Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

টার্নার সিনড্রোম

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
টার্নার সিনড্রোম
প্রতিশব্দ উলরিখ–টার্নার সিনড্রোম, বোনভি–উলরিখ–টার্নার সিনড্রোম, জননাঙ্গের অসঙ্গতি; 44+XO
Individuals of Latin American descent with Turner syndrome (centred).png
টার্নার সিনড্রোমে আক্রান্ত পাঁচজন শিশু ও মহিলা
বিশেষত্ব শিশুচিকিৎসা, বংশাণু-চিকিৎসাবিজ্ঞান
লক্ষণ কোঁচকানো ঘাড়, বামনত্ব, ফোলা হাত-পা
জটিলতা জন্মগত হৃদরোগ, ডায়াবেটিস মেলিটাস, হাইপোথাইরয়েডিজম
রোগের সূত্রপাত জন্মকালে
স্থিতিকাল অনেক সময় ধরে
কারণ একটি এক্স ক্রোমোজোম বিহীনতা
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি বাহ্যিক উপসর্গ, জেনেটিক পরীক্ষা
ঔষধ সোমাটোট্রফিক হরমোন, হরমোন পরিবর্তন পদ্ধতি (ইস্ট্রোজেন)
আরোগ্যসম্ভাবনা ক্রমনিম্ন জীবন প্রত্যাশা
সংঘটনের হার ১/২০০০ থেকে ৫০০০

টার্নার সিনড্রোম (TS) বা 45+X, বা 44+XO, হল একটি বংশগত রোগ যাতে একজন স্ত্রীলোক-এর কোষে একটি এক্স ক্রোমোজোম অনুপস্থিত থাকে। উপসর্গ সকলের ক্ষেত্রে সমান নাও হতে পারে।সাধারণত কোঁচকানো ঘাড়, বামনত্ব, ফোলা হাত-পা, চুলের কম ঘনত্ব, জন্মের সময় ছোট হাত-পা দেখা যায়। তাদের বুদ্ধি মোটামুটি থাকলেও গণিত শেখায় অসুবিধা দেখা যায়। এছাড়াও অ্যামেনোরিয়া, অগঠিত স্তন, বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়। দৃষ্টিজনিত ও শ্রবণজনিত সমস্যাও দেখা যায়।

এই রোগ মূলত গ্যামেট তৈরীতে অসঙ্গতি হলে সৃষ্টি হয়ে থাকে। মায়ের বয়সের প্রভাব এতে কোনোভাবেই পড়ে না। রোগীর দেহে ৪৫টি ক্রোমোজোম থাকে, যেখানে সাধারণ মানুষের দেহে ৪৬টি থাকে।জেনেটিক পরীক্ষার দ্বারা রোগ নির্ণয় সম্ভব। এর প্রতিকার এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। উপসর্গের সাথে লড়াই করতে ঔষধ একান্ত প্রয়োজন। এছাড়াও হরমোন পরিবর্তন পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ।

আবিষ্কার

মার্কিন বিজ্ঞানী হেনরি টার্নার এই রোগ আবিষ্কার করেন (১৯৩৮)। তিনি ছিলেন একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ। ১৯৬৪ সালে এটি যে ক্রোমোজোম জনিত রোগ তা আবিষ্কৃত হয়। রুশ বিজ্ঞানী নিকোলাই শেরেশেভস্কি ১৯২৫-এ এই রোগ সম্পর্কে তার মতামত জানান ও বলেন যে এই রোগ হল জননাঙ্গের বৃদ্ধি ব্যহত হওয়া ও পিট্যুইটারি গ্রন্থি নিয়ন্ত্রিত। এছাড়াও এটি জন্মগত দেহ তৈরীর সময় সৃষ্ট রোগ, যার জন্য বিভিন্ন অঙ্গ সঠিক কাজ অক্ষম হয়।

প্রথম বহিঃপ্রকাশিত আক্রান্ত নারীর খবর পাওয়া যায় লন্ডন শহরে। ডাঃ চার্লস ফোর্ড ও তাঁর সহকর্মীদের সাহায্যে এটি সামনে আসে।রোগটি পাওয়া গেছিল ১৪ বছরের একটি মেয়ের দেহে।

কারণ

44+X ক্যারিওটাইপ, একটি এক্স ক্রোমোজোম নেই

রোগনির্ণয়

প্রতিকার

এই রোগের প্রতিকার তেমন নেই। তবে হরমোন থেরাপির মাধ্যমে ও বিভিন্ন ঔষধ প্রয়োগে উপসর্গগুলির অস্থায়ী অপসারণ সম্ভব।

রোগ সংঘটন

টার্নার সিনড্রোম সাধারণত ২০০০ জনের মধ্যে ১ জনের দেখা যায়। ২০০০ সংখ্যাটা কখনও ৫০০০ ও ধরা হয়। আক্রান্তের জীবনকাল সংকীর্ণ হয়, যেহেতু দেহে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ বাসা বাঁধে। বর্তমানে প্রধানত ভ্রূণাবস্থাতেই রোগ ধরা পরে। অনেক সময় ভ্রূণটির মৃত্যু পর্যন্ত হয়।

আরও দেখুন

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ

শ্রেণীবিন্যাস
বহিঃস্থ তথ্যসংস্থান

Новое сообщение