Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
জাস্টিন বিবার
জাস্টিন বিবার | |
---|---|
জন্ম |
জাস্টিন ড্রু বিবার
(1994-03-01) ১ মার্চ ১৯৯৪ |
জাতীয়তা | কানাডীয় |
পেশা | |
কর্মজীবন | ২০০৭–বর্তমান |
প্রতিনিধি | স্কুটার ব্রোন |
আদি নিবাস | স্ট্রাটফোর্ড, অন্টারিও, কানাডা |
দাম্পত্য সঙ্গী | হেইলি ব্যাল্ডউইন (বি. ২০১৮) |
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | সম্পূর্ণ তালিকা |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র | |
লেবেল | |
ওয়েবসাইট | justinbiebermusic |
স্বাক্ষর | |
জাস্টিন ড্রু বিবার (ইংরেজি: Justin Drew Bieber) (ইংরেজি উচ্চারণ: /ˈbiːbər/ (অসমর্থিত টেমপ্লেট) BEE-bər, জন্ম মার্চ ১, ১৯৯৪) একজন কানাডিয় সঙ্গীতশিল্পী, গীতিকার এবং সঙ্গীত প্রযোজক। বিবার ২০০৯ সালের শেষের দিকে তার প্রথম এক্সটেন্ডেড প্লে মাই ওয়ার্ল্ড মুক্তি দেয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে প্লাটিনাম স্বীকৃতি লাভ করে। বিবার-ই প্রথম শিল্পী যার প্রথম অ্যালবামের সাতটি গান বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় স্থান করে নেয়।
বিবারের প্রথম পূর্ণ অ্যালবাম মাই ওয়ার্ল্ড ২.০ ২০১০ এর ২৩ মার্চ প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি বাণিজ্যিকভাবে সাফল্য অর্জন করে এবং বেশ কয়েকটি দেশে শীর্ষ দশে স্থান করে নেয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে প্লাটিনাম সনদে ভূষিত হয়। এই অ্যালবামের বেবি গানটি বিশ্বব্যাপী ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে। ইউটিউবের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সর্বাধিক প্রদর্শিত, আলোচিত এবং পছন্দিত ভিডিওগুলোর একটি হলো এই গানটির মিউজিক ভিডিও। বিবারের পরবর্তি অ্যালবাম নেভার সে নেভার – দ্য রিমিক্সেস। এটি প্রকাশিত হয় ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১। তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম ছিল আন্ডার দ্য মিসলটো যা মুক্তি পায় ২০১১ সালের নভেম্বরে।
২০১২ সালে জাস্টিন বিবার প্রকাশ করে তার তৃতীয় স্টুডিও অ্যালবাম বিলিভ। তার চতুর্থ অ্যালবাম পারপাস ২০১৫ সালের নভেম্বরে মুক্তি পায়। যুক্ত্রাষ্ট্রে তার অ্যালবাম ও গানের মোট বিক্রি সংখ্যা ৪৪.৭ মিলিয়ন।
জাস্টিন বিবার বিগত কয়েক অসংখ্য পুরস্কার ও সাধুবাদ অর্জন করেছেন। ২০১০ অ্যামেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস-এ বিবার বর্ষসেরা শিল্পীর পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ৫৩তম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস-এ শ্রেষ্ঠ নবীন শিল্পী ও বেস্ট পপ ভোকাল অ্যালবাম পুরস্কার দুইটির জন্য মনোনীত হন। বিবারের সঙ্গীত, চিত্র ইত্যাদি বিশ্বব্যাপী আলোচনা, সমালোচনা ও বিতর্কের বিষয় পরিণত হয়েছে। তার সদ্য প্রকাশিত গান "Stuck with U" করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত অনেক শিশুদের শিক্ষা বৃত্তি দান করবে। ২০২২ সালের জুন মাসে জাস্টিন বিবার সঙ্কর পক্ষাঘাতগ্রস্ত হন।
প্রাথমিক জীবন
জাস্টিন বিবার ১৯৯৪ সালের ১ মার্চ কানাডার অন্টারিওর লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। বিবারের মা প্যাটি ম্যালেট যখন গর্ভবতী হন, তখন তার বয়স ১৮। বিবারের মা সামান্য বেতনে বিভিন্ন দপ্তরে কাজ করতেন। বিবারের বাবা জেরিমি বিবার পরবর্তিতে আরেক মহিলাকে বিয়ে করেন এবং তার আরও দুই সন্তান হয়। বিবারের দাদা ছিলেন কানাডাতে অভিবাসী জার্মান নাগরিক।
