Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
সংস্পর্শপূর্ব প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা
সংস্পর্শপূর্ব প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা বলতে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে যেসব ব্যক্তি এখনও কোনও রোগসৃষ্টিকারী জীবাণু, বিশেষত ভাইরাসের সংস্পর্শে আসে নি, তাদের মধ্যে রোগ ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করাকে বোঝায়। এই পরিভাষাটিকে বিশেষভাবে এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে ভাইরাস নিরোধক ঔষধের কৌশলী ব্যবহারের আলোচনায় ব্যবহার করা হয়। একে ইংরেজি পরিভাষায় "প্রি-এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস" (Pre-exposure Prophylaxis, সংক্ষেপে প্রেপ PrEP) বলা হয়।
যেসব ব্যক্তির দেহে এখনও এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণ হয়নি, কিন্তু যাদের সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে, যেমন যৌনভাবে সক্রিয় প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বা সূচিপ্রয়োগের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য গ্রহণকারী ব্যক্তি, এবং যেসব যৌনভাবে সক্রিয় দম্পতির একজন এইচআইভি দ্বারা সংক্রমিত, তাদের জন্য এইচআইভি সংক্রমণ প্রতিরোধে যে কৌশলগুলি অবলম্বন করা হয়, তাদের মধ্যে সংস্পর্শপূর্ব প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা একটি।
যখন নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োগ করা হয়, তখন সংস্পর্শপূর্ব প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা উচ্চমাত্রায় কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে, এবং এর ফলে এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি ৯৯% হ্রাস করা সম্ভব। ২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এইচআইভি/এইডসের জন্য দুই প্রকারের ঔষধ-সমন্বয় সুপারিশ করে থাকে; এগুলি হল টেনোফিভির-এমট্রিসিট্যাবিন সমবায় এবং ল্যামিভিউডিন-টেনোফিভির সমবায়।