Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
ভারতে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারীজনিত অবরুদ্ধকরণ
২০২০ ভারতে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীজনিত অবরুদ্ধকরণ- (লকডাউন) | |
---|---|
২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী-এর অংশ | |
তারিখ |
|
অবস্থান | |
কারণ | ২০২০ ভারতে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী |
লক্ষ্যসমূহ | ভারতে করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাব বিস্তার রোধ করা |
প্রক্রিয়াসমূহ |
|
অবস্থা | প্রয়োগ |
২৪ মার্চ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত সরকার ২১ দিনের জন্য দেশব্যাপী লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছিল, ভারতের ২০২০-এর করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে ভারতের সমগ্র ১৩০ কোটি জনসংখ্যার চলাচলকে সীমাবদ্ধ রেখেছিল। এটি ১৪ঘণ্টা স্বেচ্ছাসেবী জনতা কার্ফু, তারপরে দেশের কোভিড-১৯ আক্রান্ত অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ প্রয়োগের পর লাগু করা হয়েছে। যখন ভারতে নিশ্চিত করোনভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা প্রায় ৫০০ ছিল, লকডাউনটি তখন শুরু করা হয়েছিল।
পটভূমি
উহান থেকে আসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী যখন কেরালা রাজ্যে ফিরে এসেছিল, তখন ভারত সরকার ৩০ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ভারতের করোনাভাইরাস২০১৯ রোগের প্রথম ঘটনাটি নিশ্চিত করেছে। কোভিড-১৯ এর নিশ্চিত ইতিবাচক ঘটনার সংখ্যা ৫০০-র কাছাকাছি হবার পরে, ১৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সকল নাগরিককে ২২ মার্চ রোববার সকাল ৭টা থেকে রাত ৯ টা অবধি 'জনতা কার্ফু' পালন করতে বলেছিলেন। কার্ফু শেষে মোদী বলেছিলেন: "জনতা কার্ফু কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে দীর্ঘ লড়াইয়ের মাত্র শুরু"। ২৪ মার্চ, দ্বিতীয়বারের মতো জাতিকে সম্বোধন করার সময়, তিনি এই দিনের মধ্যরাত থেকে ২১ দিনের জন্য দেশব্যাপী অবরুদ্ধ অবস্থা (লকডাউন) ঘোষণা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের একমাত্র সমাধান হ'ল সামাজিক দূরত্ব দ্বারা সংক্রমণ চক্রকে ভেঙে দেওয়া তিনি আরও যোগ করেছেন যে অবরুদ্ধকরণ বা লকডাউন জনতা কার্ফিউয়ের চেয়ে আরও কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হবে। ১৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যে অঞ্চলগুলিতে এই বিস্তার সামলানো বা প্রতিরোধ করা হয়েছে সেখানে ২০ এপ্রিলের পরে শর্তসাপেক্ষে শিথিলতা রেখে চলমান লকডাউনটির সময়সীমা ৩ মে পর্যন্ত বাড়িয়েছেন।
অবরুদ্ধকরণ (লকডাউন)
লকডাউনটি লোকদের ঘর থেকে বেরোতে বাধা দেয়। প্রয়োজনীয় পণ্য, অগ্নি নির্বাপক, পুলিশ এবং জরুরী পরিষেবা পরিবহনের ব্যতিক্রম সহ সমস্ত পরিবহন পরিষেবা - রাস্তা, বিমান এবং রেল স্থগিত করা হয়েছিল । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্প সংস্থা এবং আতিথেয়তা পরিষেবাগুলিও স্থগিত করা হয়েছিল। খাবারের দোকান, ব্যাংক এবং এটিএম, পেট্রোল পাম্প, অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের পরিষেবাগুলি এবং তাদের উৎপাদন অব্যাহতিপ্রাপ্ত । স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছে যে, যে কেউ এই নিষেধাজ্ঞাগুলি মানতে ব্যর্থ হবে সে এক বছর পর্যন্ত জেল খাটতে পারে।
