Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

মসবর্গীয় উদ্ভিদ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0

মসবর্গীয় উদ্ভিদ
সময়গত পরিসীমা: Carboniferous – বর্তমান
Tionesta-ac-moss2.jpg
ভূমি ও গাছের গোড়ার উপর জন্মানো অসংখ্য মস উদ্ভিদ, এলেগেনি ন্যাশনাল ফরেস্ট, পেন্সিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
বিভাগ: Bryophyta
Schimp. sensu stricto
Classes
  • Takakiopsida
  • Sphagnopsida
  • Andreaeopsida
  • Andreaeobryopsida
  • Oedipodiopsida
  • Polytrichopsida
  • Tetraphidopsida
  • Bryopsida
প্রতিশব্দ
  • Musci L.
  • Muscineae Bisch.

মসবর্গীয় উদ্ভিদ

মসবর্গীয় /ব্রায়োফাইটা উদ্ভিদ:

ব্রায়োফাইটা নামটি এসেছে দু’টি গ্রিক শব্দ হতে। গ্রিক ব্রায়ন অর্থ মস এবং ফাইটন অর্থ উদ্ভিদ। মস এবং এর সাথে মিল সম্পন্ন উদ্ভিদসমূহ ব্রায়োফাইটা বিভাগের অন্তর্গত।

প্রচলিত শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী ব্রায়োফাইটা একটি বিভাগ। মারগুলিস এর শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী ব্রায়োফাইটা একটি গ্রেড এবং ফাইলাম (বিভাগ)। ওয়ালেস, স্যানডারস ও ফার্ল এর বায়লজি (১৯৯৬) অনুযায়ী ব্রায়োফাইটস এর প্রজাতির সংখ্যা ১৫০০০ যার অধিকাংশই স্থলজ, কিছু জলজ। স্থলজ প্রজাতিগুলোরও জীবনচক্র, বিশেষ করে নিষেকক্রিয়া সম্পন্ন করতে পানির প্রয়োজন হয়।

এদের অনেক সদস্যই আর্দ্র স্থলজ পরিবেশে জন্মায়। কিন্তু পানির সাহায্য ছাড়া জনন, বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে না, তাই এরা উভচর উদ্ভিদ। স্থলজ পরিবেশে জন্মালেও এদের জীবন চক্রের একটি বিশেষ ধাপ পানির উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ এদের যৌন জননের জন্য পানির উপস্থিতি একান্তই প্রয়োজন। জীবন চক্র সম্পন্ন করার সময় এদের শুক্রাণু পানিতে সাঁতার কেটে ডিম্বাণুর নিকট উপস্থিত হয় এবং পানির উপস্থিতিতে নিষেকক্রিয়া সম্পন্ন করে। এরাও জলজ উদ্ভিদের ন্যায় পানি শোষণ করে এবং দেহে জলজ উদ্ভিদের ন্যায় বায়ুরন্ধ্র থাকে। এ কারণে ব্রায়োফাইটকে উভচর উদ্ভিদ বলা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে প্রাপ্ত মস

ব্রায়োফাইটা বা মসবর্গীয় উদ্ভিদ

=========================

প্রচলিত শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী ব্রায়োফাইটা একটি বিভাগ। মারগুলিস এর শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী ব্রায়োফাইটা একটি গ্রেড এবং ফাইলাম (বিভাগ)। ওয়ালেস, স্যানডারস ও ফার্ল এর বায়লজি (১৯৯৬) অনুযায়ী ব্রায়োফাইটস এর প্রজাতির সংখ্যা ১৫০০০ যার অধিকাংশই স্থলজ, কিছু জলজ। স্থলজ প্রজাতিগুলোরও জীবনচক্র, বিশেষ করে নিষেকক্রিয়া সম্পন্ন করতে পানির প্রয়োজন হয়। তাই ব্রায়োফাইটা উভচর উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত।

বিজ্ঞানী ব্রাউন ১৮৬৪ সালে ব্রায়োফাইটা নামটি ব্যবহার করেন। ব্রায়োফাইটা বর্গের উদ্ভিদকে ব্রায়োফাইটস বলে। বাংলাদেশ থেকে এ বিভাগের অন্তর্গত ৩৪ টি গোত্রের ৭৪ টি গণের ২৪৮ টি প্রজাতি শনাক্ত করা হয়েছে। ব্রায়োফাইটার সব প্রজাতিতে নিম্নলিখিত সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।

ব্রায়োফাইটার বৈশিষ্ট্য:

১। এরা বহুকোষী উদ্ভিদ। এরা অপুষ্পক ও অবীজী।

২। এদের দেহ গ্যামিটোফাইট তথা হ্যাপ্লয়েড। গ্যামিটোফাইট সর্বদাই স্বতন্ত্র ও স্বভোজী উদ্ভিদ।

৩। দেহ থ্যালয়েড অর্থাৎ দেহকে সত্যিকার মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত করা যায় না, তবে মস জাতীয় উদ্ভিদকে ‘নরম কাণ্ড ও পাতার’ মতো অংশে চিহ্নিত করা যায়।

৪। এদের মূল নেই, তবে মূলের পরিবর্তে এককোষী রাইজয়েড এবং কোনো কোনো প্রজাতিতে বহুকোষী স্কেল থাকে।

৫। এদের দেহে কোনো ভাস্কুলার টিস্যু নেই। দেহ প্যারেনকাইমা টিস্যু দিয়ে গঠিত।

৬। এদের জননাঙ্গ বহুকোষী এবং বন্ধ্যাকোষাবরণ দিয়ে আবৃত।

৭। যৌন জনন ঊগ্যামাস প্রকৃতির অর্থাৎ বড় নিশ্চল স্ত্রী গ্যামিটের (ডিম্বাণু) সাথে ক্ষুদ্র ও সচল পুং গ্যামিটের (শুক্রাণু) মিলন ঘটে।

৮। এদের ভ্রূণ বহুকোষী, ভ্রূণ স্ত্রী জননাঙ্গের অভ্যন্তরে থাকে।

৯। স্পোরোফাইট গ্যামিটোফাইটের উপর পূর্ণ বা আংশিক নির্ভরশীল এবং সর্বদাই গ্যামিটোফাইটের সাথে সংযুক্ত থাকে। উৎপন্ন স্পোর একই আকার আকৃতি বিশিষ্ট অর্থাৎ হোমোস্পোরাস।

১০। জীবনচক্রে গ্যামিটোফাইট প্রধান এবং স্পোরোফাইট গৌণ।

ব্রায়োফাইটা নামটি এসেছে দু’টি গ্রিক শব্দ হতে। গ্রিক ব্রায়ন অর্থ মস এবং ফাইটন অর্থ উদ্ভিদ। মস এবং এর সাথে মিল সম্পন্ন উদ্ভিদসমূহ ব্রায়োফাইটা বিভাগের অন্তর্গত। এ বিভাগের উদ্ভিদসমূহকে তিনটি শ্রেণিতে বিন্যস্ত করা হয়েছে; যথা: (১) হেপাটিকি, (২) অ্যান্থোসিরোটি এবং (৩) মাসাই।

ব্রায়োফাইটের আদি বৈশিষ্ট্য: (১) উদ্ভিদ হ্যাপ্লয়েড, (২) অধিকাংশই থ্যালয়েড, (৩) এদের সত্যিকার মূল নেই, (৪) ভাস্কুলার টিস্যু নেই।

ব্রায়োফাইটের উন্নত বৈশিষ্ট্য: অ্যানথোসেরস উদ্ভিদের ক্যাপসিউলে অবস্থিত কলোমেলা, স্টোম্যাটাযুক্ত এপিডার্মিস, ক্যাপসিউলের গোড়ায় ভাজক টিস্যুর অবস্থান। এগুলো হলো উন্নত বৈশিষ্ট্য।

ব্রায়োফাইটা উভচর উদ্ভিদ: এদের অনেক সদস্যই আর্দ্র স্থলজ পরিবেশে জন্মায়। কিন্তু পানির সাহায্য ছাড়া জনন, বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে না, তাই এরা উভচর উদ্ভিদ। স্থলজ পরিবেশে জন্মালেও এদের জীবন চক্রের একটি বিশেষ ধাপ পানির উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ এদের যৌন জননের জন্য পানির উপস্থিতি একান্তই প্রয়োজন। জীবন চক্র সম্পন্ন করার সময় এদের শুক্রাণু পানিতে সাঁতার কেটে ডিম্বাণুর নিকট উপস্থিত হয় এবং পানির উপস্থিতিতে নিষেকক্রিয়া সম্পন্ন করে। এরাও জলজ উদ্ভিদের ন্যায় পানি শোষণ করে এবং দেহে জলজ উদ্ভিদের ন্যায় বায়ুরন্ধ্র থাকে। এ কারণে ব্রায়োফাইটকে উভচর উদ্ভিদ বলা হয়ে থাকে।

বাস্তুতন্ত্র

ব্যবহার


Новое сообщение