ল্যাকটেজ
| ল্যাকটেজ (উৎসেচক) | |||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
Lactase tetramer, E.Coli
| |||||||||
| শনাক্তকরণ | |||||||||
| ইসি নম্বর | 3.2.1.108 | ||||||||
| ক্যাস নম্বর | 9031-11-2 | ||||||||
| ডাটাবেজ | |||||||||
| ইন্টএনজ | ইন্টএনজ প্রদর্শন | ||||||||
| ব্রেন্ডা | ব্রেন্ডা অন্তর্ভুক্তি | ||||||||
| এক্সপ্যাসি | নাইসজাইম প্রদর্শন | ||||||||
| কেইজিজি | কেইজিজি অন্তর্ভুক্তি | ||||||||
| মেটাসাইক | মেটাবোলিক পাথওয়ে | ||||||||
| প্রায়াম | প্রোফাইল | ||||||||
| পিডিবি গঠন | আরসিএসবি পিডিবি পিডিবিই পিডিবিসাম | ||||||||
| জিন অন্টোলজি | AmiGO / কুইকগো | ||||||||
| |||||||||
| Glycosylceramidase (Phlorizin hydrolase) | |||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| শনাক্তকরণ | |||||||||
| ইসি নম্বর | 3.2.1.62 | ||||||||
| ক্যাস নম্বর | 9033-10-7 | ||||||||
| ডাটাবেজ | |||||||||
| ইন্টএনজ | ইন্টএনজ প্রদর্শন | ||||||||
| ব্রেন্ডা | ব্রেন্ডা অন্তর্ভুক্তি | ||||||||
| এক্সপ্যাসি | নাইসজাইম প্রদর্শন | ||||||||
| কেইজিজি | কেইজিজি অন্তর্ভুক্তি | ||||||||
| মেটাসাইক | মেটাবোলিক পাথওয়ে | ||||||||
| প্রায়াম | প্রোফাইল | ||||||||
| পিডিবি গঠন | আরসিএসবি পিডিবি পিডিবিই পিডিবিসাম | ||||||||
| জিন অন্টোলজি | AmiGO / কুইকগো | ||||||||
| |||||||||
| Lactase | |
|---|---|
| শনাক্তকারী | |
| চিহ্ন | LCT |
| Alt. symbols | LAC; LPH; LPH1 |
| এন্ত্রেজ | 3938 |
| হুগো | 6530 |
| ওএমআইএম | 603202 |
| RefSeq | NM_002299 |
| UniProt | P09848 |
| অন্যান্য উপাত্ত | |
| ইসি নম্বর | 3.2.1.108 |
| Locus | Chr. 2 q21 |
ল্যাকটেজ একটি উৎসেচক বা এনজাইম যা দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবারে ল্যাকটোজ নামক উপাদানকে ভেঙে এক অণু গ্যালাকটোজ এবং এক অণু গ্লুকোজে পরিণত করে। ল্যাকটোজ মূলত একটি ডাইস্যাকারাইড বা দ্বিআণবিক শর্করা, কারণ এক একটি ল্যাকটোজ দুটি অণু দ্বারা গঠিত- এক অণু গ্যালাকটোজ এবং এক অণু গ্লুকোজ। দুধের ২ থেকে ৪ শতাংশ শর্করা হল ল্যাকটোজ।
উৎপত্তি
ল্যাকটেজ মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষুদ্রান্ত্রের ব্রাশ বর্ডারে তৈরী হয়। দুধ পরিপাক তন্ত্রে ভাঙার ও শোষণ উপযোগী হবার জন্য ল্যাকটোজ অত্যাবশ্যক।
সহনীয়তা ও সহ্যমাত্রা
এই উৎসেচক শরীরে না থাকলে কিংবা কমে গেলে দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার তা হজম হয় না। কারো কারো ক্ষেত্রে জন্মগত ভাবে কিংবা বেশিদিন দুধ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চললে দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার পরিপাককারী ল্যাকটেজ এনজাইম তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। প্রাণিজগতে মানুষেরাই হল একমাত্র ব্যতিক্রম যারা ল্যাকটোজ নামক শর্করার প্রতি সহ্যমাত্রা সামান্য কম (৫%-এরও কম) থাকা সত্ত্বেও শৈশবোত্তীর্ণ কালেও দুগ্ধপান করে থাকে। ল্যাকটোজ শর্করাটি পরিপাক করার জন্য প্রয়োজনীয় উৎসেচক ল্যাকটেজ জন্মের পর ক্ষুদ্রান্ত্রে সর্বোচ্চ পরিমাণে ক্ষরিত হয় এবং নিয়মিত দুগ্ধপান না হলে ক্রমশঃ এর ক্ষরণ হ্রাস পেতে থাকে। তখন দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার খেলে নানা ধরনের এলার্র্জি জনিত শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। তবে কারো শরীর যদি আগে থেকেই ল্যাকটোজ সহ্য করতে না পারে সেক্ষেত্রে সরাসরি দুধের পরিবর্র্তে বিকল্প হিসেবে সয় মিল্ক (সয়াবিনের থেকে তৈরি দুধ) বা অ্যালমোন্ড মিল্ক (বাদামের দুধ) খাওয়া যেতে পারে।