বিধিনিষেধ
ছাড়
২০২০ সালের ৪ মে থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশনা অনুসারে সমস্ত অঞ্চলে বেশ কয়েকটি ক্রিয়াকলাপ শিথিলকরণের মাধ্যমে লকডাউনটি সহজসাধ্য করা হয়েছিল।
ক্রিয়াকলাপ | অনুমোদিত (Y/N) | ||
---|---|---|---|
লাল | কমলা | সবুজ | |
রেল এবং মেট্রো পরিষেবা | |||
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | |||
সিনেমা হল, মল ইত্যাদি | |||
জনসমাবেশ এবং এ জাতীয় অনুষ্ঠান | |||
উপাসনালয় | |||
সন্ধ্যা ৭ টা থেকে সকাল ৭ টা অবধি অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা | |||
৫০% ক্ষমতা সহ জেলা/শহরের মধ্যে ও আন্তঃ জেলা বাস পরিষেবা | Y | ||
ট্যাক্সি চালক এবং ২ জন যাত্রী | Y | Y | |
অপরিহার্য জিনিস বিক্রয়ের সাথে যুক্ত দোকান / ই-বাণিজ্য | Y | Y | Y |
৩৩% ক্ষমতা সহ বেসরকারী অফিস | Y | Y | Y |
পিছনে সওয়ারী ছাড়া দু'চাকার বাহন | Y | Y | Y |
১ জন চালক এবং ২ জন যাত্রীসহ চারচাকার বাহন | Y | Y | Y |
পণ্য আন্তঃদেশীয় চলাচল | Y | Y | Y |
প্রভাব
অভিবাসী কর্মজীবি
আনুমানিক ১কোটি ৩৯ লাখ অভিবাসী কর্মজীবী ভারতের বিভিন্ন শহরে ও প্রান্তরে কাজ করে। কারখানা এবং কর্মক্ষেত্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে তাদের কোনও জীবিকা নির্বাহের উপায় বাকী ছিল না। লকডাউনের প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে, টেলিভিশনের পর্দা জুড়ে ছিল, শুধু অভিবাসী কর্মীদের নিজের ঘরে ফিরে যাওয়ার জন্য, পরিবার এবং ছোট বাচ্চাদের কাঁধে নিয়ে দীর্ঘ পথ হেঁটে যাবার ছবি। দু'দিন পরে উত্তরপ্রদেশ সরকার দিল্লির আনন্দ বিহার বাস স্টেশনে অভিবাসীদের তাদের গ্রামে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য বাসের ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেয়। বাসের অপেক্ষায় বাস স্টেশনে প্রচুর জনসমাগম হয়। কেন্দ্রীয় সরকার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে যে তারা রাজ্য সরকারগুলিকে তাদের নিজ রাজ্যে ওভিবাসী কর্মীদের জন্য তাত্ক্ষণিক ত্রাণ শিবির স্থাপন করতে বলেছে। ২৯ মার্চ, সরকার জোরদার আদেশ জারি করেছিল যে লকডাউনের সময়কালে বাড়িওয়ালারা ভাড়া আদায়ে জোর খাটাবে না এবং কর্ম নিয়োগকারীদের তার কর্মচারীদের বেতন না কেটে পুরো মজুরি প্রদান করতে হবে। লকডাউন লঙ্ঘনকারী ব্যক্তিদের ১৪ দিনের জন্য সরকার পরিচালিত পৃথকীকরণ স্থানগুলিকে করা হয়েছিল। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ৩০ মার্চ অভিবাসী কর্মজীবীদের পক্ষে একটি আবেদনের শুনানি করতে সম্মত হয়েছিল।
খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা
২৪ মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের জারি করা আদেশানুসারে খাদ্য সামগ্রীর পাশাপাশি উৎপাদনকারী ইউনিট ও "প্রয়োজনীয় জিনিস" পরিবহনের দোকানগুলিতে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে, "প্রয়োজনীয় জিনিস" কোনগুলি, সে বিষয়ে স্পষ্টতার অভাবে, রাস্তায় পুলিশ কারখানায় যাচ্ছে এমন শ্রমিকদের এবং খাবারের জিনিসপত্র নিয়ে আসা ট্রাকগুলিকে থামিয়ে দিয়েছিল। শ্রমিক কর্মস্থলে পৌঁছাতে না পারায় এবং কারখানা পরিচালকদের আইনানুগ ব্যবস্থার ভয়ে খাদ্য শিল্পও শ্রমিকের ঘাটতির মুখোমুখি হয়েছিল। এই সমস্ত কারণগুলির সংমিশ্রিত ফলে খাদ্যসংকট এবং খাদ্য সামগ্রীর দাম বাড়তে থাকে।
