স্বামী
| আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক |
|---|
|
সম্পর্কের ধরন
ছেলেবন্ধু · নৈমিত্তিক সম্পর্ক · সহাবস্থান · কনকিউবিনেজ · সৌজন্যে · পারিবারিক সম্পর্ক · পরিবার · বন্ধুত্ব · মেয়েবন্ধু · স্বামী · আত্মীয়তা · বিয়ে · উপপত্নী (প্রেমিকা) · একক বিবাহ · বহু সম্পর্ক · পেডেরাস্টি · পলিয়ামরি · বহুগামিতা · বহুবিবাহ · আবেগপূর্ণ বন্ধুত্ব · উল্লেখযোগ্য অংশীদার · প্রাণপ্রিয় · বৈধব্য · স্ত্রী
|
|
সম্পর্ক সংক্রান্ত কার্যক্রম
বন্ধন · বিয়ের আগে প্রেম · ডেটিং · বাগদান · সঙ্গম · মিলন মেলা · পরিণয় · অবিবাহিতদের অনুষ্ঠান · বিয়ে
|
|
সম্পর্ক ছেদ
|
|
আবেগ ও অনুভূতি
|
|
সংস্কার ও অভ্যাস
|
|
অপব্যবহার
|
একজন স্বামী হলেন বৈবাহিক সম্পর্কের পুরষ। একজন স্বামীর স্ত্রী ও অন্যান্যের উপর অধিকার এবং বিধি নিষেধ এবং তার অবস্থান সমাজ, সংস্কৃতি এবং সময়ের পরিক্রমা অনুযায়ী বিভিন্ন হতে পারে।
একগামী ব্যবস্থায়, একটি বৈবাহিক জীবনে শুধুমাত্র একজন স্ত্রী এবং একজন স্বামী থাকবে। এটি আইন দ্বার জারি করা হয়েছে যা একাধিক পত্নী গ্রহণ থেকে পুরুষকে বিরত রাখে। বহুগামী ব্যবস্থায়, একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সর্ম্পকে জড়াতে পারেন।
বিষমকামী বিবাহে, স্বামী সাধারণত পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন এবং তাকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একজন পুরুষ যদি আইনগতভাবে স্ত্রীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যায় বা তার স্ত্রী মারা যায় তখন সে পুরুষকে কয়েকটি নামে ডাকা হয়। যদি কোন স্ত্রী মারা যায় তাহলে ঐ পুরুষকে বিপত্নীক বলা হয় এবং কোন পুরষের যদি আইনসঙ্গত উপায়ে স্ত্রীর সাথে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে তাহলে সে পুরুষকে প্রাক্তন স্বামী বলা হয়। বর্তমান সমাজে স্বামীকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয় না, বিশেষকরে যদি তার স্ত্রীর একাধিক পেশার সাথে জড়িত থাকে। এইসব ক্ষেত্রে, যদি বিবাহিত দম্পতির সন্তানাদি থাকে তাহলে স্বামীকে গৃহে অবস্থানকারী পিতা হিসেবে বিবেচনা করা কোন অস্বাভাবিক ব্যাপার না।