Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

সংক্রমণ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
সংক্রামক রোগ
Malaria.jpg
ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপিতে ম্যালেরিয়া স্পোরোজয়েটের পাকতন্ত্রে চলাচল।
বিশেষত্ব Infectious disease

সংক্রমণ বলতে কোন পোষক জীবের দেহকোষে রোগ সৃষ্টিকারী সংঘটকের অনুপ্রবেশ, আক্রমণ, সংখ্যাবৃদ্ধি, পোষকের দেহকলার সাথে সংঘটিত বিক্রিয়া এবং এর ফলে উৎপন্ন বিষক্রিয়াকে বোঝায়। সংক্রমণের ফলে সৃষ্ট রোগকে সংক্রামক রোগ বা ছোঁয়াচে রোগ বলে। সংক্রমণের ইংরেজি পরিভাষা হল ইনফেকশন

সংক্রমণ বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ সংঘটক (এজেন্ট) যেমন- ভাইরাস, ভিরয়েড , প্রিয়ন, ব্যাকটেরিয়া, নেমাটোড (বিভিন্ন প্রকার কৃমি), পিঁপড়া, আর্থ্রোপড যেমন উকুন, এঁটুল, মাছি এবং বিভিন্ন প্রকার ছত্রাক দ্বারা সংঘটিত হয়।

পোষক (হোস্ট) তাদের অনাক্রম্যতন্ত্র বা প্রতিরক্ষাতন্ত্র ব্যবহার করে সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। স্তন্যপায়ী পোষক প্রাণী জন্মদত্ত আনাক্রম্যতন্ত্র ব্যবহার করে, যার ফলশ্রতিতে প্রদাহ এবং অভিযোজিত প্রতিক্রিয়া হয়।

সংক্রমণের জন্য ব্যবহৃত নির্দিষ্ট ঔষধগুলির মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া নিরোধক বা অ্যান্টিবায়োটিক, ভাইরাস নিরোধক (অ্যান্টিভাইরাল), ছত্রাক নিরোধক (অ্যান্টিফাঙ্গাল), প্রোটোজোয়া নিরোধক (অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল) এবং কৃমি নিরোধক (অ্যান্টিহেলমিনথিক) ঔষধ। সংক্রামক রোগে ২০১৩ সালে প্রায় ৯২ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে (ঐ বছর মোট মৃত্যুর প্রায় ১৭% )। চিকিৎসাবিজ্ঞানের যে শাখা সংক্রমণ নিয়ে গবেষণা করে, তাকে সংক্রামক রোগতত্ত্ব বলা হয়।

শ্রেণীবিভাগ

লক্ষণ ও উপসর্গ

সংক্রমণের উপসর্গ রোগের ধরনের উপর নির্ভর করে। সংক্রমণের কিছু লক্ষণ সাধারণত পুরো শরীরকে প্রভাবিত করে, যেমন ক্লান্তি, ক্ষুধা হ্রাস, ওজন হ্রাস, জ্বর, রাতে ঘাম, ঠাণ্ডা, ব্যাথা। অন্যদের চামড়ায় দাগ, কাশি ইত্যাদি হতে পারে।

ব্যাকটেরিয়াঘটিত নাকি ভাইরাসঘটিত

ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস উভয় সংক্রমণের প্রায় একই রকম লক্ষণ থাকে। সংক্রমণের আসল কারণ খোঁজা কঠিন হতে পারে। কিন্তু এটা নিরূপণ করা জরুরি কারণ ভাইরাস জনিত সংক্রমণ ব্যাকটেরিয়া নিরোধক (অ্যান্টিবায়োটিক) দিয়ে সারে না।

ভাইরাসঘটিত এবং ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণের পার্থক্য
বৈশিষ্ট্য ভাইরাসঘটিত সংক্রমণ ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণ
সাধারণ লক্ষণসমূহ সাধারণত ভাইরাসঘটিত সংক্রমণ তান্ত্রিক; অর্থাৎ শরীরের এক বা একাধিক অংশকে আক্রমণ করে। যেমন কাশি, হাঁচি, চুলকানি, ইত্যাদি। ভাইরাসগুলি শরীরের নির্দিষ্ট অংশকেও আক্রমণ করতে পারে, যেমন চোখ উঠা। অল্প কিছু ভাইরাসজনিত সংক্রমণ বেশ পীড়াদায়ক, যেমন বিসর্প বা হার্পিস। ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণের লক্ষণগুলি হল দেহের নির্দিষ্ট জায়গা লাল হয়ে যাওয়া, গরম হয়ে যাওয়া, ফোলা এবং ব্যাথা। ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হল শরীরের নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যাথা। উদাহরণস্বরূপ, যদি শরীরের কোথাও কেটে যায় এবং ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হয়, তবে সংক্রমণের জায়গায় ব্যাথা হয়। ব্যাকটেরিয়াঘটিত গলা ব্যাথা প্রায়ই গলার এক পাশে ব্যাথা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। যদি কোন কাটা অংশে পুঁজ জমে,তবে তার সম্ভাব্য কারণ ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণ।
কারণ ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণ ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ

Новое сообщение