অবরুদ্ধকরণ বা লকডাউন ঘোষণার সাথে সাথেই প্রধানমন্ত্রীর জনগণকে প্রয়োজনীয় সরবরাহের আশ্বাস সত্ত্বেও সারা দেশে লোকেরা আতঙ্কিত হয়ে জিনিসপত্র কেনা শুরু করেছিল। অ্যামাজন ইন্ডিয়া এবং ফ্লিপকার্ট লকডাউনের পরে অস্থায়ীভাবে তাদের পরিষেবাগুলি স্থগিত রেখেছে। লকডাউনের পরে ভিন্ন রাজ্যে বসবাসকারী হাজার হাজার মানুষ ভারতের বড় বড় শহরগুলিতে চলে এসেছেন বেকার হয়ে পড়ে। কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন থাকা সত্ত্বেও বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার অনলাইন খাদ্য সরবরাহ পরিষেবা নিষিদ্ধ করেছিল। লকডাউনের পরে, ২৮ মার্চ ভারতের বিদ্যুতের চাহিদা পাঁচ মাসের নিচে নেমে আসে।
কার্যকারিতা
কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
|
|
লকডাউন মৃত্যু |
প্রতিষ্ঠান
|
চিকিৎসীয় প্রতিক্রিয়া
চিকিৎসীয় প্রতিক্রিয়া
|
কোভিড-১৯ প্রবেশদ্বার |
লোকেরা লকডাউনটি লঙ্ঘন করছে এবং কিছু জায়গায় সবজির বাজারে ভিড় করে সামাজিক দূরত্ব অনুসরণ করছে না। ২৯ মার্চ, মোদী এরকম না করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন এবং লোকদের তাঁর মন কি বাত রেডিও অনুষ্ঠানে ঘরে থাকার আহ্বান জানান।
২৭ মার্চ, পুলিশ মসজিদে জড়ো হওয়ার জন্য হার্দোইতে আট জনকে গ্রেপ্তার করেছিল এবং দেড়শ লোকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিল। ২ এপ্রিল সংবাদে প্রকাশ রামনবমী উপলক্ষে ভক্তরা লকডাউনটিকে অস্বীকার করে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন স্থানে মন্দিরে একত্রিত হয়েছিল। যে পুলিশরা তাদের আটকানোর চেষ্টা করেছিল তাদের আক্রমণ করা হয়েছিল। লকডাউন অমান্য করার কারণে তাবলিগ জামাতের ১২ জন সদস্যকে ৫ এপ্রিল মুজাফফরনগরে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। অন্ধ্র প্রদেশের একজন পুরোহিতকে লকডাউন অমান্য করার জন্য এবং গির্জার ১৫০ জনের সমাবেশের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
ইতিহাস
লকডাউনের প্রথম দিন, প্রায় সমস্ত পরিষেবা এবং কারখানাগুলি বন্ধ রাখা হয়েছিল। লোকেরা কিছু অংশে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ করতে হুড়োহুড়ি করেছিল। জরুরি অবস্থা ছাড়াই বাইরে বেরিয়ে আসা, অতি প্রয়োজনীয় নয় এমন দোকান বাজার খোলা, বাড়িতে সঙ্গরোধ/কোয়ারেন্টিনের মতো লকডাউনের নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য রাজ্যগুলি জুড়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। লকডাউন সময়কালে দেশজুড়ে প্রয়োজনীয় পণ্যগুলির নির্বিঘ্নে সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার ই-কমার্স ওয়েবসাইট এবং বিক্রেতাদের সাথে বৈঠক করেছে। বেশ কয়েকটি রাজ্য দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ তহবিল ঘোষণা করেছে, এবং কেন্দ্রীয় সরকার একটি উতসাহব্যঞ্জক প্যাকেজ চূড়ান্ত করছে।
