Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
ভাগবত চন্দ্রশেখর
Другие языки:

ভাগবত চন্দ্রশেখর

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
ভাগবত চন্দ্রশেখর
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম ভাগবত সুব্রামানিয়া চন্দ্রশেখর
জন্ম (1945-05-17) ১৭ মে ১৯৪৫
মহীশূর, কর্ণাটক, ব্রিটিশ ভারত
ডাকনাম চন্দ্র
ব্যাটিংয়ের ধরন ডানহাতি
বোলিংয়ের ধরন লেগ ব্রেক
ভূমিকা বোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৫৮)
২১ জানুয়ারি ১৯৬৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট ১২ জুলাই ১৯৭৯ বনাম ইংল্যান্ড
একমাত্র ওডিআই
(ক্যাপ ২০)
২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ বনাম নিউজিল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৫৮ ২৪৬
রানের সংখ্যা ১৬৭ ১১ ৬০০ ২৫
ব্যাটিং গড় ৪.০৭ - ৪.৬১ ২৫
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ২২ ১১* ২৫ ১৪*
বল করেছে ১৫৯৬৩ ৫৬ ৫৩৮১৭ ৪২০
উইকেট ২৪২ ১০৬৩
বোলিং গড় ২৯.৭৪ ১২ ২৪.০৩ ৩৮.৮৭
ইনিংসে ৫ উইকেট ১৬ ৭৫
ম্যাচে ১০ উইকেট ১৯
সেরা বোলিং ৮/৭৯ ৩/৩৬ ৯/৭২ ৪/৬১
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৫/- ০/০ ১০৭/০ ১/০
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩০ নভেম্বর ২০১৭

ভাগবত সুব্রামানিয়া চন্দ্রশেখর (মারাঠি: भागवत चंद्रशेखर; জন্ম: ১৭ মে, ১৯৪৫) মহীশূরে জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও বিখ্যাত ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ভারত ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ লেগ স্পিনারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ‘চন্দ্র’ ডাকনামে পরিচিত ভাগবত চন্দ্রশেখর

বিশ্বের অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার হিসেবে ১৯৬০ ও ৭০-এর দশকে ই.এ.এস. প্রসন্ন, বিষেন সিং বেদীশ্রীনিবাসন ভেঙ্কটরাঘবনকে নিয়ে ভারতীয় স্পিনার চতুষ্টয় একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।

শৈশবকাল

খুব ছোট্ট অবস্থায় ৬ বছর বয়সে পোলিও রোগে আক্রান্ত হলে তার ডানহাতে প্রভাব ফেলে। ১০ বছর বয়সে তার হাত আরোগ্যলাভ করলে ক্রিকেটের প্রতি ঝুঁকে পড়েন। প্রাথমিক শিক্ষা নিজ শহর মহীশূরে সমাপণ করেন। বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় লেগ স্পিনার রিচি বেনো’র খেলার ধরন শৈশবেই তার নজর কাড়ে।

খেলোয়াড়ী জীবন

ষোল বছরের দীর্ঘ খেলোয়াড়ী জীবনে ৫৮ টেস্টে অংশ নিয়ে ২৯.৭৪ গড়ে ২৪২ টেস্ট উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখিয়েছেন। ১৯৬৩ সালে লেগ স্পিন বোলার হিসেবে খেলার সিদ্ধান্ত নেন। তার এ চিন্তাধারা সঠিক হিসেবে প্রমাণিত হয় ও খুব দ্রুত জাতীয় দলে খেলার জন্য নির্বাচিত হন।

১৯৬৪ সালে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বোম্বেতে অনুষ্ঠিত টেস্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। ঐ টেস্টে তিনি চার উইকেট দখল করেছিলেন। ইংল্যান্ডে ভারতের প্রথম টেস্ট জয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালে ওভালে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে ৬/৩৮ পেয়েছিলেন। স্বাগতিক ইংল্যান্ডের তার এ বোলিং পরিসংখ্যান ২০০২ সালে উইজডেন কর্তৃক শতাব্দীর সেরা ভারতীয় বোলিং নৈপুণ্যরূপে বিবেচিত হয়। এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, তিনি যথোচিত নিখুঁতভাবে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। ওভালের নিষ্প্রভ পীচেও অতিরিক্ত পেস আনয়ণ করে অবিস্মরণীয় কীর্তি গড়েছেন তিনি।

১৯৭৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টে প্রসন্নকে নিয়ে ১৯ উইকেট নিয়ে দলের বিজয় নিশ্চিত করেন। এছাড়াও, ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের প্রথম টেস্ট জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তবে ব্যাটহাতে ভীষণভাবে নাস্তানাবুদ হয়েছেন। তার ব্যাটিং গড় মাত্র ৪.০৭।

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে চারবার শূন্য রান প্রাপ্তিতে বিশেষ ধরনের স্মারকসূচক গ্যারি-নিকোলস ব্যাট উপহার হিসেবে পান। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে টেস্ট তিনি ২৩বার শূন্য রানের সন্ধান পান। পাঁচজন খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে চারবার জোড়া শূন্য রান করেছেন। শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরালিধরন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মারভিন ডিলনকোর্টনি ওয়ালস এবং শ্রীলঙ্কার শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যান মারভান আতাপাত্তু তার সাথে রয়েছেন। তবে, সর্বাধিক সাতবার টেস্টে জোড়া শূন্য নিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের ক্রিস মার্টিন। এছাড়াও, টেস্টে উইকেটের (২৪২) তুলনায় অমর্যাদাকর কম রান (১৬৭) তুলেছেন। তার সাথে কেবলমাত্র নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিস মার্টিন এ রেকর্ডের অধিকারী।

অর্জনসমূহ

১৯৬৪ সালে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কর্তৃক বর্ষসেরা ভারতীয় ক্রিকেটার মনোনীত হন। ১৯৭২ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ তাকে অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটাররূপে ঘোষণা করে। একই বছরে পদ্মশ্রীঅর্জুন পুরস্কার লাভ করেন তিনি।

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ



Новое сообщение