Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

কার্বন টেট্রাক্লোরাইড

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড
Structural formula of tetrachloride
Space-filling model carbon tetrachloride
Carbon tetrachloride
নামসমূহ
ইউপ্যাক নাম
Carbon tetrachloride, Tetrachloromethane
অন্যান্য নাম
Benziform
benzinoform
carbon chloride
carbon tet.
Freon-10
Refrigerant-10
Halon-104
methane tetrachloride
methyl tetrachloride
perchloromethane
Tetraform
Tetrasol
TCM
শনাক্তকারী
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল)
বেইলস্টেইন রেফারেন্স 1098295
সিএইচইবিআই
সিএইচইএমবিএল
কেমস্পাইডার
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড ১০০.০০০.২৩৯
ইসি-নম্বর
মেলিন রেফারেন্স 2347
কেইজিজি
আরটিইসিএস নম্বর
  • FG4900000
ইউএনআইআই
ইউএন নম্বর 1846
  • InChI=1S/CCl4/c2-1(3,4)5 YesY
    চাবি: VZGDMQKNWNREIO-UHFFFAOYSA-N YesY
  • InChI=1/CCl4/c2-1(3,4)5
    চাবি: VZGDMQKNWNREIO-UHFFFAOYAV
বৈশিষ্ট্য
CCl4
আণবিক ভর ১৫৩.৮১ g/mol
বর্ণ Colourless liquid
গন্ধ Sweet, chloroform-like odor
ঘনত্ব
  • 1.5867 g·cm−3 (liquid)
  • 1.831 g·cm−3 at −186 °C (solid)
  • 1.809 g·cm−3 at −80 °C (solid)
গলনাঙ্ক −২২.৯২ °সে (−৯.২৬ °ফা; ২৫০.২৩ K)
স্ফুটনাঙ্ক ৭৬.৭২ °সে (১৭০.১০ °ফা; ৩৪৯.৮৭ K)
  • 0.097 g/100 mL (0 °C)
  • 0.081 g/100 mL (25 °C)
দ্রাব্যতা Soluble in alcohol, ether, chloroform, benzene, naphtha, CS2, formic acid
লগ পি 2.64
বাষ্প চাপ 11.94 kPa at 20 °C
কেএইচ 2.76×10−2 atm·m3/mol
−66.60×10−6 cm3/mol
Thermal conductivity 0.1036 W/m·K (300 K)
প্রতিসরাঙ্ক (nD) 1.4607
সান্দ্রতা 0.86 mPa·s
ডায়াপল মুহূর্ত 0 D
গঠন
স্ফটিক গঠন Monoclinic
Coordination
geometry
Tetragonal
আণবিক আকৃতি Tetrahedral
ডায়াপল মুহূর্ত 0 D
তাপ রসায়নবিদ্যা
তাপ ধারকত্ব, C 132.6 J/mol·K
স্ট্যন্ডার্ড মোলার
এন্ট্রোফি
এস২৯৮
214.42 J/mol·K
গঠনে প্রমান এনথ্যাল্পির পরিবর্তন ΔfHo২৯৮ −139.3 kJ/mol
−686 kJ/mol
ঝুঁকি প্রবণতা
নিরাপত্তা তথ্য শীট ICSC 0024
জিএইচএস চিত্রলিপি The skull-and-crossbones pictogram in the Globally Harmonized System of Classification and Labelling of Chemicals (GHS)The exclamation-mark pictogram in the Globally Harmonized System of Classification and Labelling of Chemicals (GHS)The health hazard pictogram in the Globally Harmonized System of Classification and Labelling of Chemicals (GHS)
জিএইচএস সাংকেতিক শব্দ বিপদজনক
জিএইচএস বিপত্তি বিবৃতি H301, H311, H331, H351, H372, H412, H420
জিএইচএস সতর্কতামূলক বিবৃতি P201, P202, P260, P261, P264, P270, P271, P273, P280, P281, P301+310, P302+352, P304+340, P308+313
এনএফপিএ ৭০৪
ফ্ল্যাশ পয়েন্ট <982 °C
৯৮২ °সে (১,৮০০ °ফা; ১,২৫৫ K)
প্রাণঘাতী ডোজ বা একাগ্রতা (LD, LC):
2350 mg/kg
  • 5400 ppm (mammal)
  • 8000 ppm (rat, 4 hr)
  • 9526 ppm (mouse, 8 hr)
  • 1000 ppm (human)
  • 20,000 ppm (guinea pig, 2 hr)
  • 38,110 ppm (cat, 2 hr)
  • 50,000 ppm (human, 5 min)
  • 14,620 ppm (dog, 8 hr)
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য অনাবৃতকরণ সীমা (NIOSH):
TWA 10 ppm C 25 ppm 200 ppm (5-minute maximum peak in any 4 hours)
Ca ST 2 ppm (12.6 mg/m3) [60-minute]
200 ppm
সম্পর্কিত যৌগ
অন্যান্য ক্যাটায়নসমূহ
Silicon tetrachloride
Germanium tetrachloride
Tin tetrachloride
Lead tetrachloride
সম্পর্কিত chloromethanes
Chloromethane
Dichloromethane
Chloroform
সম্পর্কিত যৌগ
Tetrafluoromethane
Tetrabromomethane
Tetraiodomethane
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।
YesY যাচাই করুন (এটি কি YesY☒না ?)
তথ্যছক তথ্যসূত্র

