Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

স্বতঃঅনাক্রম্যতা

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
স্বতঃঅনাক্রম্যতা
বিশেষত্ব অনাক্রম্যবিজ্ঞান

স্বতঃঅনাক্রম্যতা বা অটোইমিউনিটি হচ্ছে নিজস্ব সুস্থ কোষ ও কলার বিরূদ্ধে কোনো জীবের অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়া। যেসকল রোগ এধরনের অস্বাভাবিক অনাক্রম্যা প্রতিক্রিয়ার ফলে সৃষ্টি হয় তাদেরকে স্বতঃঅনাক্রম্য রোগ হিসেবে অভিহিত করা হয়। স্বতঃঅনাক্রম্য রোগের উল্লেখযোগ্য উদাহরণের মধ্যে রয়েছে সিলিয়াক রোগ, সংক্রমণ পরবর্তী ইরিট্যাবল বাউয়েল সিনড্রোম, টাইপ ১ ডায়াবেটিস, হেনোক-সোনলিন পারপুরা, সারকয়ডোসিস, লাপাস, সিওগ্রেন সিনড্রোম, পলিঅ্যাঞ্জাইলিসসহ ইওসাইনোফিলিক গ্রানুলোমেটোসিস, হাশিমোতো রোগ, গ্রেভ রোগ, ইমিউন থ্রম্বোসাইপেনিক পারপুরা, অ্যাডিসন রোগ, সন্ধিবাত, এঙ্কাইলোজিং স্পন্ডাইলাইটিস, পলিমায়োসাইটিস, ডার্মাটোমায়োসাইটিস, এবং মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস। স্বতঃঅনাক্রম্য রোগের চিকিৎসায় প্রায় সময়ই স্টেরয়েড ধরনের ওষুধ ব্যবহৃত হয়।

ইতিহাস

১৯ শতকের শেষের দিকে ধারণা করা হয় যে অনাক্রম্যতন্ত্র নিজ দেহের কলার বিরূদ্ধে প্রতিক্রিয়া করতে সমর্থ নয়। পরবর্তীতে ২০ শতকের শুরুতে জার্মান চিকিৎসক ও অনাক্রম্যবিদ পাউল এরলিশ শরীরে ‘স্ব-বিষক্রিয়ার বিভীষিকা’ বা ‘horror autotoxicus’-এর ধারণা প্রস্তাব করেন। পরবর্তীতে এরলিশ তার ধারণাকে সমন্বয় করে এই তত্ত্ব দাড় করান যে, শরীরের কলায় স্বতঃঅনাক্রম্য আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তবে দেহে সহজাত প্রতিরোধী কৌশল এ ধরনের আক্রমণ প্রতিরোধ করবে ও স্বতঃঅনাক্রম্য প্রতিক্রিয়াকে রোগসৃষ্টিকারী অবস্থানে যেতে বাধা প্রদান করবে।

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

শ্রেণীবিন্যাস

Новое сообщение