Мы используем файлы cookie.
Продолжая использовать сайт, вы даете свое согласие на работу с этими файлами.

পারকিনসন রোগ

Подписчиков: 0, рейтинг: 0
পারকিনসন রোগ
প্রতিশব্দ পারকিনসন রোগ, ইডিওপ্যাথিক অথবা প্রাথমিক পারকিনসন, হাইপোকায়নেটিক রিজিড সিনড্রোম, মারাত্মক পক্ষাঘাত, ঝাঁকুনিসহ পক্ষাঘাত
একটি মানুষের মধ্যে দুটি স্কেচ (একটি সামনে দিক থেকে এবং আরেকটি ডান দিক থেকে), সঙ্গে একটি অভিব্যক্তিহীন মুখ । তিনি নিচু হয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং সম্ভবত হাঁটা অসুবিধা হচ্ছে।
উইলিয়াম রিচার্ড গোয়ার্সকৃত পারকিনসন রোগের অঙ্কিত চিত্র, যা প্রথম প্রকাশিত হয় আ ম্যানুয়্যাল অফ ডিজিযেস অফ দ্যা নার্ভাস সিস্টেম (১৮৮৬)
বিশেষত্ব স্নায়ুবিজ্ঞান
লক্ষণ ঝাঁকুনিদার, অনমনীয়তা, ধীরগতির নড়াচড়া, হাঁটা অসুবিধা
জটিলতা ডিমেনশিয়া, বিষণ্নতা, দুশ্চিন্তা
রোগের সূত্রপাত ৬০ উর্ধো
কারণ অজানা
ঝুঁকির কারণ কীটনাশক প্রকট করা, মাথায় আঘাত
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি উপসর্গ উপর ভিত্তি করে
পার্থক্যমূলক রোগনির্ণয় ডিমেনশিয়া উইথ লিউ বডিস, প্রোগ্রেসিভ সুপ্রানিউক্লিয়ার পালসি, ইসেনসিয়াল ট্রেমর, এন্টিসাইকোটিক use
চিকিৎসা ঔষধ, শল্যচিকিত্সা
ঔষধ এল-ডোপা, ডোপামিন এগোনিস্ট
আরোগ্যসম্ভাবনা সম্ভাব্য আয়ুষ্কাল ~ ১৫ বছর
সংঘটনের হার ৬.২ মিলিয়ন (২০১৫)
মৃতের সংখ্যা ১১৭,৪০০ (২০১৫)

পারকিনসন রোগ (ইংরেজি: Parkinson's disease) হল এক প্রকারের নিউরো-ডিজেনারাটিভ বা স্নায়বিক রোগ বা স্নায়ু-অধঃপতনজনিত রোগ। রোগটি বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন: পারকিনসোনিসম (Parkinsonism) বা প্যারালাইসিস এজিট্যান্স (Paralysis agitans) বা শেকিং পালসি (Shaking Pulsy)। এই রোগটি সবচেয়ে পরিচিত নিউরো-ডিজেনারাটিভ রোগের মধ্যে দ্বিতীয়।ধারণা করা হয় যে, মস্তিষ্কের ডোপামিন তৈরির কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এই রোগ হয়। এই রোগের প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য হল স্নায়ুতে প্রিসাইনাপ্টিক প্রটিন-এর জমা হওয়া। তাছাড়া প্রাথমিক উপসর্গগুলি হল ব্রাডিকাইনেশিয়া (Bradykinesia) এবং একাইনেশিয়া (Akinesia), রিজিডিটি (Rigidity) এবং ট্রেমর (Tremor)।

শ্রেণীবিন্যাস

প্রাইমারী পারকিন্সোনিজম

  • প্যারালাইসিস এজিট্যান্স বা পারকিনসন রোগ বা ইডিয়প্যাথিক পারকিন্সোনিজম।

সেকেন্ডারি পারকিন্সোনিজম

  • পোষ্ট-এনকেফালাইটিক = পোষ্ট-এনকেফালাইটিক লিথার্জিকা।
  • টক্সিন = এম পি টি পি, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বন মনোঅক্সাইড।
  • ড্রাগস বা ঔষধ = রেসারপিন,আলফা মিথাইলডোপা।
  • টিউমার
  • ট্রমা

রোগের কারণ

ডোপামিন হ্রাস

উপসর্গ ও লক্ষণ

* ১. দূর্বলতা।
* ২. মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৩. বিষাদগ্রস্ত।
* ৪. ভাবলেশহীণ অভিব্যক্তি এবং চোখের পাতায় কম কম্পন।
* ৫. পেশির অনমনীয়।
* ৬. ধীরগতিতে চলাফেরা।
* ৭. ভারসাম্য রক্ষায় অপারদর্শীতা।
* ৮. বিশ্রামের সময় মাথায় কিংবা হাতে মৃদু কম্পন অনুভব করা।
* ৯. বিভ্রান্তি এবং স্মৃতীশক্তির বিলোপ।

রোগের কারণ

শ্রেণীবিন্যাস

Новое сообщение