শৈশবে বিবার হকি, সকার এবং দাবাতে আগ্রহী ছিলেন। সেসময় তিনি সঙ্গীতের প্রতি উচ্চাকাঙ্খা পোষণ করতেন। বিবার নিজে নিজে গীটার, ড্রাম, পিয়ানো বাজানো শেখেন। ২০০৭ সালে বিবার স্থানীয় এক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। বিবারের মা ম্যালেট বিবারের সেই পরিবেশনা ধারণ করে ইউটিউবে প্রকাশ করেন। ম্যালেট বিবারের অন্যান্য সঙ্গীত পরিবেশনাও অনুরূপভাবে ইন্টারনেটে প্রকাশ করতে থাকেন এবং ক্রমেই ইউটিউবে বিবারের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
ক্যারিয়ার
২০০৮-১০: ক্যারিয়ারের সূচনা এবং মাই ওয়ার্ল্ড
২০০৮ সালে ইউটিউব দ্বারা বিবারের প্রতিভা স্কুটার ব্রাউনের নজরে আসে। পরবর্তিতে স্কুটার ইউটিউবে বিবারের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেন। এছাড়া স্কুটার ব্রাউন পরে বিবারের ম্যানেজার হন। স্কুটার বিবারকে পরে আশারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। এর কিছুদিন পরই বিবার রেমন্ড ব্রাউন মিডিয়া গ্রুপ-এর সাথে চুক্তি করেন। পরবর্তিতে বিবার আইল্যান্ড রেকর্ড-এর সাথে চুক্তি করেন। বিবারের প্রথম একক সঙ্গীত "ওয়ান টাইম" ২০০৯ সালে বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হয় এবং কানাডায় শীর্ষস্থান দখল করে। এছাড়া গানটি অন্যান্য দেশেও জনপ্রিয় হয়। তার প্রথম এক্সটেন্ডেড প্লে মাই ওয়ার্ল্ড ২০০৯ এর ১৭ নভেম্বরে প্রকাশিত হয় এবং যুক্তরাষ্ট্রে এটি প্লাটিনাম সনদে ভূষিত হয়। বিবার-ই প্রথম শিল্পী যার প্রথম অ্যালবামের সাতটি গান বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় স্থান করে নেয়।
২০১০–১১: মাই ওয়ার্ল্ড ২.০ এবং নেভার সে নেভার
২০১০ সালের জানুয়ারিতে তার প্রথম অ্যালবাম মাই ওয়ার্ল্ড ২.০ থেকে প্রথম একক "বেবি" গানটি মুক্তি পায়। গানটি আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এর মাধ্যমে বিবার আন্তর্জাতিক বাজারের সেরা দশ শিল্পীর তালিকায় স্থান করে।. তার দুইটি প্রমো গান "নেভার লেট ইউ গো", এবং "ইউ সমাইল" মার্কিন সেরা ১০০ গানের মধ্যে ৩য় এবং সেরা ২০ স্থান করে নেয়। বিবারের প্রথম পূর্ণ অ্যালবাম মাই ওয়ার্ল্ড ২.০ ২০১০ এর ২৩ মার্চ প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি বাণিজ্যিকভাবে সাফল্য অর্জন করে এবং বেশ কয়েকটি দেশে শীর্ষ দশে স্থান করে নেয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে প্লাটিনাম সনদে ভূষিত হয়।
ডিস্কের তালিকা
স্টুডিও অ্যালবাম
সংকলন অ্যালবাম
- মাই ওয়ার্ল্ড: দ্য কালেকশন
- জার্নালস
এক্সটেন্ডেড প্লে
- মাই ওয়ার্ল্ড
রিমিক্স অ্যালবাম
- নেভার সে নেভার – দ্য রিমিক্সেস
অ্যাকুয়িস্টিক অ্যালবাম
- মাই ওয়ার্ল্ড অ্যাকুয়িস্টিক
- বিলিভ অ্যাকুয়িস্টিক
- পারপাস অ্যাকুয়িস্টিক
চলচ্চিত্রের তালিকা
- জাস্টিন বিবার:নেভার সে নেভার (২০১১)
- ম্যান ইন ব্ল্যাক (২০১২)
- কেটি পেরি:পার্ট অব মি (২০১২)
- জেনডায়া:বিহাইন্ড দ্যা সিনস (২০১২)
- জাস্টিন বিবার'স বিলিভ (২০১৩)
- বিহেভিং ব্যাডলি (২০১৪)
- জুল্যান্ডার ২ (২০১৬)
- কিলিং হেসেলহফ (২০১৭)
ভ্রমণ (ট্যুর)
- আরবান বিহেভিওর ট্যুর (২০০৯)
- মাই ওয়ার্ল্ড ট্যুর (২০১০-২০১১)
- বিলিভ ট্যুর (২০১২-২০১৩)
- পারপাস ওয়ার্ল্ড ট্যুর (২০১৬-২০১৭)
- চেন্জেস্ টুর (১৪ মে ২০২০ তে শুরুর কথা থাকলেও কোভিড ১৯ পরিস্থিতির কারণে বর্তমানে স্তগিত আছে)
বহিঃসংযোগ
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জাস্টিন বিবার (ইংরেজি)
- কার্লিতে Justin Bieber (ইংরেজি)