Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
সক্রিয়তাবাদ
সক্রিয়তাবাদ বা আন্দোলন কর্ম (ইংরেজি: activism) বলতে সমাজের উন্নতির উদ্দেশ্যে কোনও সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বা পরিবেশগত সংস্কার সমর্থন, বাধাদান বা দিক নির্দেশনার প্রচেষ্টায় বা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করা বোঝায়। যারা এই প্রচেষ্টায় বা আন্দোলনে অংশ নেন, তাঁদেরকে সক্রিয়তাবাদী বা আন্দোলনকর্মী (ইংরেজি: activist) বলে। পত্রিকাতে বা রাজনীতিবিদদের উদ্দেশে চিঠি লেখা থেকে শুরু করে বিশাল রাজনৈতিক সমাবেশ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সক্রিয়তাবাদ হতে পারে। অর্থনৈতিক সক্রিয়তাবাদের উদাহরণ হিসেবে বয়কট অথবা স্বদেশী আন্দোলনকে বিবেচনা করা যেতে পারে। তাছাডা ধর্মঘট, হরতাল, অনশন ইত্যাদিও সক্রিয়তাবাদ বিভিন্ন উদাহরণ।
সক্রিয়তাবাদকে বিভিন্ন শিল্পরূপ হিসেবেও বিবেচনা করা যেতে পারে। এমনকি দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডও সক্রিয়তাবাদ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যেমন বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য ক্রয় করা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। কারণ তারা তাদের শ্রমিকদের ন্যায্য দাবী মেনে নিচ্ছে না। এভাবে প্রত্যেকেই তার স্ব-স্ব অবস্থানে থেকে সক্রিয়তাবাদে অংশ নিতে পারে। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো কীভাবে নাগরিক বিষয়সমূহে সম্পৃক্ত হচ্ছে তা নিয়েও গবেষণা শুরু হয়ে গিয়েছে।
ধরন
আন্দোলনকর্মীরা সার্বজনীন আধিকারিকের ভূমিকাতে সক্রিয় হতে পারে। একে বৈচারিক সক্রিয়তাবাদ বলা যায়। লেখক জে আর শ্লেজিঙার সর্বপ্রথম ১৯৪৬ সালে ফরচুন ম্যগাজিনে তার নিবন্ধ "The Supreme Court: 1947" এর মাধ্যমে আমাদেরকে "বৈচারিক সক্রিয়তাবাদের" সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।