কার্বন টেট্রাক্লোরাইড (ইউপ্যাক স্বীকৃত নাম টেট্রাক্লোরোমিথেন ;পরিষ্কারক শিল্পে কার্বন টেট, অগ্নিনির্বাপণে হ্যালন-১০৪ ও শীতক-১০ নামেও পরিচিত) একটি জৈব যৌগ, যার রাসায়নিক সংকেত CCl4। এটি একটি বর্ণহীন তরল ও সুগন্ধযুক্ত। নিম্নস্তরীয় ক্ষেত্রে এই সুগন্ধ শনাক্ত করা যায়। কম তাপমাত্রায় এর দাহ্যতাও থাকে কম। ইতোপূর্বে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রে ব্যাপকভাবে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হত। শীতক ও পরিষ্কারক এজেন্টের পূর্বসূচক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হত। তবে বর্তমানে অগ্নিনির্বাপক, শীতক বা পরিষ্কারক এজেন্ট হিসেবে এর ব্যবহার নেই বললেই চলে। বিষাক্ততা ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে এসব কাজে কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড যকৃত ও বৃক্কের ক্ষতি সাধন করে। দীর্ঘমেয়াদে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার প্রাণঘাতী হতে পারে।

ইতিহাস ও সংশ্লেষণ

ক্লোরোফর্মকে ক্লোরিনের সাথে বিক্রিয়া করিয়ে ফ্রেঞ্চ রসায়নবিদ অঁরি ভিক্তর রেনো ১৮৩৯ সালে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড সংশ্লেষণ করেন। বর্তমানে মিথেনের সাথে ক্লোরিনের বিক্রিয়া সংঘটিত করে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড উৎপন্ন করে :

CH4 + 4Cl2 → CCl4 + 4HCl

তবে এ ধরনের বিক্রিয়ার ফলে ডাইক্লোরোমিথেন ও ক্লোরোফর্ম-ও উৎপন্ন হয়ে যেতে পারে। নিচে বিক্রিয়ার সাহায্যে এটি দেখানো হলো:

C2Cl6 + Cl2 → 2 CCl4

১৯৫০ সালের পূর্বে কার্বন ডাইসালফাইডকে ১০৫ থেকে ১৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ক্লোরিনেশন করে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড উৎপন্ন করা হতো:

CS2 + 3Cl2 → CCl4 + S2Cl2

১৯৮০ এর দশক হতে কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের উৎপাদন ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। ক্লোরোফ্লোরোকার্বনের চাহিদা হ্রাসও এর অন্যতম কারণ। ১৯৯২ সালে যুক্তরাষ্ট্র/ইউরোপ/জাপানে ৭,২০,০০০ টন কার্বন টেট্রাক্লোরাইড উৎপন্ন হয়।

বৈশিষ্ট্য

কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অণুতে চতুষ্তলকীয় গঠনবিন্যাসে কার্বন পরমাণুগুলো প্রতিসমভাবে বিন্যস্ত থাকে। কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর সঙ্গে ক্লোরিন পরমাণুগুলো সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। এই প্রতিসম বিন্যাসের কারণেই কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অ-পোলার যৌগ। মিথেন গ্যাসের গঠনবিন্যাসও একই রকম ; এটি এক প্রকার হ্যালোমিথেন। দ্রাবক হিসেবে এটি চর্বি ও তেলকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড আয়োডিনকে দ্রবীভূত করতে পারে।

ব্যবহার

জৈব রসায়নে, অ্যাপেল বিক্রিয়া সংঘটনে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ক্লোরিনের উৎস হিসেবে কাজ করে।

খাম সংগ্রহের ক্ষেত্রেও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ভূমিকা রাখে। খামগুলোর কোনোরকম ক্ষতি সাধন না করেই তাদের জলছাপ বের করতে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হয়। অতিক্ষুদ্র পরিমাণ তরল খামের পেছনে লাগানো হয়; এজন্য একে কালো কাচ বা ট্রের উপর স্থাপন করা হয়। এর ফলে জলছাপ স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

ঐতিহাসিক ব্যবহার

একদা শীতক কিংবা লাভা বাতিতে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড প্রায়শ ব্যবহার করা হত। মোমের উপর প্লবতা বল ক্রিয়াশীল থাকায় এতে ভার যোগ করাই ছিল প্রধান উদ্দেশ্য।

জৈব দ্রাবক হিসেবে একসময় এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হলেও স্বাস্থ্যের জন্য কার্বন টেট্রাক্লোরাইড মারাত্মক প্রভাব ফেলে। অবলোহিত বর্ণালিমিতিতেও এর বহুল ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। কার্বন টেট্রাক্লোরাইডে হাইড্রোজেন পরমাণু অনুপস্থিত থাকায় প্রোটন এনএমআর বর্ণালিমিতিতে সচরাচর এর প্রয়োগ দেখা যেত। তবে বর্তমানে ডিউটেরেন্ট দ্রাবক এর স্থান দখল করে নিয়েছে।

১৯১০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যের পাইরিন উৎপাদন কোম্পানি অগ্নিনির্বাপণে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহারের পেটেন্ট লাভ করে। এছাড়াও কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ডেনভার শহরের রেড কমেট কোম্পানি ১৯১৯-১৮৮০ সালে অগ্নিনির্বাপণে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহারের সাথে যুক্ত ছিল।

ইতোপূর্বে আর-১১ ও আর-১২ শীতকে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হত। তবে মন্ট্রিয়ল চুক্তি স্বাক্ষরিত হবার পর শীতকে এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। ভারী ক্লোরিন-৩৭ থেকে প্রস্তুতকৃত কার্বন টেট্রাক্লোরাইড নিউট্রিনো শনাক্তকরণেও ব্যবহৃত হতো।


Новое сообщение