Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.
স্যালি হকিন্স
স্যালি হকিন্স | |
---|---|
জন্ম |
স্যালি সেসিলিয়া হকিন্স
(1976-04-27) ২৭ এপ্রিল ১৯৭৬ |
মাতৃশিক্ষায়তন | রয়্যাল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৯৮–বর্তমান |
পিতা-মাতা |
জ্যাকি হকিন্স (মাতা)) কলিন হকিন্স (পিতা) |
স্যালি সেসিলিয়া হকিন্স (ইংরেজি: Sally Cecilia Hawkins; জন্ম: ২৭শে এপ্রিল, ১৯৭৬) হলেন একজন ইংরেজ অভিনেত্রী। মাইক লেই পরিচালিত অল অর নাথিং (২০০২) দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। তিনি লেইয়ের পরিচালনায় ভেরা ড্রেক (২০০৪) চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে ও হ্যাপি-গো-লাকি (২০০৮) চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। হ্যাপি-গো-লাকি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে রৌপ্য ভল্লুক অর্জন করেন।
হকিন্স উডি অ্যালেন পরিচালিত দুটি চলচ্চিত্র, ক্যাসান্ড্রাস ড্রিম (২০০৭) ও ব্লু জেসমিন (২০১৩) এ অভিনয় করেন। ব্লু জেসমিন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার ও বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি মেড ইন ড্যাগেনহাম (২০১০), প্যাডিংটন (২০১৪), মদি (২০১৬), এবং প্যাডিংটন টু (২০১৭) চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। কল্প-বিজ্ঞান ধর্মী দ্য শেপ অব ওয়াটার (২০১৭) চলচ্চিত্র মূক পরিষ্কারক চরিত্রে অভিনয় করে তিনি প্রশংসা অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
হকিন্স ১৯৭৬ সালের ২৭শে এপ্রিল ইংল্যান্ডের ডুলভিচে জন্মগ্রহণ করেন এবং ব্ল্যাকহিথে বেড়ে ওঠেন। তার পিতা কলিন হকিন্স একজন লেখক ও শিশুতোষ বইয়ের প্রচ্ছদ শিল্পী এবং মাতা জ্যাকি হকিন্স (জন্মনাম: জ্যাকুলিন সিনফিল্ড)। তার পিতামাতা দুজনেই আইরিশ ক্যাথলিক বংশোদ্ভূত। স্যালির ভাই ফিনবার হকিন্স একজন প্রযোজক। তিন বছর বয়সে এক সার্কাস শো দেখার পর থেকে তার অভিনয়ে আগ্রহ জন্মে। তিনি কৌতুকাভিনয় করতে চাইলেও পরে মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। হকিন্স ডুলভিচ জেমস অ্যালেন্স গার্লস স্কুলে পড়াশুনা করেন এবং পরে ১৯৯৮ সালে রয়্যাল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। তার ডিস্লেক্সিয়া নামক রোগ আছে, যার ফলে তার পড়তে অসুবিধা হয়।
কর্মজীবন
হকিন্স মঞ্চ অভিনেত্রী হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি শুরুর দিকে অ্যাক্সিডেন্টাল ডেথ অব অ্যান অ্যানার্কিস্ট, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, দ্য চেরি অরচার্ড, মাচ অডো অ্যাবাউট নাথিং, আ মিডসামার নাইট'স ড্রিম এবং মিসকনসেপশন্স মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি টেলিভিশন ধারাবাহিক ক্যাজুয়াল্টি ও ডক্টরস এ ছোট ভূমিকায় অভিনয় করেন। ১৯৯৮ সালে শিক্ষার্থী থাকাকালীন হকিন্স স্টার ওয়ার্স: এপিসোড ওয়ান - দ্য ফ্যান্টম মেনেস চলচ্চিত্রে অতিরিক্ত শিল্পী চরিত্রে কাজ করেন।
২০০২ সালে হকিন্স মাইক লেই পরিচালিত অল অর নাথিং চলচ্চিত্রে সামান্থা চরিত্রে অভিনয় করেন। এটি লেইয়ের পরিচালনায় হকিন্সের করা তিনটি কাজের প্রথম কাজ এবং তার অভিনয় জীবনের প্রথম চলচ্চিত্র। লেইয়ের পরিচালনায় তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ভেরা ড্রেক (২০০৪)। একই বছর তিনি মারপিঠধর্মী লেয়ার কেক চলচ্চিত্রে স্ল্যাশার চরিত্রে অভিনয় করেন। তার প্রথম টেলিভিশনে পূর্ণাঙ্গ কাজ ছিল বিবিসির নাট্যধর্মী ফিঙ্গারস্মিথ (২০০৫)। সারাহ ওয়াটার্স রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এই নাটকে সুজান ট্রিন্ডার চরিত্রে অভিনয় করে তিনি বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি পরবর্তীতে বিবিসির আরেকটি নাটক টোয়েন্টি থাউজেন্ড স্ট্রিট্স আন্ডার দ্য স্কাই এ অভিনয় করেন। এটি প্যাট্রিক হ্যামিলটনের নাটক অবলম্বনে নির্মিত। ২০০৩ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে হকিন্স বিবিসি হাস্যরসাত্মক ধারাবাহিক লিটল ব্রিটেন-এর চারটি পর্বে অভিনয় করেন। এছাড়া হকিন্স ২০০৫ সালে রয়্যাল ন্যাশনাল থিয়েটারে ফেদেরিকো গার্সিয়া লরকার নাটক অবলম্বনে ডেভিড হেয়ার নির্দেশিত দ্য হাউজ অব আলবা মঞ্চনাটকে কাজ করেন।
তিনি অসংখ্য বেতার ধারাবাহিকে কণ্ঠ দিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে কনক্রিট কাউ, এড রিয়ার্ডন্স উয়িক, থিংক দ্য আনথিংকেবল, ক্যাশ কাউস, ওয়ার উইথ দ্য নিউট্স ও দ্য পার্টি লাইন। ২০০৬ সালে হকিন্স মঞ্চে ফিরে আসেন এবং রয়্যাল কোর্ট থিয়েটারে জেজ বাটারওর্থের দ্য উইন্টারলিং মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন। ২০০৬ সালে তিনি রিচার্ড আয়োডের ম্যান টু ম্যান চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যার জন্য তাকে কৃতজ্ঞতা দেওয়া হয়নি। এছাড়া তিনি একই বছর আরও কয়েকটি চলচ্চিত্রে কাজ করেন, যেগুলোতে তার করা দৃশ্যসমূহ বাদ দেওয়া হয়েছিল।
চলচ্চিত্র ও পুরস্কার তালিকা
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে স্যালি হকিন্স (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে স্যালি হকিন্স (ইংরেজি)
সাধারণ | |
---|---|
জাতীয় গ্রন্থাগার | |
জীবনীমূলক অভিধান | |
বৈজ্ঞানিক ডাটাবেজ | |
অন্যান্য |