২৬ মার্চ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার জন্য ₹১৭০,০০০ কোটি ডলার (২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) উদ্দীপনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন। তিন মাসের জন্য সরাসরি নগদ স্থানান্তর, বিনামূল্যে খাদ্যশস্য এবং রান্নার গ্যাস প্রদানের মাধ্যমে দরিদ্র পরিবারের খাদ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করা এই প্যাকেজ প্রদানের উদ্দেশ্য। এটি চিকিৎসা কর্মীদের জন্য বীমা সুবিধা প্রদান করে।
২৭ মার্চ, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক লকডাউনটির অর্থনৈতিক প্রভাবগুলি হ্রাস করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপের ঘোষণা করে।
দেশব্যাপী লকডাউন ঘোষণার আগে, ২২ মার্চ, সরকার ঘোষণা করেছিল যে ভারতীয় রেলপথ ৩১ মার্চ অবধি যাত্রী চলাচল স্থগিত করবে।. জাতীয় রেল নেটওয়ার্ক লকডাউন চলাকালীন প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহনের জন্য তার মাল পরিবহনের কাজ চালু রেখেছে। ২৯ মার্চ, ভারতীয় রেল ঘোষণা করেছিল যে নিয়মিত মাল পরিবহনের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহনের জন্য বিশেষ পার্সেল ট্রেনগুলির পরিষেবা শুরু করবে। রাষ্ট্রীয় রেল অপারেটর কোভিড -১৯ এর রোগীদের জন্য রেলের কামরাগুলিকে বিচ্ছিন্নতা ওয়ার্ডে রূপান্তর করার পরিকল্পনাও ঘোষণা করেছে।
১৬৭ বছরে ভারতের রেল নেটওয়ার্ক প্রথমবার এত সময় স্থগিত করা হয়েছিল, [২২] যদিও ১৯৭৪ সালে একটি ধর্মঘট হয়েছিল।
প্রতিক্রিয়া
ভারতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডঃ হেনক বেকেডাম এই পদক্ষেপটিকে "সময়োপযোগী, সর্বাঙ্গীণ এবং বলিষ্ঠ" হিসাবে বর্ণনা করে প্রতিক্রিয়ার প্রশংসা করেছেন।
ডাব্লুএইচওর নির্বাহী পরিচালক, মাইক রায়ান বলেছেন যে কেবল লকডাউন দিয়ে করোনভাইরাসকে দূর করা যাবে না। তিনি বলেছিলেন যে সংক্রমণের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তরঙ্গ প্রতিরোধে ভারতকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল, এই রোগের জন্য বিশেষ দূত ডাঃ ডেভিড নাবারো বলেছিলেন যে, ‘ভারতে লকডাউন ছিল সময়োচিত, দূরদর্শী এবং সাহসীক পদক্ষেপ 'এবং আরও ৩ বা ৪ সপ্তাহ অপেক্ষা করার চেয়ে ভাল ছিল।.
সেন্টার ফর ডিসিস ডায়নামিক্স, ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিসি(সিডিডিইপি), জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় একটি প্রতিবেদন জারি করেছে, যেখানে বলা হয়েছে যে একটি জাতীয় লকডাউন "ফলদায়ক" নয় এবং এতে "গুরুতর অর্থনৈতিক ক্ষতি" হতে পারে। এটি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যে রাজ্য-স্তরের লকডাউনের পক্ষে ছিল। এর নকশায় ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে সর্বোত্তম পরিস্থিতি হিসাবে, জুনের শুরুর দিকে দশ লক্ষ্য লোক হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।. সিডিডিইপি পরিচালক লক্ষ্মীনারায়ণ দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে, বিশ্লেষণ করেছে যে যদি জাতীয় লকডাউনটি সঠিকভাবে পালিত হয় তবে মে মাসের প্রথম দিকে এটির শীর্ষ সংক্রমণ ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ হ্রাস পাবে, তবে বাকি সংক্রমণ ব্যক্তিদের জন্য হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা তৈরি করবে।