেন।

কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী মহেশ শর্মা ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঘোষণা করেছিলেন, যে ভারতের মধ্যে প্রথম ঋষিকেশ ও হরিদ্বারকে "যমজ জাতীয় ঐতিহ্যের শহর" খেতাব দেওয়া হবে। স্থানটির ধর্মীয় গুরুত্বের কারণে ঋষিকেশে আমিষ খাবার ও অ্যালকোহল কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। শহরটি ১৯৯৯ সাল থেকে মার্চের প্রথম সপ্তাহে বার্ষিক আন্তর্জাতিক যোগ উৎসবের আয়োজন করে।

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение