Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
সারাহ বিনতে ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ
সারাহ বিনতে ফয়সাল আল সৌদ | |||||
---|---|---|---|---|---|
দাম্পত্য সঙ্গী | মুহাম্মাদ বিন সৌদ আল সৌদ | ||||
| |||||
রাজবংশ | সৌদি রাজবংশ | ||||
পিতা | বাদশাহ ফয়সাল | ||||
মাতা | ইফফাত আল সুনাইয়ান | ||||
ধর্ম | ইসলাম |
সারাহ বিনতে ফয়সাল আল সৌদ একজন নারী ও শিশু কল্যাণ কর্মী এবং তিনি সৌদি রাজবংশের সদস্য।
প্রথম জীবন
সারাহ বিনতে ফয়সাল হলেন বাদশাহ ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ ও ইফফাত আল সুনাইয়ানের কন্যা। তার ভাইবোনদের মধ্যে আছেন প্রিন্স মোহাম্মদ, প্রিন্স সৌদ, প্রিন্স তুর্কী, প্রিন্সেস লোলবা এবং প্রিন্সেস হাইফা ।
পেশা এবং কার্যক্রম
প্রিন্সেস সারাহ একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান তৈরী করেন, যার নাম হলো আল নাহদা। আল নাহদা প্রতিষ্ঠানটি ২০০৯ সালে উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে প্রথমবারের মত মানবাধিকার সংগঠন হিসেবে চাইলট পুরস্কার লাভ করে। তিনি ছিলেন এই সংগঠনের চেয়ারম্যান। ১৯৬৪ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে আল তারবিয়া আল ইসলামিয়া বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ইফফাত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ডের একজন সদস্য। এছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সংস্থার সদস্য হিসেবেও কাজ করেন, যেমনঃ মাহারাত সেন্টার ইত্যাদি।
২০১৩ সালের ১১ জানুয়ারী তিনি সৌদি আরবের পরামর্শদাতা পরিষদের সদস্য হিসাবে মনোনীত হন।বাদশাহ খালিদ বিন আব্দুল আজিজের মেয়ে মাওদি বিন বিন খালিদসহ উক্ত পরিষদে নিযুক্ত দুই রাজকীয় নারীর মধ্যে তিনি একজন।
ব্যক্তিগত জীবন
সারাহ বিনতে ফয়সালের স্বামী হলেন মোহাম্মদ বিন সৌদ, তিনি ইবনে সৌদের ছেলে। তার চার সন্তান রয়েছে: তিন পুত্র, যথাঃ ফয়সাল, খালিদ, এবং মিশাল এবং একজন মেয়ে, নামঃ নূরা।
সম্মান
২০১৩ সালের মে মাসে প্রিন্সেস সারাহ তার কর্মকাণ্ডের জন্য সৌদি আরবের প্রথম শ্রেণীর পদক বাদশাহ আব্দুল আজিজ পদক লাভ করেন।