Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
জলিনজার-এলিসন সংলক্ষণ
জলিনজার-এলিসন সংলক্ষণ | |
---|---|
বিশেষত্ব | অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিবিজ্ঞান |
জলিনজার-এলিসন সংলক্ষণ (ইংরেজি: Zollinger–Ellison Syndrome (ZES)) হলো এমন একটি রোগ যেখানে অগ্ন্যাশয়ে পাকার্বুদ (গ্যাস্ট্রিনোমা নামক অর্বুদ (টিউমার) গঠিত হবার ফলে প্রচুর পরিমাণে গ্যাস্ট্রিন হরমোন ক্ষরণ হয় যা পাকস্থলীর প্রাচীরের কোষকে উদ্দীপিত করে এবং এর ফলে পাকস্থলীতে মাত্রাতিরিক্ত অম্ল (অ্যাসিড) নিঃসৃত হয়ে পাকস্থলীতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই রোগটি বিক্ষিপ্তভাবে যে কোনও ব্যক্তির হতে পারে অথবা অযৌন-ক্রোমোজোমমূলক প্রকট পারিবারিক সংলক্ষণ (অটোসোমাল ডমিন্যান্ট ফ্যামিলিয়াল সিনড্রোম) হিসাবে হতে পারে, যেটি ১নং প্রকারের বহুগুণাত্মক অন্তঃক্ষরা নবকলায়ন (মাল্টিপল এন্ডোক্রাইন নিওপ্লাসিয়া টাইপ-১) নামে পরিচিত। প্রাথমিকভাবে অর্বুদটি অগ্ন্যাশয়, গ্রহণী (ডুওডেনাম) বা পেটের লসিকাগ্রন্থিতে থাকতে পারে, তবে অন্যান্য অবস্থান যেমন হৃৎপিণ্ড, ডিম্বাশয়, পিত্তাশয়, যকৃৎ, বৃক্ক প্রভৃতি অঙ্গেও এটি থাকার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শল্যবিদ রিচার্ড মিল্টন জলিনজার ও ই এইচ এলিসন ১৯৫৫ সালের এপ্রিল মাসে সর্বপ্রথম এই রোগের বর্ণনা দেন এবং পরবর্তীতে অ্যানালস অব সার্জারি নামক গবেষণা সাময়িকীতে এই বিবরণ প্রকাশ করেন।
লক্ষণ ও উপসর্গ
জলিনজার-এলিসন সংলক্ষণ রোগীদের পেটে ব্যথা এবং ডায়রিয়া হতে পারে। যাদের পাকস্থলী এবং ছোট অন্ত্রের গুরুতর ক্ষত রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও রোগ নির্ণয়ের সন্দেহ করা হয়, বিশেষ করে যদি তারা চিকিৎসায় সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়।
- দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, স্টেটোরিয়াসহ (চর্বিযুক্ত মল)
- খাদ্যনালীতে ব্যথা, বিশেষ করে রাতে খাবারের মধ্যে এবং পরে
- বমি বমি ভাব
- ঘ্রাণ
- রক্ত বমি করা
- অপুষ্টি
- ক্ষুধামান্দ্য
- ম্যালাবসর্পশন