Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

এশীয় রন্ধনশৈলী

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
বিশ্বমানচিত্রে এশিয়া মহাদেশ।

এশীয় রন্ধনশৈলী হচ্ছে কিছু প্রধান আঞ্চলিক রন্ধনশৈলী পূর্ব এশীয় রন্ধনশৈলী, দক্ষিণ পূর্ব এশীয় রন্ধনশৈলী, দক্ষিণ এশিয়া রন্ধনশৈলী,মধ্য এশীয়, এবং মধ্যপ্রাচ্যীয় রন্ধনশৈলী নিয়ে গঠিত। রন্ধনশৈলী হচ্ছে রান্নার অভ্যাস এবং ঐতিহ্যের সম্মিলন যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সংস্কৃতির সাথে যুক্ত। বৃহত্তম এবং সর্বাধিক জনবহুল মহাদেশ এশিয়া হচ্ছে অনেক সংস্কৃতির বাসস্থান যাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের রন্ধনশৈলী আছে।

মহাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণপূর্ব অঞ্চলের বহু সংস্কৃতির মধ্যে একই ধরনের উপাদানের ব্যবহার রয়েছে যেমন চাল, আদা, রসুন,, তিল বীজ, চিনি, শুকনো পেঁয়াজ, সয়া, এবং তোফু। ভাজা, সিদ্ধ ভাজা, কড়া ভাজা এই অঞ্চলের সাধারণ রান্নার পদ্ধতি।

বেশিরভাগ এশিয়ান রন্ধনশৈলীর মধ্যে চালের ব্যবহার সাধারণ। যদিও বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের চালের জনপ্রিয়তা রয়েছে। উপমহাদেশে বাসমতি চাল জনপ্রিয়, জুঁই চাল প্রায়ই দক্ষিণ-পূর্বের অঞ্চলে পাওয়া যায়। তবে চীনে লম্বা দানার চাল এবং জাপানকোরিয়ায় ছোট দানার চাল জনপ্রিয়।

দক্ষিণ, পশ্চিম ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার মধ্যে তরকারী একটি সাধারণ পদ। তবে এটি পূর্ব এশিয়ার রান্নায় সচরাচর দেখা যায় না। ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির তরকারীতে দইয়ের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় এবং দক্ষিণ-পূর্ব ও পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে তরকারীতে সাধারনত নারকেল দুধকে তরকারীর ভিত্তি হিসাবে ব্যবহার করে।

পূর্ব এশীয় রন্ধনশৈলী

পূর্ব এশীয়া রন্ধনশৈলীর মধ্যে আছে চীনা, জাপানী, কোরিয়, মঙ্গোলীয় এবং তাইওয়ানীয় রন্ধনশৈলীসমূহ। এটা বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল। এএ অনেক আঞ্চলিক রন্ধনশৈলী আছে। বিশেষ করে চীনে। প্রধান খাদ্যের উদাহরণ হচ্ছে চাল, নুডলস, মুগ ডাল, সয়াবিন, সামুদ্রিক খাবার (জাপানে সর্বাধিক সীফুড খাদ্য গৃহীত হয়), ছাগলের মাংস (মঙ্গোলিয়া),বোক ছয় (চীনা বাঁধাকপি) এবং চা

দক্ষিণ এশীয় রন্ধনশৈলী

দক্ষিণ এশীয় রন্ধনশৈর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন রন্ধনশৈলী। এই অঞ্চলে খাবারগুলির বৈচিত্রতা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কাঁচা মরিচ, গোলমরিচ এবং অন্যান্য সুগন্ধী মশলা। হলুদ এবং জিরা প্রায় সব তরকারিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রচলিত মাংশের মধ্যে আছে গরু, মেষ, ছাগল, মাছ এবং মুরগি। পশ্চিমা খাবারের তুলনায় গরুর মাংস সামগ্রিক অঞ্চলের হিসেবে কম খাওয়া হয়। কারণ হিন্দুদের কাছে গরুর বিশেষ মর্যাদা থাকায় তা এই অঞ্চলের অনেক অঞ্চলে গরু খাওয়ায় সীমাবদ্ধতা এসেছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারতে বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতে বিশেষ করে মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্যে গোমাংস জনপ্রিয়। তাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতে গোমাংস খাওয়ার অপরাধে ভারতে উগ্র হিন্দুদের হাতে গোমাংসভোজীদের নিগৃহীত হওয়ার এমনকি নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গরুর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা কিছুটা মহিষ এবং চমরিগাইয়ের উপর এসে পড়লেও অনেক স্থানের হিন্দুরা এগুলোর মাংস খেয়ে থাকে। মুসলমানদের জন্য শুকরের মাংস হারাম হওয়ায় তারা এটা পরিহার করে। অধিকাংশ হিন্দুরাও এটা এড়িয়ে চলে।

দক্ষিণ পূর্ব এশীয় রন্ধনশৈলী

দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার রন্ধনপ্রণালীর একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সুগন্ধযুক্ত সুগন্ধি উপাদান দিয়ে হালকাভাবে প্রস্তুত খাবার। স্বাদের জন্য লেবু এবং গুল্ম যেমন ধনিয়া/সিলানট্রো এবং বেসিল ইত্যাদির মতো সুগন্ধযুক্ত ফুলের ব্যবহার আছে। রান্নার প্রণালী গুলোর মধ্যে আছে নেড়ে ভাজা, সিদ্ধ করা, ফুটানো ইত্যাদি।

মধ্যপ্রাচ্যীয় রন্ধনশৈলী

মধ্য এশিয়ার রন্ধন উপাদানগুলো হল জলপাইজলপাইের তেলমধু, খেজুর

বহিঃসংযোগ


Новое сообщение