Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
লুইজ ইনাসিউ লুলা দা সিলভা
লুইজ ইনাসিউ লুলা দা সিলভা
| |
---|---|
ব্রাজিলের রাষ্ট্রপ্রধান | |
কাজের মেয়াদ ১লা জানুয়ারি ২০০৩ – ৩১শে ডিসেম্বর ২০১০ | |
উপরাষ্ট্রপতি | জোযে আলেনসার |
পূর্বসূরী | ফের্নান্দু এনরিকে কার্দুসু |
উত্তরসূরী | দিলমা রুসেফ |
রাষ্ট্রপ্রধানের অধীনস্থ প্রধান কর্মকর্তা | |
কাজের মেয়াদ ১৭ই মার্চ ২০১৬ – ১৮ই মার্চ ২০১৬ Suspended: 18 March 2016 – 12 May 2016 | |
রাষ্ট্রপতি | দিলমা রুসেফ |
পূর্বসূরী | জাক ওয়াগনার |
উত্তরসূরী | এলিসেউ পাদিলিয়া |
শ্রমিক দলের জাতীয় সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৫ই জুলাই ১৯৯০ – ২৪শে জানুয়ারি ১৯৯৪ | |
পূর্বসূরী | লুইজ গুশিকেন |
উত্তরসূরী | রুই ফালকাঁউ |
কাজের মেয়াদ ৯ই আগস্ট ১৯৮০ – ১৭ই জানুয়ারি ১৯৮৮ | |
পূর্বসূরী | Position established |
উত্তরসূরী | Olívio Dutra |
Chamber Workers' Party Leader | |
কাজের মেয়াদ 1 February 1987 – 14 December 1988 | |
পূর্বসূরী | Irma Passoni |
উত্তরসূরী | Plínio de Arruda Sampaio |
Member of the Chamber of Deputies for São Paulo | |
কাজের মেয়াদ 1 February 1987 – 1 February 1991 | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম |
লুইজ ইনাসিউ দা সিলভা (1945-10-27) ২৭ অক্টোবর ১৯৪৫ Caetés, পের্নাবুকু, ব্রাজিল |
জাতীয়তা | ব্রাজিলীয় |
রাজনৈতিক দল | PT (১৯৮০–বর্তমান) |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
ঘরোয়া সঙ্গী | রোসাঞ্জেলা দা সিলভা (২০১৯–বর্তমান) |
সন্তান |
|
বাসস্থান | সাঁউ বেরনার্দু দু কাম্পু, সাঁউ পাউলু |
শিক্ষা | শিল্পখাতে প্রশিক্ষণের জন্য জাতীয় সেবা |
পেশা | ধাতুকর্মী, শ্রমিকসঙ্ঘ সদস্য |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | Lula Institute |
লুইজ ইনাসিউ লুলা দা সিলভা (পর্তুগিজ: Luiz Inácio Lula da Silva; আ-ধ্ব-ব: [luˈiz iˈnasju ˈlulɐ dɐ ˈsiwvɐ]; শুনুন (সাহায্য·তথ্য); জন্ম ২৭শে অক্টোবর ১৯৪৫), যিনি লুলা নাম সমধিক পরিচিত, একজন ব্রাজিলীয় রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন শ্রমিকসঙ্ঘ নেতা যিনি ২০০৩ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্রাজিলের ৩৫তম রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িতা পালন করেন। লুলা ব্রাজিলের শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। তিনবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নিয়ে ব্যর্থ হবার পরে শেষ পর্যন্ত ২০০২ সালে তিনি জয়লাভ করেন এবং ২০০৬ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন সময়ে লুলা ব্রাজিলে ব্যাপক আকারে বিভিন্ন সমাজ সংস্কারমূলক কর্মসূচির প্রবর্তন করেন (যেমন বোলসা ফামিলিয়া ও ফোমি জেরু), যেগুলির লক্ষ্য ছিল দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং ব্রাজিলের নিম্নবিত্ত শ্রমিক শ্রেণীদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লুলা জলবায়ু পরিবর্তন এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গুরুত্ববিশিষ্ট বিষয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন। লুলাকে বিশ্ব পর্যায়ে "জাতিসমূহের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তনে উচ্চাভিলাষী ব্যক্তিত্ব" হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
লুলার পরে তাঁর প্রধান কর্মকতা দিলমা রুসেফ রাষ্ট্রপ্রধান হন। লুলা ব্রাজিলের রাজনীতিতে এক স্থায়ী পরিবর্তন সাধন করেন; তার নীতিগুলিকে একত্রে লুলাবাদ নাম দেওয়া হয়েছে। তিনি ব্রাজিলের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনীতিবিদদের একজন। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে তিনি সারা বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। ২০১১ সালে ৪০ বছরের ধূমপায়ী লুলার গলায় ক্যান্সার ধরা পড়ে; তবে রাসায়নিক চিকিৎসা (Chemotherapy) গ্রহণের পরে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন।
২০১৬ সালের শুরুতে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান দিলমা রুসেফ লুলাকে তার অধীনস্থ নির্বাহী বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেন, কিন্তু সর্বোচ্চ কেন্দ্রীয় আদালতের বিচারপতি গিলমার মেন্দেস লুলার উপরে অসমাপ্ত তদন্তের প্রেক্ষিতে এই নিয়োগে বাধা দেন। ২০১৭ সালের জুলাইয়ে লুলাকে হুন্ডি ও দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেওয়া হয়। লুলা রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করে ব্যর্থ হন এবং ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর লুলা ২০১৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেবার চেষ্টা করলে তাকে দেশের ঊর্ধ্বতন নির্বাচনী আদালত "ফিচা লিম্পা" নামক আইনের আওতায় বাধা দেয়। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে লুলাকে কারাগার থেকে মুক্ত করা হয়।